নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন জানিয়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সৃষ্টির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনারও দাবি দলটির।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান। এর আগে সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় শাবিপ্রবির আন্দোলন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল জানান, সভায় শাবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলা ও পরে পুলিশের হামলা, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, লাটিচার্জ ও গুলি বর্ষণের ফলে অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানানো হয়। পরবর্তীতে ন্যায়সংগত দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন ও সকল প্রকার আন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন জানানো হয়। নেতারা মনে করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের কারণেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। প্রায় ১০ দিনেও এই সমস্যার সমাধান হয়নি।
এই প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সভায় অবিলম্বে উপাচার্যসহ দায়ী সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অপসারণ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ছাত্রলীগ ও পুলিশের দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। সভা মনে করে অযোগ্য, চাটুকার ও দলীয় শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণের ফলে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে এবং উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থাকে মারাত্মকভাবে অবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অসদাচরণ ও দুর্নীতি দেশের উচ্চ শিক্ষাকে বিপন্ন করছে। অনতিবিলম্বে নিরপেক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিশন গঠন করে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।’
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন জানিয়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সৃষ্টির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনারও দাবি দলটির।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান। এর আগে সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় শাবিপ্রবির আন্দোলন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল জানান, সভায় শাবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলা ও পরে পুলিশের হামলা, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, লাটিচার্জ ও গুলি বর্ষণের ফলে অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানানো হয়। পরবর্তীতে ন্যায়সংগত দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন ও সকল প্রকার আন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন জানানো হয়। নেতারা মনে করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের কারণেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। প্রায় ১০ দিনেও এই সমস্যার সমাধান হয়নি।
এই প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সভায় অবিলম্বে উপাচার্যসহ দায়ী সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অপসারণ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ছাত্রলীগ ও পুলিশের দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। সভা মনে করে অযোগ্য, চাটুকার ও দলীয় শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণের ফলে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে এবং উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থাকে মারাত্মকভাবে অবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অসদাচরণ ও দুর্নীতি দেশের উচ্চ শিক্ষাকে বিপন্ন করছে। অনতিবিলম্বে নিরপেক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিশন গঠন করে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে