নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের আয় ও স্থাবর সম্পদ কমলেও বেড়েছে অস্থাবর সম্পদ। তাঁর স্ত্রীর সম্পদও বেড়েছে প্রায় কোটি টাকার। সাবেক এই আমলা পাঁচ বছর আগে অর্ধকোটি টাকার জিপে চড়লেও এখন চড়েন ১ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৬ টাকার জিপ গাড়িতে। তাঁর স্ত্রী জুলেখা মান্নান ঢাকার হলিক্রস কলেজের অধ্যাপক হিসেবে অবসর নিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া এম এ মান্নানের হলফনামা ঘেঁটে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। হলফনামার তথ্য অনুসারে, এম এ মান্নানের বার্ষিক আয় কমেছে ৭ লাখ ৪১ হাজার ১৯ টাকা। স্থাবর সম্পদও কমেছে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার। তবে বেড়েছে ১ কোটি ৪৯ লাখ ১৫ হাজার ৪৫৭ টাকার অস্থাবর সম্পদ।
তাঁর স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদ রয়েছে ৮৮ লাখ ১০ হাজার ৮৮৫ টাকার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় জমা দেওয়া হলফনামায় এম এ মান্নানের স্ত্রীর নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ছিল ৫ দশমিক ৬৮ একর কৃষিজমি। সে হিসাবে মন্ত্রীর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে প্রায় কোটি টাকার।
যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উন্নয়ন অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা এম এ মান্নানের ব্যাংকে দায়দেনা ও মামলা নেই। ২০১৮ সালে তিনি স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা পাস ছিলেন। এবারের হলফনামায় পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন চাকরি, পরিকল্পনামন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও পরামর্শক। ২০১৮ সালে তিনি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও পরামর্শক। তবে সে সময় চাকরি ছিল না। এম এ মান্নান এবার হলফনামায় বছরে আয় দেখিয়েছেন ১৭ লাখ ১৩ হাজার ২১২ টাকা। এর মধ্যে পরামর্শক হিসেবে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা, চাকরি থেকে আয় ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ২১২ টাকা।
এম এ মান্নানের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ আছে ৩৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫১ টাকা, যা ২০১৮ সালে ছিল ৩ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৪ টাকা। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমার পরিমাণ ১ কোটি ১০ লাখ ৭৯ হাজার ৪২৮ টাকা, যা পাঁচ বছর আগে ছিল ৫৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০২ টাকা। সঞ্চয়পত্র ৬০ লাখ টাকার, যা আগে ছিল ৬৯ লাখ টাকার। ১ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৬ টাকার জিপ আছে। ২০১৮ সালে ছিল ৫৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮২ টাকার জিপ গাড়ি। তাঁর ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২ লাখ টাকার এবং আসবাবপত্র ১ লাখ টাকার। অন্যান্য সম্পদ রয়েছে ১৫ লাখ ১ হাজার ৫৬০ টাকার, যা আগে ছিল না।
এম এ মান্নানের স্ত্রীর নামে নগদ ৩১ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৫ টাকা আছে। ২০১৮ সালে তাঁর নগদ কোনো টাকা ছিল না। ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে তাঁর। এ ছাড়া আছে ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার ও ৫০ হাজার টাকার আসবাবপত্র। এগুলো আগে ছিল না।
পাঁচ বছর আগে এম এ মান্নানের ৫০ হাজার টাকা মূল্যের তিনটি টিনশেড ঘর, ১৮ লাখ টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট ছিল, যা বর্তমানে নেই। তাঁর ২ হাজার টাকা মূল্যের শূন্য দশমিক ১৩ একর জায়গার পুকুরের দাম বেড়ে এখন ৫২ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে ২ হাজার টাকা মূল্যের ৫ দশমিক ৬৮ একর কৃষিজমি না থাকলেও অকৃষিজমি আছে ২০ হাজার টাকার।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের আয় ও স্থাবর সম্পদ কমলেও বেড়েছে অস্থাবর সম্পদ। তাঁর স্ত্রীর সম্পদও বেড়েছে প্রায় কোটি টাকার। সাবেক এই আমলা পাঁচ বছর আগে অর্ধকোটি টাকার জিপে চড়লেও এখন চড়েন ১ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৬ টাকার জিপ গাড়িতে। তাঁর স্ত্রী জুলেখা মান্নান ঢাকার হলিক্রস কলেজের অধ্যাপক হিসেবে অবসর নিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া এম এ মান্নানের হলফনামা ঘেঁটে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। হলফনামার তথ্য অনুসারে, এম এ মান্নানের বার্ষিক আয় কমেছে ৭ লাখ ৪১ হাজার ১৯ টাকা। স্থাবর সম্পদও কমেছে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার। তবে বেড়েছে ১ কোটি ৪৯ লাখ ১৫ হাজার ৪৫৭ টাকার অস্থাবর সম্পদ।
তাঁর স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদ রয়েছে ৮৮ লাখ ১০ হাজার ৮৮৫ টাকার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় জমা দেওয়া হলফনামায় এম এ মান্নানের স্ত্রীর নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ছিল ৫ দশমিক ৬৮ একর কৃষিজমি। সে হিসাবে মন্ত্রীর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে প্রায় কোটি টাকার।
যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উন্নয়ন অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা এম এ মান্নানের ব্যাংকে দায়দেনা ও মামলা নেই। ২০১৮ সালে তিনি স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা পাস ছিলেন। এবারের হলফনামায় পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন চাকরি, পরিকল্পনামন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও পরামর্শক। ২০১৮ সালে তিনি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও পরামর্শক। তবে সে সময় চাকরি ছিল না। এম এ মান্নান এবার হলফনামায় বছরে আয় দেখিয়েছেন ১৭ লাখ ১৩ হাজার ২১২ টাকা। এর মধ্যে পরামর্শক হিসেবে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা, চাকরি থেকে আয় ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ২১২ টাকা।
এম এ মান্নানের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ আছে ৩৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫১ টাকা, যা ২০১৮ সালে ছিল ৩ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৪ টাকা। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমার পরিমাণ ১ কোটি ১০ লাখ ৭৯ হাজার ৪২৮ টাকা, যা পাঁচ বছর আগে ছিল ৫৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০২ টাকা। সঞ্চয়পত্র ৬০ লাখ টাকার, যা আগে ছিল ৬৯ লাখ টাকার। ১ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৯৬৬ টাকার জিপ আছে। ২০১৮ সালে ছিল ৫৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮২ টাকার জিপ গাড়ি। তাঁর ইলেকট্রনিক সামগ্রী ২ লাখ টাকার এবং আসবাবপত্র ১ লাখ টাকার। অন্যান্য সম্পদ রয়েছে ১৫ লাখ ১ হাজার ৫৬০ টাকার, যা আগে ছিল না।
এম এ মান্নানের স্ত্রীর নামে নগদ ৩১ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৫ টাকা আছে। ২০১৮ সালে তাঁর নগদ কোনো টাকা ছিল না। ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার সঞ্চয়পত্র রয়েছে তাঁর। এ ছাড়া আছে ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার ও ৫০ হাজার টাকার আসবাবপত্র। এগুলো আগে ছিল না।
পাঁচ বছর আগে এম এ মান্নানের ৫০ হাজার টাকা মূল্যের তিনটি টিনশেড ঘর, ১৮ লাখ টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট ছিল, যা বর্তমানে নেই। তাঁর ২ হাজার টাকা মূল্যের শূন্য দশমিক ১৩ একর জায়গার পুকুরের দাম বেড়ে এখন ৫২ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে ২ হাজার টাকা মূল্যের ৫ দশমিক ৬৮ একর কৃষিজমি না থাকলেও অকৃষিজমি আছে ২০ হাজার টাকার।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
১৫ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
২০ ঘণ্টা আগে