নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণমাধ্যমকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করায় সাংবাদিকেরা এখন কোনো কাজ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এখানে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে পুরোপুরিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বলা যায় সাংবাদিকদের এখন কোনো কাজ নেই।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপির মিডিয়া সেলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সংবাদপত্র কাজ করতে পারছে না। সত্য কথা বলার জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। কদিন আগে জামালপুরে এক সাংবাদিককে শাসকগোষ্ঠী পিটিয়ে মেরেছে।
গণতন্ত্রহীনতাকে দেশের প্রধান সংকট উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশের প্রধান সংকট—গণতন্ত্র নেই। গণতন্ত্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখানে সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে একটা একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার জন্য।
সরকার আবারও নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চায়। বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতায় থাকলে এটা কখনোই সম্ভব না। সে জন্য আমরা পরিষ্কার করে বলেছি—একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই। যাতে সেই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারে।’
দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ছয় শর অধিক মানুষকে গুম করা হয়েছে, সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। প্রায় ৪০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা আছে। ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি, যেখানে ভিন্ন মত প্রকাশ করার কোনো উপায় নেই। এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে নিরপেক্ষ একটা সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই। সেই কারণে আমরা ১০ দফা দাবি দিয়েছিলাম। গণতন্ত্রকামী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যুগপৎ আন্দোলন করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই—গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে চাই, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এখানে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনা মুখ্য নয়, মুখ্য হচ্ছে মানুষের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করা।’
গণমাধ্যমকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করায় সাংবাদিকেরা এখন কোনো কাজ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এখানে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে পুরোপুরিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বলা যায় সাংবাদিকদের এখন কোনো কাজ নেই।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপির মিডিয়া সেলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সংবাদপত্র কাজ করতে পারছে না। সত্য কথা বলার জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। কদিন আগে জামালপুরে এক সাংবাদিককে শাসকগোষ্ঠী পিটিয়ে মেরেছে।
গণতন্ত্রহীনতাকে দেশের প্রধান সংকট উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশের প্রধান সংকট—গণতন্ত্র নেই। গণতন্ত্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখানে সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে একটা একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার জন্য।
সরকার আবারও নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চায়। বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতায় থাকলে এটা কখনোই সম্ভব না। সে জন্য আমরা পরিষ্কার করে বলেছি—একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই। যাতে সেই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারে।’
দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ছয় শর অধিক মানুষকে গুম করা হয়েছে, সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। প্রায় ৪০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা আছে। ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি, যেখানে ভিন্ন মত প্রকাশ করার কোনো উপায় নেই। এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে নিরপেক্ষ একটা সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই। সেই কারণে আমরা ১০ দফা দাবি দিয়েছিলাম। গণতন্ত্রকামী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যুগপৎ আন্দোলন করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই—গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে চাই, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এখানে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনা মুখ্য নয়, মুখ্য হচ্ছে মানুষের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করা।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২১ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে