নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আসন ভাগাভাগি নিয়ে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। রোববার (১০ ডিসেম্বর) সংসদ ভবন এলাকার এমপি হোস্টেলে আওয়ামী লীগের এক সাংগঠনিক সম্পাদকের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, শরিকদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে নির্বাচন-পরবর্তী বহির্বিশ্বের প্রতিক্রিয়া নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। তাঁদের আশঙ্কা, নির্বাচনের পর কঠিন সময় আসবে।
রাত ৯টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়। আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন। তবে সাড়ে ৯টার দিকে বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই সভাস্থল ত্যাগ করেন নাছিম।
জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, জাতীয় পার্টি-জেপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার।
বৈঠক শেষে সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো লিস্ট দেওয়া হয়েছে। সেগুলোর সঠিক সমন্বয় এখনো আসেনি। সেই লিস্টগুলো নিয়ে এখন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমরা যারা চারজন সংসদে আছি, নিশ্চিত তারা নৌকা নিয়েই নির্বাচন করবে। একটু সমস্যা হয়েছে, সেটা হচ্ছে মেনন ভাই কোথায় করবে? তবে আমরা কিন্তু সবাই জানি, সে কোথায় করতে পারে। এই চারজনের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত হবেন, সেটা নিয়েই সমস্যা হচ্ছে। লিস্টটা ছিল লম্বা, সেখান থেকে আমরা শর্ট করে আজকে নিয়ে এসেছি। যাঁদের কথা বলা হয়েছে, সেগুলো চূড়ান্ত করতে দু-তিন দিন সময় নিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘কোথায় কে জিতবেন, এটাও দেখার বিষয়। বর্তমান যে জায়গাটা আছে, সেটাও দেখতে হবে। আমি মনে করি, যথার্থ সুন্দর আলোচনা হয়েছে। একটা জিনিস পরিষ্কার করা হয়েছে, নৌকা নিয়ে নির্বাচন করবে এবং নৌকা উঠে আসবে।’
নজিবুল বশর বলেন, ‘নির্বাচনের পরে বহির্বিশ্বের যে অবস্থান, সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৪ দলীয় জোটের প্রয়োজনীয়তা আছে। এই প্রয়োজনীয়তার কারণেই ১৪ দলীয় জোটকে যতটুকু সম্ভব সমন্বয় করা হবে। ১৪ দলের জোটের লিস্ট নিয়েই প্রধানমন্ত্রী চারবার ভোট করেছেন। প্রধানমন্ত্রী খবর নিয়েছেন, কোথায় থেকে কে উঠে আসতে পারেন। এগুলো নিয়ে বাকি একটু যাচাই-বাছাই করে আর দু-এক দিনের মধ্যে বলে দিবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা ভুললে চলবে না যে নির্বাচনের পরে একটা কঠিন সময় আসতেছে। সময় জোটের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমি মনে করি, ১৫ তারিখের মধ্যে চূড়ান্ত হওয়া দরকার, ১৫ তারিখের মধ্যেই চূড়ান্ত হবে।’
রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয় নাই। আজকে একটি বিষয় আলোচনা হয়েছে, সেটা হচ্ছে সিট সমঝোতা। তারা (আওয়ামী লীগ) বলেছে, আলোচনা করবে। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা এখনো প্রস্তুত করতে পারে নাই।’
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘১৪ দলীয় জোট একসঙ্গে নির্বাচন করবে। জোটের যাঁরা প্রার্থী হবেন, তাঁরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। আজকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আসন বণ্টনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা আরও দু-এক দিন সময় চেয়েছেন। রাজনৈতিকভাবে ১৪ দল একসঙ্গে আছে, একসঙ্গে নির্বাচন করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটগত আসনগুলো ছাড়া বাকি আসনগুলো উন্মুক্ত থাকবে। প্রতিটি দল তাদের প্রতীকে নির্বাচন করবে।’
এদিকে জোটের একটি সূত্র দাবি করেছে, রোববার বিকেলে জোটের একটি দলের সভাপতিকে জোটনেতার পক্ষ থেকে একটি বার্তা পাঠানো হয়। সেখানে বলা হয়, দুটি আসন ছাড়া সব আসনেই নৌকার প্রার্থী থাকবেন বলে জানিয়েছেন জোটপ্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জানা গেছে, তিন-চার দিন আগে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে ওই দলের নেতা জোটপ্রধানকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন। এর জবাব রোববার পাঠান জোটপ্রধান।
দ্বাদশ নির্বাচনের জন্য ২৯৮ আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু (কুষ্টিয়া-২) ও জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমানের (নারায়ণগঞ্জ-৫) আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেনি আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া ১৪ দলীয় শরিকদের সাতটি আসনেও প্রার্থী দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। আসন ভাগাভাগি নিয়ে জোটের নেতাদের মধ্যে মনোমালিন্য তৈরি হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৪ ডিসেম্বর জোটের নেতাদের নিয়ে গণভবনে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সেখানে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সমন্বয় করতে জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আসন ভাগাভাগি নিয়ে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। রোববার (১০ ডিসেম্বর) সংসদ ভবন এলাকার এমপি হোস্টেলে আওয়ামী লীগের এক সাংগঠনিক সম্পাদকের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, শরিকদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে নির্বাচন-পরবর্তী বহির্বিশ্বের প্রতিক্রিয়া নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। তাঁদের আশঙ্কা, নির্বাচনের পর কঠিন সময় আসবে।
রাত ৯টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়। আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন। তবে সাড়ে ৯টার দিকে বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই সভাস্থল ত্যাগ করেন নাছিম।
জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, জাতীয় পার্টি-জেপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার।
বৈঠক শেষে সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো লিস্ট দেওয়া হয়েছে। সেগুলোর সঠিক সমন্বয় এখনো আসেনি। সেই লিস্টগুলো নিয়ে এখন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমরা যারা চারজন সংসদে আছি, নিশ্চিত তারা নৌকা নিয়েই নির্বাচন করবে। একটু সমস্যা হয়েছে, সেটা হচ্ছে মেনন ভাই কোথায় করবে? তবে আমরা কিন্তু সবাই জানি, সে কোথায় করতে পারে। এই চারজনের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত হবেন, সেটা নিয়েই সমস্যা হচ্ছে। লিস্টটা ছিল লম্বা, সেখান থেকে আমরা শর্ট করে আজকে নিয়ে এসেছি। যাঁদের কথা বলা হয়েছে, সেগুলো চূড়ান্ত করতে দু-তিন দিন সময় নিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘কোথায় কে জিতবেন, এটাও দেখার বিষয়। বর্তমান যে জায়গাটা আছে, সেটাও দেখতে হবে। আমি মনে করি, যথার্থ সুন্দর আলোচনা হয়েছে। একটা জিনিস পরিষ্কার করা হয়েছে, নৌকা নিয়ে নির্বাচন করবে এবং নৌকা উঠে আসবে।’
নজিবুল বশর বলেন, ‘নির্বাচনের পরে বহির্বিশ্বের যে অবস্থান, সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৪ দলীয় জোটের প্রয়োজনীয়তা আছে। এই প্রয়োজনীয়তার কারণেই ১৪ দলীয় জোটকে যতটুকু সম্ভব সমন্বয় করা হবে। ১৪ দলের জোটের লিস্ট নিয়েই প্রধানমন্ত্রী চারবার ভোট করেছেন। প্রধানমন্ত্রী খবর নিয়েছেন, কোথায় থেকে কে উঠে আসতে পারেন। এগুলো নিয়ে বাকি একটু যাচাই-বাছাই করে আর দু-এক দিনের মধ্যে বলে দিবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা ভুললে চলবে না যে নির্বাচনের পরে একটা কঠিন সময় আসতেছে। সময় জোটের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমি মনে করি, ১৫ তারিখের মধ্যে চূড়ান্ত হওয়া দরকার, ১৫ তারিখের মধ্যেই চূড়ান্ত হবে।’
রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয় নাই। আজকে একটি বিষয় আলোচনা হয়েছে, সেটা হচ্ছে সিট সমঝোতা। তারা (আওয়ামী লীগ) বলেছে, আলোচনা করবে। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা এখনো প্রস্তুত করতে পারে নাই।’
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘১৪ দলীয় জোট একসঙ্গে নির্বাচন করবে। জোটের যাঁরা প্রার্থী হবেন, তাঁরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। আজকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আসন বণ্টনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা আরও দু-এক দিন সময় চেয়েছেন। রাজনৈতিকভাবে ১৪ দল একসঙ্গে আছে, একসঙ্গে নির্বাচন করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটগত আসনগুলো ছাড়া বাকি আসনগুলো উন্মুক্ত থাকবে। প্রতিটি দল তাদের প্রতীকে নির্বাচন করবে।’
এদিকে জোটের একটি সূত্র দাবি করেছে, রোববার বিকেলে জোটের একটি দলের সভাপতিকে জোটনেতার পক্ষ থেকে একটি বার্তা পাঠানো হয়। সেখানে বলা হয়, দুটি আসন ছাড়া সব আসনেই নৌকার প্রার্থী থাকবেন বলে জানিয়েছেন জোটপ্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জানা গেছে, তিন-চার দিন আগে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে ওই দলের নেতা জোটপ্রধানকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন। এর জবাব রোববার পাঠান জোটপ্রধান।
দ্বাদশ নির্বাচনের জন্য ২৯৮ আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু (কুষ্টিয়া-২) ও জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমানের (নারায়ণগঞ্জ-৫) আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেনি আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া ১৪ দলীয় শরিকদের সাতটি আসনেও প্রার্থী দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। আসন ভাগাভাগি নিয়ে জোটের নেতাদের মধ্যে মনোমালিন্য তৈরি হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৪ ডিসেম্বর জোটের নেতাদের নিয়ে গণভবনে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সেখানে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি সমন্বয় করতে জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়— নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ মিনিট আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৪ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে