টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে গাজীপুরের টঙ্গীতে সমাবেশ করেছে বিএনপি। এ সময় নেতা-কর্মীদের রাজপথে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই সরকার এমনিতেই পড়ে যাবে। এমনিতে পড়ে গেলে জনগণ আপনাদের ওপর আস্থা রাখবে না। সরকারকে আপনাদের ধাক্কা দিয়ে ফেলতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে টঙ্গীর কলেজগেট এলাকায় গাজীপুর মহানগর বিএনপি আয়োজিত এ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বাবু গয়েশ্বর বলেন, ‘আপনাদের ধাক্কায় সরকার পতন হলে, ‘জনগণ আপনার ওপর ভরসা করবে। তাই আমাদের দাবি একটাই, সরকার পতন। তাই সবাইকে রাজপথে শক্ত অবস্থানে থাকতে হবে।’
‘শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে কেউ পা বাড়ালে, পা আস্ত থাকবে না’ উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘কিছু ফেরিওয়ালা আছে, বিভিন্ন সংস্থার লোকজন আছে। তারা ফেরি করে লোকজন জড়ো করছে। আগামীতে তারা আরেকটা নাটক করবে। আরেকটা নাটকের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করবে। তার একটা লক্ষণ হলো-আজ একটা পার্টি হয়েছে, সে পার্টির নাম বলব না।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘সে পার্টিতে কিছু শকুন ঢুকে পড়েছে। মানুষের হাট আজকাল গরুর হাটে পরিণত করছে। রাজনীতিবিদ কেনা-বেচার হাট শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। তাই আপনার আশপাশে জাতীয়তাবাদী দলের কোনো নেতা যেন বিপথগামী না হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে যারাই পা বাড়াবে, তাদের পা আস্ত থাকবে না। জনগণ তাদের পা ভেঙে দেবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর বলেন, ‘ডু অর ডাই, হয় বাঁচব, না হয় মরে যাব। আওয়ামী লীগ বিদেশে টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের সীমানায় নিয়ে গেছে। এ পাচার রোধ করা না গেলে আগামীতে দেশের মানুষ অনাহারে ভুগবে। সারা বিশ্ব এ দেশে সকল দলের অংশগ্রহণে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। নির্বাচনে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবেন কে সরকার হবেন। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবেন কাকে সরকার বানাবেন।’
সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘ভোট চোরের দিন শেষ, খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মালিক জনগণ। বাংলাদেশের জনগণ এখন আমাদের সঙ্গে আছেন। আমরা বগুড়া থেকে রাজশাহীতে রোডমার্চ করেছিলাম। ২ ঘণ্টার রাস্তা আমাদের যেতে ১০ ঘণ্টা লেগেছিল। কারণ পুরোটা রাস্তাজুড়ে তপ্ত রোদে পুড়ে জনগণ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, আমাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘জনগণও এই সরকারের ওপর আস্থা হারিয়েছে। তাই আমাদের আন্দোলন হবে জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার। বাক্স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা ও মুক্ত গণমাধ্যমের পরিবেশ নিশ্চিত করা। রাজপথে থেকে আমাদের এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম রনির সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সাংসদ হাসান উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাইদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক দলের কার্যকরী সভাপতি সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সভাপতি সরকার জাবেদ আহমেদ সুমন ও সাধারণ সম্পাদক গাজী সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সভাপতি শিরিন চাকলাদার প্রমুখ।
নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে গাজীপুরের টঙ্গীতে সমাবেশ করেছে বিএনপি। এ সময় নেতা-কর্মীদের রাজপথে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই সরকার এমনিতেই পড়ে যাবে। এমনিতে পড়ে গেলে জনগণ আপনাদের ওপর আস্থা রাখবে না। সরকারকে আপনাদের ধাক্কা দিয়ে ফেলতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে টঙ্গীর কলেজগেট এলাকায় গাজীপুর মহানগর বিএনপি আয়োজিত এ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বাবু গয়েশ্বর বলেন, ‘আপনাদের ধাক্কায় সরকার পতন হলে, ‘জনগণ আপনার ওপর ভরসা করবে। তাই আমাদের দাবি একটাই, সরকার পতন। তাই সবাইকে রাজপথে শক্ত অবস্থানে থাকতে হবে।’
‘শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে কেউ পা বাড়ালে, পা আস্ত থাকবে না’ উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘কিছু ফেরিওয়ালা আছে, বিভিন্ন সংস্থার লোকজন আছে। তারা ফেরি করে লোকজন জড়ো করছে। আগামীতে তারা আরেকটা নাটক করবে। আরেকটা নাটকের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করবে। তার একটা লক্ষণ হলো-আজ একটা পার্টি হয়েছে, সে পার্টির নাম বলব না।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘সে পার্টিতে কিছু শকুন ঢুকে পড়েছে। মানুষের হাট আজকাল গরুর হাটে পরিণত করছে। রাজনীতিবিদ কেনা-বেচার হাট শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। তাই আপনার আশপাশে জাতীয়তাবাদী দলের কোনো নেতা যেন বিপথগামী না হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে শেখ হাসিনার পাতানো নির্বাচনে যারাই পা বাড়াবে, তাদের পা আস্ত থাকবে না। জনগণ তাদের পা ভেঙে দেবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর বলেন, ‘ডু অর ডাই, হয় বাঁচব, না হয় মরে যাব। আওয়ামী লীগ বিদেশে টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের সীমানায় নিয়ে গেছে। এ পাচার রোধ করা না গেলে আগামীতে দেশের মানুষ অনাহারে ভুগবে। সারা বিশ্ব এ দেশে সকল দলের অংশগ্রহণে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। নির্বাচনে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবেন কে সরকার হবেন। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবেন কাকে সরকার বানাবেন।’
সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘ভোট চোরের দিন শেষ, খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মালিক জনগণ। বাংলাদেশের জনগণ এখন আমাদের সঙ্গে আছেন। আমরা বগুড়া থেকে রাজশাহীতে রোডমার্চ করেছিলাম। ২ ঘণ্টার রাস্তা আমাদের যেতে ১০ ঘণ্টা লেগেছিল। কারণ পুরোটা রাস্তাজুড়ে তপ্ত রোদে পুড়ে জনগণ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, আমাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘জনগণও এই সরকারের ওপর আস্থা হারিয়েছে। তাই আমাদের আন্দোলন হবে জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার। বাক্স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা ও মুক্ত গণমাধ্যমের পরিবেশ নিশ্চিত করা। রাজপথে থেকে আমাদের এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম রনির সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সাংসদ হাসান উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাইদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক দলের কার্যকরী সভাপতি সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সভাপতি সরকার জাবেদ আহমেদ সুমন ও সাধারণ সম্পাদক গাজী সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সভাপতি শিরিন চাকলাদার প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে