নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকাল থেকে রাজধানীর সড়কে যানবাহন কম, পথে পথে পুলিশি বাধা। দুপুর থেকে শুরু টিপ টিপ বৃষ্টি ৷ সব প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অনেকেই ঢাকায় সমাবেশস্থলে যেতে না পেরে ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখ, এমনকি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলা থেকে সমাবেশে যোগ দিতে এসেছেন প্রায় ৩০০ নেতা-কর্মী। তাঁরা বৃষ্টির মধ্যে অবস্থান নিয়েছেন মৎস্য ভবন এলাকায়। পথে পুলিশি বাধা, রাস্তায় যানবাহনের সংকট, সব শেষে বৃষ্টির বাগড়া উপেক্ষা করেও তাঁরা সমাবেশের অংশ হতে চান। সিংগাইর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমরা আসার সময় আমিনবাজার সালেহপুর ব্রিজে পুলিশের বাধার মুখে পড়ি। তারা আমাদের গাড়িতে উঠে বোমা, ককটেল খুঁজছে। আমাদের অনেক নেতা-কর্মীকে তারা আসতে দেয়নি। আমরা এসেও সমাবেশস্থলে যেতে পারিনি। এত এত মানুষ এসেছে, সেখানে আর যাওয়ার উপায় নেই। তবু আমরা এখানেই অবস্থান নিয়ে সমাবেশের অংশ হতে চাই।’
এই সমাবেশ অনেক আকাঙ্ক্ষিত। বৃষ্টি কিংবা পুলিশি বাধা কোনোটাই আমাদের নেতা-কর্মীদের আটকে রাখতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে চাই। এসব বাধা আমাদের কাছে কিছুই না। আমরা কার্যালয়ের সামনে যাইতে পারি নাই তো কী হইছে। যেইহানে আছি এইহান থাইকাই আমরা সমাবেশের অংশ।’
এদিকে শুধু মৎস্য ভবন এলাকা নয়। প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহবাগ, কাকরাইল মোড় এলাকায় ঢাকা ও এর আশপাশের জেলা থেকে আসা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসে অবস্থান নিয়েছেন সমাবেশস্থলে যেতে না পেরে। পুরানা পল্টনে কথা হয় নারায়ণগঞ্জ বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে। তাঁরাও রাস্তায় পুলিশি বাধার অভিযোগ তোলেন ৷ তাঁদের একজন আমিনুল ইসলাম নিজেকে আড়াইহাজার বিএনপির নেতা পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাস্তায় পুলিশ আটকানোর চেষ্টা করেছিল। একসঙ্গে আসতে চেয়েছিলাম অনেক নেতা-কর্মী, কিন্তু পুলিশের বাধায় সেটা হয়নি। পরে আমরা অল্প কয়েকজনের দলে ভাগ হয়ে কৌশলে ঢাকায় এসেছি ৷ এখন যদি পার্টি অফিস (সমাবেশস্থল) পর্যন্ত যাইতে পারি, তাইলেই সব কষ্ট সার্থক।’
খণ্ড খণ্ড মিছিলে সরকারবিরোধী ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চেয়ে নানা স্লোগান দিয়ে ঢাকায় ঢুকছেন বিএনপির নেতা-কর্মী ও অঙ্গসংগঠনের সমর্থকেরা। অন্যদিকে একইভাবে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিছিল নিয়ে যেতে দেখা গেছে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর দিকে।
সরকারপতনের দাবিতে আজ বুধবার এক দফার কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়ার কথা জানিয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে রাজধানীতে ব্যাপক জনসমাগম ঘটাতে চায় দলটি। আজ দুপুর ২টা থেকে রাজধানীর নয়াপল্টনে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ করার কথা ছিল বিএনপির। ইতিমধ্যে সেই সমাবেশ শুরু হয়েছে।
সকাল থেকে রাজধানীর সড়কে যানবাহন কম, পথে পথে পুলিশি বাধা। দুপুর থেকে শুরু টিপ টিপ বৃষ্টি ৷ সব প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অনেকেই ঢাকায় সমাবেশস্থলে যেতে না পেরে ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখ, এমনকি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলা থেকে সমাবেশে যোগ দিতে এসেছেন প্রায় ৩০০ নেতা-কর্মী। তাঁরা বৃষ্টির মধ্যে অবস্থান নিয়েছেন মৎস্য ভবন এলাকায়। পথে পুলিশি বাধা, রাস্তায় যানবাহনের সংকট, সব শেষে বৃষ্টির বাগড়া উপেক্ষা করেও তাঁরা সমাবেশের অংশ হতে চান। সিংগাইর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমরা আসার সময় আমিনবাজার সালেহপুর ব্রিজে পুলিশের বাধার মুখে পড়ি। তারা আমাদের গাড়িতে উঠে বোমা, ককটেল খুঁজছে। আমাদের অনেক নেতা-কর্মীকে তারা আসতে দেয়নি। আমরা এসেও সমাবেশস্থলে যেতে পারিনি। এত এত মানুষ এসেছে, সেখানে আর যাওয়ার উপায় নেই। তবু আমরা এখানেই অবস্থান নিয়ে সমাবেশের অংশ হতে চাই।’
এই সমাবেশ অনেক আকাঙ্ক্ষিত। বৃষ্টি কিংবা পুলিশি বাধা কোনোটাই আমাদের নেতা-কর্মীদের আটকে রাখতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে চাই। এসব বাধা আমাদের কাছে কিছুই না। আমরা কার্যালয়ের সামনে যাইতে পারি নাই তো কী হইছে। যেইহানে আছি এইহান থাইকাই আমরা সমাবেশের অংশ।’
এদিকে শুধু মৎস্য ভবন এলাকা নয়। প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহবাগ, কাকরাইল মোড় এলাকায় ঢাকা ও এর আশপাশের জেলা থেকে আসা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসে অবস্থান নিয়েছেন সমাবেশস্থলে যেতে না পেরে। পুরানা পল্টনে কথা হয় নারায়ণগঞ্জ বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে। তাঁরাও রাস্তায় পুলিশি বাধার অভিযোগ তোলেন ৷ তাঁদের একজন আমিনুল ইসলাম নিজেকে আড়াইহাজার বিএনপির নেতা পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাস্তায় পুলিশ আটকানোর চেষ্টা করেছিল। একসঙ্গে আসতে চেয়েছিলাম অনেক নেতা-কর্মী, কিন্তু পুলিশের বাধায় সেটা হয়নি। পরে আমরা অল্প কয়েকজনের দলে ভাগ হয়ে কৌশলে ঢাকায় এসেছি ৷ এখন যদি পার্টি অফিস (সমাবেশস্থল) পর্যন্ত যাইতে পারি, তাইলেই সব কষ্ট সার্থক।’
খণ্ড খণ্ড মিছিলে সরকারবিরোধী ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চেয়ে নানা স্লোগান দিয়ে ঢাকায় ঢুকছেন বিএনপির নেতা-কর্মী ও অঙ্গসংগঠনের সমর্থকেরা। অন্যদিকে একইভাবে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মিছিল নিয়ে যেতে দেখা গেছে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর দিকে।
সরকারপতনের দাবিতে আজ বুধবার এক দফার কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়ার কথা জানিয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে রাজধানীতে ব্যাপক জনসমাগম ঘটাতে চায় দলটি। আজ দুপুর ২টা থেকে রাজধানীর নয়াপল্টনে ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ করার কথা ছিল বিএনপির। ইতিমধ্যে সেই সমাবেশ শুরু হয়েছে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৩ ঘণ্টা আগে