নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিক বলেছেন, ‘আমরা চাই না জিয়ার তৈরি রাজনৈতিক দল বিএনপি এ দেশে রাজনীতি করুক। যেমন আমরা জামায়াতকে চাই না, তেমনি আমরা বিএনপিকেও চাই না। বিএনপির রাজনীতিকে চিরতরে উচ্ছেদ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার চন্দ্রিমা উদ্যানের সামনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠন আয়োজিত মানববন্ধনে এ কথা বলেন বিচারপতি মানিক। মানববন্ধনে সাত দফা দাবি জানিয়েছেন ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সেনা ও বিমানবাহিনীর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত, চাকরিচ্যুত ও ফাঁসি দেওয়া সদস্যদের পরিবার।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত বিচারপতি মানিক বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার মুখোশ পরে জিয়া আসলে ছিল পাকিস্তানি চর। তাই জিয়াউর রহমান ও স্বাধীনতাবিরোধীদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন এবং সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়াউর রহমানের কবর সরিয়ে নেওয়ার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাই।’
বিচারপতি মানিক আরও বলেন, ‘জাপানি এয়ারলাইনসের একটি প্লেন কিছু জাপানি হাইজ্যাক করে ঢাকায় নিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী কিংবা বিমানবাহিনীর কোনো সদস্যের সম্পৃক্ততা এখানে ছিল না। কিন্তু জিয়াউর রহমান একটা ছুতা করে তাঁদের ডেকে এনে বিচারের নামে প্রহসন করে তাঁদের হত্যা করে। সেই লাশগুলোও তাঁদের আত্মীয়স্বজনকে দেয়নি। কবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, কোথায় দেওয়া হয়েছে—এটা কেউ জানে না। তারা যে কবরে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্ট প্রকাশ করবে, এটারও কোনো উপায় নাই।’
তৎকালীন বিমানবাহিনীতে কর্মরত সার্জেন্ট দেলওয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম জানেন না তাঁর স্বামীকে কেন মেরে ফেলা হয়েছে, কোথায় তাঁর কবর। তিনি বলেন, ‘বিমানে চাকরি করতে গিয়েই আমার স্বামী জীবন হারিয়েছে। আমার বয়স হইছে, এখনো আমাকে স্বামীর লাশ খুঁজে বেড়াতে হচ্ছে। আমি বেঁচে আছি বলেই বিচারের দাবি করছি, মরে গেলে এই দাবি কে করত?’
পরবর্তী নির্বাচনের আগেই দাবিদাওয়া মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার বজলুল হক বলেন, ‘জিয়ার কবর যদি এখানে থাকে, তাহলে যাঁরা মারা গিয়েছেন তাঁদের আত্মা শান্তি পাবে না। তাঁদের আত্মীয়স্বজন যাঁরা এই পথ দিয়ে যান, তাঁরাও শান্তিতে থাকতে পারবেন না।’
এ সময় মানবাধিকার রক্ষার জন্য সব হত্যা এবং মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সবাইকে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ বীর বিক্রম। তিনি বলেন, ‘অবিলম্বে সংসদ এলাকা থেকে জিয়াসহ সব যুদ্ধাপরাধীর কবর সরানো হোক। এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের কবর প্রতিস্থাপন করার দাবি জানাই।’
মানববন্ধন শেষে স্বজনেরা একটি শোভাযাত্রা নিয়ে সংসদ ভবনের সামনে পর্যন্ত গিয়ে তাঁদের কর্মসূচি শেষ করেন।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিক বলেছেন, ‘আমরা চাই না জিয়ার তৈরি রাজনৈতিক দল বিএনপি এ দেশে রাজনীতি করুক। যেমন আমরা জামায়াতকে চাই না, তেমনি আমরা বিএনপিকেও চাই না। বিএনপির রাজনীতিকে চিরতরে উচ্ছেদ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার চন্দ্রিমা উদ্যানের সামনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠন আয়োজিত মানববন্ধনে এ কথা বলেন বিচারপতি মানিক। মানববন্ধনে সাত দফা দাবি জানিয়েছেন ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সেনা ও বিমানবাহিনীর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত, চাকরিচ্যুত ও ফাঁসি দেওয়া সদস্যদের পরিবার।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত বিচারপতি মানিক বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার মুখোশ পরে জিয়া আসলে ছিল পাকিস্তানি চর। তাই জিয়াউর রহমান ও স্বাধীনতাবিরোধীদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠন এবং সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়াউর রহমানের কবর সরিয়ে নেওয়ার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাই।’
বিচারপতি মানিক আরও বলেন, ‘জাপানি এয়ারলাইনসের একটি প্লেন কিছু জাপানি হাইজ্যাক করে ঢাকায় নিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী কিংবা বিমানবাহিনীর কোনো সদস্যের সম্পৃক্ততা এখানে ছিল না। কিন্তু জিয়াউর রহমান একটা ছুতা করে তাঁদের ডেকে এনে বিচারের নামে প্রহসন করে তাঁদের হত্যা করে। সেই লাশগুলোও তাঁদের আত্মীয়স্বজনকে দেয়নি। কবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, কোথায় দেওয়া হয়েছে—এটা কেউ জানে না। তারা যে কবরে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্ট প্রকাশ করবে, এটারও কোনো উপায় নাই।’
তৎকালীন বিমানবাহিনীতে কর্মরত সার্জেন্ট দেলওয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম জানেন না তাঁর স্বামীকে কেন মেরে ফেলা হয়েছে, কোথায় তাঁর কবর। তিনি বলেন, ‘বিমানে চাকরি করতে গিয়েই আমার স্বামী জীবন হারিয়েছে। আমার বয়স হইছে, এখনো আমাকে স্বামীর লাশ খুঁজে বেড়াতে হচ্ছে। আমি বেঁচে আছি বলেই বিচারের দাবি করছি, মরে গেলে এই দাবি কে করত?’
পরবর্তী নির্বাচনের আগেই দাবিদাওয়া মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার বজলুল হক বলেন, ‘জিয়ার কবর যদি এখানে থাকে, তাহলে যাঁরা মারা গিয়েছেন তাঁদের আত্মা শান্তি পাবে না। তাঁদের আত্মীয়স্বজন যাঁরা এই পথ দিয়ে যান, তাঁরাও শান্তিতে থাকতে পারবেন না।’
এ সময় মানবাধিকার রক্ষার জন্য সব হত্যা এবং মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সবাইকে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ বীর বিক্রম। তিনি বলেন, ‘অবিলম্বে সংসদ এলাকা থেকে জিয়াসহ সব যুদ্ধাপরাধীর কবর সরানো হোক। এখানে মুক্তিযোদ্ধাদের কবর প্রতিস্থাপন করার দাবি জানাই।’
মানববন্ধন শেষে স্বজনেরা একটি শোভাযাত্রা নিয়ে সংসদ ভবনের সামনে পর্যন্ত গিয়ে তাঁদের কর্মসূচি শেষ করেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন আগের চেয়ে অনেকটা ভালো আছেন। তাঁর অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটা স্থিতিশীল। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) যুক্তরাজ্য থেকে গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
১২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন পেছাতে দেশে-বিদেশে চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দেখতে এসে তিনি সাংবাদিকদের এই অভিযোগের কথা জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেসামনে গণপরিষদ এবং সংসদ নির্বাচন একই সঙ্গে করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, এতে দেশের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে