নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়—এমনটা মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ড. মঈন খান।
মঈন খান বলেন, সরকার এ দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়। এ লক্ষ্যে সরকারের সাম্প্রতিক একতরফাভাবে নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা থেকে শুরু করে সরকারি প্রশাসন, পুলিশ ও বিচার বিভাগকে অপব্যবহার করছে।
প্রায় চার সপ্তাহ ধরে সারা দেশব্যাপী অন্য সব রাজনৈতিক দল বাদ দিয়ে এককভাবে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িঘরে রেইড করে ও পুরোনো ভুয়া মামলায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের সাজা প্রদান করছে, বলেন মঈন খান। তিনি বলেন, যার মূল উদ্দেশ্য নির্বাচনে অযোগ্য করা। তাতে এটা আর লুকোনোর কিছু নাই যে সরকার এ দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়। তবে বাংলাদেশের আজকের বাস্তবতা হচ্ছে এই যে জনগণ বিএনপিকে অন্তর থেকে গ্রহণ করেছে এবং আওয়ামী লীগের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার হরণ তথা দুর্নীতিপূর্ণ অপশাসনের চিরতরে অবসান চায়।
মঈন খান বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের রাজনীতির এই সঙ্গিন মুহূর্তে একের পর এক নতুন পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে একদলীয় সরকার। একদিকে আমরা দেখলাম বিএনপির মহাসচিবের বেইল পিটিশন বারবার গড়িমসির পরে আজও আবার প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে এই যে আওয়ামী সরকার সংঘাতের রাজনীতি ব্যতিরেকে অন্য কোনো রকম শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। যেনতেন প্রকারে নির্বাচনের নাটক করে একদলীয় শাসন ভবিষ্যতেও চালিয়ে যাওয়াই তাদের একমাত্র অভীষ্ট।’
যুগপৎ আন্দোলন ত্যাগ করে কতিপয় রাজনীতিকের সরকারি আওয়ামী জোটে যোগদান এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে যোগদানের প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে আবদুল মঈন খান বলেন, ‘এ ঘটনায় এ দেশের রাজনীতির পুরোনো একটি কথা মনে পড়ছে। জিরো প্লাস জিরো প্লাস জিরো ইজ এ বিগার জিরো। আওয়ামী লীগের বেলায়ও আজ আবার নতুন করে এটা প্রতীয়মান হচ্ছে।’
মঈন খান বলেন, ‘হর্স ট্রেডিং’ করে বিভিন্ন দলের নাম জানা-না জানা নেতাদের ভুয়া নির্বাচনের সার্কাসে যোগদান করানোর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করেছে। শুধু তা-ই নয়, এটা এখন একদম স্পষ্ট যে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে তাদের যে আর জয়ী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই সেটা আজ জনগণের কাছে তারা নিজেরাই তাদের এই মরিয়া কার্যকলাপে নিশ্চিত করে দিয়েছে।
সরকার দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়—এমনটা মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ড. মঈন খান।
মঈন খান বলেন, সরকার এ দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়। এ লক্ষ্যে সরকারের সাম্প্রতিক একতরফাভাবে নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা থেকে শুরু করে সরকারি প্রশাসন, পুলিশ ও বিচার বিভাগকে অপব্যবহার করছে।
প্রায় চার সপ্তাহ ধরে সারা দেশব্যাপী অন্য সব রাজনৈতিক দল বাদ দিয়ে এককভাবে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িঘরে রেইড করে ও পুরোনো ভুয়া মামলায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের সাজা প্রদান করছে, বলেন মঈন খান। তিনি বলেন, যার মূল উদ্দেশ্য নির্বাচনে অযোগ্য করা। তাতে এটা আর লুকোনোর কিছু নাই যে সরকার এ দেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চায়। তবে বাংলাদেশের আজকের বাস্তবতা হচ্ছে এই যে জনগণ বিএনপিকে অন্তর থেকে গ্রহণ করেছে এবং আওয়ামী লীগের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার হরণ তথা দুর্নীতিপূর্ণ অপশাসনের চিরতরে অবসান চায়।
মঈন খান বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের রাজনীতির এই সঙ্গিন মুহূর্তে একের পর এক নতুন পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে একদলীয় সরকার। একদিকে আমরা দেখলাম বিএনপির মহাসচিবের বেইল পিটিশন বারবার গড়িমসির পরে আজও আবার প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে এই যে আওয়ামী সরকার সংঘাতের রাজনীতি ব্যতিরেকে অন্য কোনো রকম শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। যেনতেন প্রকারে নির্বাচনের নাটক করে একদলীয় শাসন ভবিষ্যতেও চালিয়ে যাওয়াই তাদের একমাত্র অভীষ্ট।’
যুগপৎ আন্দোলন ত্যাগ করে কতিপয় রাজনীতিকের সরকারি আওয়ামী জোটে যোগদান এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে যোগদানের প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে আবদুল মঈন খান বলেন, ‘এ ঘটনায় এ দেশের রাজনীতির পুরোনো একটি কথা মনে পড়ছে। জিরো প্লাস জিরো প্লাস জিরো ইজ এ বিগার জিরো। আওয়ামী লীগের বেলায়ও আজ আবার নতুন করে এটা প্রতীয়মান হচ্ছে।’
মঈন খান বলেন, ‘হর্স ট্রেডিং’ করে বিভিন্ন দলের নাম জানা-না জানা নেতাদের ভুয়া নির্বাচনের সার্কাসে যোগদান করানোর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করেছে। শুধু তা-ই নয়, এটা এখন একদম স্পষ্ট যে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে তাদের যে আর জয়ী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই সেটা আজ জনগণের কাছে তারা নিজেরাই তাদের এই মরিয়া কার্যকলাপে নিশ্চিত করে দিয়েছে।
দীর্ঘ প্রায় দেড় দশক পর দেশে ফিরলেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পারভেজ মল্লিক। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশে পৌঁছান তিনি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশে ফেরার বিষয়টি জানিয়েছিলেন তিনি।
১ দিন আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘কেউ যেন অন্যায়ভাবে আমাদের দেশের ভেতর হাত না দেয়। দেশটিকে বিভক্ত করতে না পারে। সে জন্য আমাদের সব সময় সতর্ক থাকতে হবে।’
১ দিন আগেসমমনা ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এবং লেবার পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। শুরুতেই ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপি বৈঠক করে।
২ দিন আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রবল আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। গুঞ্জন রয়েছে, নতুন বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেন। বিএনপির সূত্রগুলো বলেছে, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এমনকি তারেক রহমানের জন্য বাড়িও খোঁজা হচ
৩ দিন আগে