নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতৃত্বাধীন যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে নানা আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। এরই মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা শরিকদের কেউ কেউ জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে জোরালো সুপারিশও করেছে বিএনপির কাছে। তবে গণতন্ত্র মঞ্চ চাইছে, বর্তমান ফরম্যাট যেটা আছে, সেটাই যেন অব্যাহত থাকে।
আজ বৃহস্পতিবার গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে বলেছি, জামায়াত তো যুগপতের এই ফরম্যাটে নেই, বাইরে আছে। আমরা এই ফরম্যাটটাই অব্যাহত রাখার কথা বলেছি। তারা (বিএনপি) বলেছে, আগের ফরম্যাটেই আছে। জামায়াতের প্রশ্নে তাদের (বিএনপি) অবস্থান আগের মতোই। তারা এ রকম একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
চলমান আন্দোলন নিয়ে বোঝাপড়া ও করণীয় নির্ধারণে সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছে বিএনপি। ১২ মে থেকে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে আলোচনার পাশাপাশি নানা সুপারিশ উপস্থাপন করছেন শরিকেরা। এর মধ্যে কয়েক শরিকের কাছ থেকে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ আসায় তা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। এই আলোচনার মধ্যেই গতকাল বুধবার বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করে গণতন্ত্র মঞ্চ। বৈঠকে জামায়াতকে নিয়ে বিএনপির কাছে প্রশ্ন তোলেন মঞ্চের নেতারা। জামায়াতকে নিয়ে অন্য শরিকদের প্রস্তাবের সূত্র ধরে তাঁরা জানতে চান, বিএনপি আন্দোলন নিয়ে নতুন কোনো পরিকল্পনা করছে কি না।
বৈঠক প্রসঙ্গে মঞ্চের নেতারা বলছেন, ‘জামায়াতের বিষয়ে আমরা রাজি কি না, তারা (জামায়াত) পরে আসতে পারে কি না—এ রকম কোনো আলোচনা হয়নি। জামায়াতকে নিয়ে যেহেতু আলোচনা শুরু হয়েছে, জামায়াত বিষয়ে আমরাও জানতে-বুঝতে চেয়েছি। আমরা জানতে চেয়েছি, বিএনপি আন্দোলনের নতুন কোনো ফরম্যাটের কথা চিন্তা করছে কি না?’
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে মঞ্চের একাধিক নেতা বলছেন, ‘বৈঠকে সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ৭ জানুয়ারির আগের আন্দোলন, পরের আন্দোলন নিয়ে কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে। আমরা মূলত বিএনপির অবস্থানটা বুঝতে চেয়েছি। তারা আন্দোলন নিয়ে কী চিন্তা করছে। চলতি বছরে আন্দোলন নিয়ে বড় কোনো পরিকল্পনা তাদের আছে কি না, নাকি দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করছে। বিএনপি বিগত দিনের কর্মকাণ্ডের পর্যালোচনা এখনো শেষ করতে পারেনি বলেছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—এটা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত না।’
বিএনপি নেতৃত্বাধীন যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে নানা আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। এরই মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা শরিকদের কেউ কেউ জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে জোরালো সুপারিশও করেছে বিএনপির কাছে। তবে গণতন্ত্র মঞ্চ চাইছে, বর্তমান ফরম্যাট যেটা আছে, সেটাই যেন অব্যাহত থাকে।
আজ বৃহস্পতিবার গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে বলেছি, জামায়াত তো যুগপতের এই ফরম্যাটে নেই, বাইরে আছে। আমরা এই ফরম্যাটটাই অব্যাহত রাখার কথা বলেছি। তারা (বিএনপি) বলেছে, আগের ফরম্যাটেই আছে। জামায়াতের প্রশ্নে তাদের (বিএনপি) অবস্থান আগের মতোই। তারা এ রকম একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
চলমান আন্দোলন নিয়ে বোঝাপড়া ও করণীয় নির্ধারণে সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছে বিএনপি। ১২ মে থেকে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে আলোচনার পাশাপাশি নানা সুপারিশ উপস্থাপন করছেন শরিকেরা। এর মধ্যে কয়েক শরিকের কাছ থেকে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ আসায় তা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। এই আলোচনার মধ্যেই গতকাল বুধবার বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করে গণতন্ত্র মঞ্চ। বৈঠকে জামায়াতকে নিয়ে বিএনপির কাছে প্রশ্ন তোলেন মঞ্চের নেতারা। জামায়াতকে নিয়ে অন্য শরিকদের প্রস্তাবের সূত্র ধরে তাঁরা জানতে চান, বিএনপি আন্দোলন নিয়ে নতুন কোনো পরিকল্পনা করছে কি না।
বৈঠক প্রসঙ্গে মঞ্চের নেতারা বলছেন, ‘জামায়াতের বিষয়ে আমরা রাজি কি না, তারা (জামায়াত) পরে আসতে পারে কি না—এ রকম কোনো আলোচনা হয়নি। জামায়াতকে নিয়ে যেহেতু আলোচনা শুরু হয়েছে, জামায়াত বিষয়ে আমরাও জানতে-বুঝতে চেয়েছি। আমরা জানতে চেয়েছি, বিএনপি আন্দোলনের নতুন কোনো ফরম্যাটের কথা চিন্তা করছে কি না?’
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে মঞ্চের একাধিক নেতা বলছেন, ‘বৈঠকে সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ৭ জানুয়ারির আগের আন্দোলন, পরের আন্দোলন নিয়ে কথা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে। আমরা মূলত বিএনপির অবস্থানটা বুঝতে চেয়েছি। তারা আন্দোলন নিয়ে কী চিন্তা করছে। চলতি বছরে আন্দোলন নিয়ে বড় কোনো পরিকল্পনা তাদের আছে কি না, নাকি দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করছে। বিএনপি বিগত দিনের কর্মকাণ্ডের পর্যালোচনা এখনো শেষ করতে পারেনি বলেছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে—এটা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত না।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৩ ঘণ্টা আগে