নোয়াখালী প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনকে ভন্ডুল করে ১/১১-এর মতো অস্থিতিশীল সরকারের ষড়যন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র, সংবিধানকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে বাঁচাতে হবে। এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভয় পাবেন না—আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে আছে। সাহসের সঙ্গে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন।
আজ শুক্রবার নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনের কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট জিরো পয়েন্টে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো বলেছিল, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ পালাবারও পথ পাবে না। এখন তারা কোথায়? বিএনপিসহ ৩২ দল পালিয়ে গেছে। অলিগলিতেও তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি বলে তাদের হাজার হাজার লোক কারাগারে। তারা পুলিশ মারে, আনসার হত্যা করে, গাড়িতে আগুন দেয়, ককটেল, পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে। তারা জেলে যাবে না, তাহলে কারা জেলে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘সকলে আচরণবিধি মেনে চলুন, আচরণবিধি না মানলে এবং ফাউল করলে খবর আছে। ধরা খেলে কারও জন্য তদবির করব না। আমরা নির্বাচন আচরণবিধির ওপর শ্রদ্ধাশীল। আজকে দেখুন আমার গাড়িতেও জাতীয় পতাকা নেই। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ ও আমিসহ সিলেটে গিয়েছিলেন, জাতীয় পতাকা ছিল না। সিলেট বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিতে কোনো সরকারি কর্মকর্তাও ছিলেন না।’
কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বলে, নির্বাচনে বাধা দিলে নিষেধাজ্ঞা দেবে। নির্বাচন এখন কারা বাধা দিচ্ছে, কারা আগুন দিচ্ছে, পেট্রলবোমা মারছে? ট্রেনে আগুন দিয়ে মা, ছেলেসহ চারজনকে পুড়িয়ে মেরেছে। এগুলো কি ফৌজদারি অপরাধ নয়। এসব অপরাধে বিএনপি নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হচ্ছে এবং এ ধরনের অপরাধে তাদের বিচার হতেই হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন বর্জন করে আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে ওদের দণ্ডিত নেতা তারেক জনগণকে বলে, সরকারকে ট্যাক্স দেবেন না। এ নেতার কথা শুনে এখন ঘোড়াও হাসে। হাওয়া ভবনের এ অর্থ চোরা তারেক কীভাবে জনগণকে বলে ট্যাক্স না দিতে!’
‘আমরা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সৈনিক’—উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নাশকতাকারী বা কাউকে ভয় পাই না। একমাত্র আল্লাহকে ভয় করি। আমার কর্মকাণ্ডে কেউ কোনো দুঃখ পেয়ে থাকলে, নিজ গুণে ক্ষমা করে দেবেন। কারণ, দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে, তা আমারই ব্যর্থতা। কারণ, আমি যেহেতু দলের বড় নেতা। তৈরি থাকুন, ৭ জানুয়ারি ফাইনাল খেলা হবে। বিএনপি না থাকলেও সারা দেশে ১ হাজার ৮৯৬ জন খেলোয়াড় হিসেবে ফাইনাল খেলবে। দেশের জন্য আমাদের দলের নেতারা সব ধরনের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত আছে।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম হাজারী এমপি, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম তানভীর, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কৃষি সমবায়বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ফখরুল ইসলাম রাহাত, কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের সদস্য নুরুল করিম জুয়েল প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনকে ভন্ডুল করে ১/১১-এর মতো অস্থিতিশীল সরকারের ষড়যন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র, সংবিধানকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে বাঁচাতে হবে। এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভয় পাবেন না—আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে আছে। সাহসের সঙ্গে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন।
আজ শুক্রবার নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনের কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট জিরো পয়েন্টে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো বলেছিল, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ পালাবারও পথ পাবে না। এখন তারা কোথায়? বিএনপিসহ ৩২ দল পালিয়ে গেছে। অলিগলিতেও তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি বলে তাদের হাজার হাজার লোক কারাগারে। তারা পুলিশ মারে, আনসার হত্যা করে, গাড়িতে আগুন দেয়, ককটেল, পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে। তারা জেলে যাবে না, তাহলে কারা জেলে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘সকলে আচরণবিধি মেনে চলুন, আচরণবিধি না মানলে এবং ফাউল করলে খবর আছে। ধরা খেলে কারও জন্য তদবির করব না। আমরা নির্বাচন আচরণবিধির ওপর শ্রদ্ধাশীল। আজকে দেখুন আমার গাড়িতেও জাতীয় পতাকা নেই। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ ও আমিসহ সিলেটে গিয়েছিলেন, জাতীয় পতাকা ছিল না। সিলেট বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিতে কোনো সরকারি কর্মকর্তাও ছিলেন না।’
কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বলে, নির্বাচনে বাধা দিলে নিষেধাজ্ঞা দেবে। নির্বাচন এখন কারা বাধা দিচ্ছে, কারা আগুন দিচ্ছে, পেট্রলবোমা মারছে? ট্রেনে আগুন দিয়ে মা, ছেলেসহ চারজনকে পুড়িয়ে মেরেছে। এগুলো কি ফৌজদারি অপরাধ নয়। এসব অপরাধে বিএনপি নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হচ্ছে এবং এ ধরনের অপরাধে তাদের বিচার হতেই হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন বর্জন করে আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে ওদের দণ্ডিত নেতা তারেক জনগণকে বলে, সরকারকে ট্যাক্স দেবেন না। এ নেতার কথা শুনে এখন ঘোড়াও হাসে। হাওয়া ভবনের এ অর্থ চোরা তারেক কীভাবে জনগণকে বলে ট্যাক্স না দিতে!’
‘আমরা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সৈনিক’—উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নাশকতাকারী বা কাউকে ভয় পাই না। একমাত্র আল্লাহকে ভয় করি। আমার কর্মকাণ্ডে কেউ কোনো দুঃখ পেয়ে থাকলে, নিজ গুণে ক্ষমা করে দেবেন। কারণ, দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে, তা আমারই ব্যর্থতা। কারণ, আমি যেহেতু দলের বড় নেতা। তৈরি থাকুন, ৭ জানুয়ারি ফাইনাল খেলা হবে। বিএনপি না থাকলেও সারা দেশে ১ হাজার ৮৯৬ জন খেলোয়াড় হিসেবে ফাইনাল খেলবে। দেশের জন্য আমাদের দলের নেতারা সব ধরনের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত আছে।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম হাজারী এমপি, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম তানভীর, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কৃষি সমবায়বিষয়ক উপকমিটির সদস্য ফখরুল ইসলাম রাহাত, কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের সদস্য নুরুল করিম জুয়েল প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে