নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অত্যন্ত ঝুঁকিতে আছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা। তাঁরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার জীবন বাঁচাতে হলে বিশেষ একটি পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। আর এই পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প নেই।
আজ রোববার সন্ধ্যায় গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা এসব কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরেন মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ডা. এফ এম সিদ্দিকী। তিনি জানান, যেকোনো সময় খালেদা জিয়ার অবস্থা ভয়াবহ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তখন আর চাইলেও তাঁর জন্য কিছু করার সুযোগ থাকবে না। এই অবস্থায় অনতিবিলম্বে তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে এফ এম সিদ্দিকী বলেন, ‘এরই মধ্যে তিন দফায় ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) রক্তক্ষরণ হয়েছে। এখানে থাকা সুবিধা ও সাধ্যের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করা হচ্ছে। যেভাবেই হোক গত ২৪ ঘণ্টায় তাঁর রক্তক্ষরণ হয় নাই। তবে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে যেকোনো সময় আবারও রক্তক্ষরণের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। সেই রক্তক্ষরণের মাত্রাও হবে অনেক বেশি। এটা তাঁর মতো বয়সের একজন মানুষের জন্য অনেক ভয়াবহ হবে। কারণ এমনিতেই তিনি হৃদ্যন্ত্রের রোগে ভুগছেন। যখন-তখন তাঁর হিমোগ্লোবিন কমে যায়, ডায়াবেটিস আছে, কিডনি রোগ আছে। এই অবস্থায় বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
এফ এম সিদ্দিকী বলেন, ‘এই বিষয়টা তাঁর পরিবারকে জানিয়েছি এবং বলেছি, যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যেতে।’
খালেদা জিয়া এখন ‘স্ট্যাবল’ আছেন জানিয়ে মেডিকেল বোর্ডের প্রধান বলেন, ‘এমন একটা সময় আসতে পারে, যখন তাঁকে নিয়ে যাওয়াটাও অনেক কঠিন হয়ে যেতে পারে। এমনকি ওই অবস্থায় তাঁকে কোথাও নিয়ে যাওয়াও অসম্ভব হয়ে যেতে পারে। এ জন্যই আমরা তাঁকে আগে থেকেই দেশের বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে এসেছি। চার মাস আগে যদি তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানো যেত, তাহলে হয়তো এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হতো না।’
লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অত্যন্ত ঝুঁকিতে আছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা। তাঁরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার জীবন বাঁচাতে হলে বিশেষ একটি পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। আর এই পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প নেই।
আজ রোববার সন্ধ্যায় গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা এসব কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরেন মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ডা. এফ এম সিদ্দিকী। তিনি জানান, যেকোনো সময় খালেদা জিয়ার অবস্থা ভয়াবহ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তখন আর চাইলেও তাঁর জন্য কিছু করার সুযোগ থাকবে না। এই অবস্থায় অনতিবিলম্বে তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে এফ এম সিদ্দিকী বলেন, ‘এরই মধ্যে তিন দফায় ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) রক্তক্ষরণ হয়েছে। এখানে থাকা সুবিধা ও সাধ্যের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করা হচ্ছে। যেভাবেই হোক গত ২৪ ঘণ্টায় তাঁর রক্তক্ষরণ হয় নাই। তবে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে যেকোনো সময় আবারও রক্তক্ষরণের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। সেই রক্তক্ষরণের মাত্রাও হবে অনেক বেশি। এটা তাঁর মতো বয়সের একজন মানুষের জন্য অনেক ভয়াবহ হবে। কারণ এমনিতেই তিনি হৃদ্যন্ত্রের রোগে ভুগছেন। যখন-তখন তাঁর হিমোগ্লোবিন কমে যায়, ডায়াবেটিস আছে, কিডনি রোগ আছে। এই অবস্থায় বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
এফ এম সিদ্দিকী বলেন, ‘এই বিষয়টা তাঁর পরিবারকে জানিয়েছি এবং বলেছি, যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে যেতে।’
খালেদা জিয়া এখন ‘স্ট্যাবল’ আছেন জানিয়ে মেডিকেল বোর্ডের প্রধান বলেন, ‘এমন একটা সময় আসতে পারে, যখন তাঁকে নিয়ে যাওয়াটাও অনেক কঠিন হয়ে যেতে পারে। এমনকি ওই অবস্থায় তাঁকে কোথাও নিয়ে যাওয়াও অসম্ভব হয়ে যেতে পারে। এ জন্যই আমরা তাঁকে আগে থেকেই দেশের বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে এসেছি। চার মাস আগে যদি তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানো যেত, তাহলে হয়তো এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হতো না।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৭ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২১ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে