নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব স্থানে যুদ্ধ হয়েছিল সেসব সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বদ্ধভূমিগুলোও সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া যদি কোনো মুক্তিযোদ্ধা মারা যান তাঁদের একই রকম ডিজাইনের কবর দেওয়া হবে। যেন ৫০ বছর পরেও একটি কবর দেখে বোঝা যায়, এটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শহীদ মতিউর রহমান পার্কে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এ ঘোষণা দিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ-সুবিধা বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়াও তাঁদের ঘর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, আমরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্দিষ্ট স্থান মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার হিসেবে সংরক্ষণ করতে চাই। যেখানে মানুষ গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারবে।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, আপনি আওয়ামী লীগ করেন, বঙ্গবন্ধুর কথা বলেন, জয় বাংলার কথা বলেন। কিন্তু আপনার ছেলে, ভাই, আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী জয় বাংলার কথা বলবে না, এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক। সবাইকেই জয় বাংলার কথা বলতে হবে। আমাদের সচেতন হতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা মূল্যে শতভাগ চিকিৎসা সেবা দেওয়ার চুক্তি আমাদের হয়ে গেছে। আগামী জানুয়ারি থেকে এটা কার্যকর হবে। জেলা, উপজেলাসহ দেশের সব স্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনা মূল্যে শতভাগ চিকিৎসা সেবা পাবেন। সেখানে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন সবই বিনা মূল্যে দেওয়া হবে।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, 'আজ শেখ হাসিনা জেগে থাকেন বলেই, আমরা শান্তিতে ঘুমাতে পারি। বঙ্গবন্ধু নেই, কিন্তু তিনি আমাদের মধ্যেই আছেন। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চাইতে মৃত বঙ্গবন্ধু আরও শক্তিশালী। তিনি আমাদের সবার মধ্যেই আছেন।'
১৯৭২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে বিজয়ের পূর্ণতা পেয়েছিল জানিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানিরা বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে না। অতএব আমাদের সংগ্রাম করে, যুদ্ধ করেই ক্ষমতা নিতে হবে। স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে। আমাদের পক্ষে সে সময়ে বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরি হয়েছিল। সেই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধের ডাক দেন। আমরা ৯ মাস যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছিলাম। কিন্তু ১৬ ডিসেম্বরও আমরা পূর্ণ বিজয় ও স্বাধীনতা পাইনি। কারণ, তখনো বঙ্গবন্ধু দেশে ফেরেননি। জাতির পিতা দেশে ফেরার পরেই আমরা পরিপূর্ণ বিজয় পেয়েছিলাম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ।
মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব স্থানে যুদ্ধ হয়েছিল সেসব সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বদ্ধভূমিগুলোও সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া যদি কোনো মুক্তিযোদ্ধা মারা যান তাঁদের একই রকম ডিজাইনের কবর দেওয়া হবে। যেন ৫০ বছর পরেও একটি কবর দেখে বোঝা যায়, এটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শহীদ মতিউর রহমান পার্কে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এ ঘোষণা দিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ-সুবিধা বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়াও তাঁদের ঘর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, আমরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্দিষ্ট স্থান মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার হিসেবে সংরক্ষণ করতে চাই। যেখানে মানুষ গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারবে।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, আপনি আওয়ামী লীগ করেন, বঙ্গবন্ধুর কথা বলেন, জয় বাংলার কথা বলেন। কিন্তু আপনার ছেলে, ভাই, আত্মীয় কিংবা প্রতিবেশী জয় বাংলার কথা বলবে না, এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক। সবাইকেই জয় বাংলার কথা বলতে হবে। আমাদের সচেতন হতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা মূল্যে শতভাগ চিকিৎসা সেবা দেওয়ার চুক্তি আমাদের হয়ে গেছে। আগামী জানুয়ারি থেকে এটা কার্যকর হবে। জেলা, উপজেলাসহ দেশের সব স্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনা মূল্যে শতভাগ চিকিৎসা সেবা পাবেন। সেখানে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন সবই বিনা মূল্যে দেওয়া হবে।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, 'আজ শেখ হাসিনা জেগে থাকেন বলেই, আমরা শান্তিতে ঘুমাতে পারি। বঙ্গবন্ধু নেই, কিন্তু তিনি আমাদের মধ্যেই আছেন। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চাইতে মৃত বঙ্গবন্ধু আরও শক্তিশালী। তিনি আমাদের সবার মধ্যেই আছেন।'
১৯৭২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে বিজয়ের পূর্ণতা পেয়েছিল জানিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানিরা বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে না। অতএব আমাদের সংগ্রাম করে, যুদ্ধ করেই ক্ষমতা নিতে হবে। স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে। আমাদের পক্ষে সে সময়ে বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরি হয়েছিল। সেই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধের ডাক দেন। আমরা ৯ মাস যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছিলাম। কিন্তু ১৬ ডিসেম্বরও আমরা পূর্ণ বিজয় ও স্বাধীনতা পাইনি। কারণ, তখনো বঙ্গবন্ধু দেশে ফেরেননি। জাতির পিতা দেশে ফেরার পরেই আমরা পরিপূর্ণ বিজয় পেয়েছিলাম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে