নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘এই সমাবেশের কারণে বিএনপির সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বিএনপির গণতন্ত্র ছিল কারফিউ গণতন্ত্র। জিয়াউর রহমানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, কারফিউর মধ্যে মারা গেছেন। তারা হত্যার রাজনীতি করে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। কিন্তু সফল হয়নি।’ আজ বুধবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অল্প সময়ের নোটিশে আজ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। এই উত্তাল তরঙ্গে বিএনপির সব ষড়যন্ত্র ভেসে যাবে।
আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে হাজার হাজর মানুষ হত্যা করেছে। সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন করেছে।
বিদেশি কূটনীতিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা আমাদের উন্নয়নের সহযোগী। আপনাদের আমরা সম্মান করি। কিন্তু রক্তে লেখা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আপনারা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করলে দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। তাদের নেতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। তারা ২০-২৫ হাজার লোক নিয়ে এক দফা ঘোষণা করেছে। তাদের মোকাবিলা করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছে। তারা শেখ হাসিনার পতনের এক দফা ঘোষণা করেছে। ১/১১-এর মতো বাংলাদেশে আর কোনো সরকার হতে দেওয়া হবে না।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদেশিরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করছে। এটি মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সব সংকট মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত থাকব।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ঢাকায় সন্ত্রাসীরা সমাবেশ ডেকেছে। যারা সমাবেশ করছে, তাদের চেহারা দেশের মানুষ চেনে। তারা আবারও অগ্নিসন্ত্রাস করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা এবার যে হাতে আগুন দেবে সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি দেশের বাইরে ঘটক ধরেছে। সেই ঘটকেরা এখনো বাংলাদেশে আছে। ’৭১ সালে আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। সেই বন্ধুরা এখনো আমাদের সঙ্গে আছে।’
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৮ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
২১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১ দিন আগে