নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘রাজাকারদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করবেন আর বাংলার মানুষ বসে বসে আঙুল চুষবে, এটা হতে পারে না।’ আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ নামের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেছেন, আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। সেই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে যারা মুক্তিযুদ্ধ করতে চায়, ওরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। ওরা জয় বাংলা বলে না। বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণা করে না। ওরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের লোক হতে পারে না। রাজাকারদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করবেন আর বাংলার মানুষ বসে বসে আঙুল চুষবে, এটা হতে পারে না।’
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে শাজাহান খান আরও বলেন, ‘এখন আবার শুরু করেছে সমাবেশ নাটক। বিএনপিকে বলা হয়েছে, ১০ ডিসেম্বর এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সমাবেশ করবেন। তারা করবেন নয়াপল্টনে। কারণ এখানে করলে তাদের বুকে জ্বালা আছে। ১০ ডিসেম্বর কেন বেছে নিল? কারণ ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও আল বদর বাহিনী।’
স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে মোকাবিলা করে এই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে জানান শাজাহান খান। বলেন, ‘আমরা এখনো শেষ হয়ে যাইনি। ২ লাখের মতো মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে আছেন। আমাদের সঙ্গে ৫ লক্ষাধিক সন্তান রয়েছে। তাদের তারুণ্যের উন্মাদনা রয়েছে। তাদের বলতে চাই, একটি দেশ আমরা স্বাধীন করে দিয়ে গেছি। তোমাদের সঙ্গে আছি, এগিয়ে চল।’
সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কয়েকটা সমাবেশ করে তারা মনে করছেন, এই সমাবেশ (১০ ডিসেম্বর) করলেই বোধ হয় আমরা শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে পারব। আমি শ্রমিক, পেশাজীবী, মুক্তিযোদ্ধা; যারা ২০১৫ সালে আমরা আগুন সন্ত্রাসকে মোকাবিলা করেছিলাম। আমরা এখনো ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের মোকাবিলা করার প্রস্তুত আছি।’
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘রাজাকারদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করবেন আর বাংলার মানুষ বসে বসে আঙুল চুষবে, এটা হতে পারে না।’ আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ নামের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেছেন, আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। সেই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে যারা মুক্তিযুদ্ধ করতে চায়, ওরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। ওরা জয় বাংলা বলে না। বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণা করে না। ওরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের লোক হতে পারে না। রাজাকারদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করবেন আর বাংলার মানুষ বসে বসে আঙুল চুষবে, এটা হতে পারে না।’
বিএনপির সমাবেশ নিয়ে শাজাহান খান আরও বলেন, ‘এখন আবার শুরু করেছে সমাবেশ নাটক। বিএনপিকে বলা হয়েছে, ১০ ডিসেম্বর এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সমাবেশ করবেন। তারা করবেন নয়াপল্টনে। কারণ এখানে করলে তাদের বুকে জ্বালা আছে। ১০ ডিসেম্বর কেন বেছে নিল? কারণ ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও আল বদর বাহিনী।’
স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে মোকাবিলা করে এই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে জানান শাজাহান খান। বলেন, ‘আমরা এখনো শেষ হয়ে যাইনি। ২ লাখের মতো মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে আছেন। আমাদের সঙ্গে ৫ লক্ষাধিক সন্তান রয়েছে। তাদের তারুণ্যের উন্মাদনা রয়েছে। তাদের বলতে চাই, একটি দেশ আমরা স্বাধীন করে দিয়ে গেছি। তোমাদের সঙ্গে আছি, এগিয়ে চল।’
সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কয়েকটা সমাবেশ করে তারা মনে করছেন, এই সমাবেশ (১০ ডিসেম্বর) করলেই বোধ হয় আমরা শেখ হাসিনাকে উৎখাত করতে পারব। আমি শ্রমিক, পেশাজীবী, মুক্তিযোদ্ধা; যারা ২০১৫ সালে আমরা আগুন সন্ত্রাসকে মোকাবিলা করেছিলাম। আমরা এখনো ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের মোকাবিলা করার প্রস্তুত আছি।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন আগের চেয়ে অনেকটা ভালো আছেন। তাঁর অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটা স্থিতিশীল। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) যুক্তরাজ্য থেকে গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন পেছাতে দেশে-বিদেশে চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দেখতে এসে তিনি সাংবাদিকদের এই অভিযোগের কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেসামনে গণপরিষদ এবং সংসদ নির্বাচন একই সঙ্গে করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, এতে দেশের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব হবে।
২১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে