নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লার চান্দিনায় এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সমাবেশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। প্রতিবাদ সমাবেশে হামলার নিন্দা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান দলটির নেতারা। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি।
সমাবেশে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহবুব মোর্শেদ বলেন, ‘ঈদ-পরবর্তী সময়ে মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান আমাদের দলের মহাসচিব। সেখানে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালান সরকারি দলের নেতারা। সরকারি দলের অঙ্গসংগঠনের হামলা থেকে বাঁচার জন্য তিনি থানায় আশ্রয় নেন। নির্লজ্জ প্রশাসন সেখানে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এই হামলা ও গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে তাঁর দ্রুত মুক্তি চাই।’
দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল বলেন, ‘মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সন্ত্রাসীরা তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। সরকারি দলের নেতাদের এমন উগ্র আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই। নিজেকে হামলা থেকে বাঁচানোর জন্য থানায় আশ্রয় নিয়েও তিনি নিরাপদ হতে পারেননি। তাঁকে সেখানে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রশাসনের এমন গ্রেপ্তার নিন্দনীয়। আমরা দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।’
প্রতিবাদ সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, এই আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের হাতে বিরোধী দলের কোনো নেতাকর্মী নিরাপদ নন। তাই এই ফ্যাসিবাদী সরকারের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে আন্দোলন-সংগ্রামের কোনো বিকল্প নেই। দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের কোনো অধিকার নেই। স্বৈরাচারী সরকারের পতন এখন সময়ের দাবি।
এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট ড. আওরঙ্গজেব বেলালের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. নেয়ামুল বশির, অ্যাডভোকেট মাহমুদ মোর্শেদ, কে কিউ স্যাকলাইন, সহসভাপতি মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল হাসেমসহ প্রমুখ।
কুমিল্লার চান্দিনায় এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সমাবেশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। প্রতিবাদ সমাবেশে হামলার নিন্দা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান দলটির নেতারা। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি।
সমাবেশে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহবুব মোর্শেদ বলেন, ‘ঈদ-পরবর্তী সময়ে মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান আমাদের দলের মহাসচিব। সেখানে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালান সরকারি দলের নেতারা। সরকারি দলের অঙ্গসংগঠনের হামলা থেকে বাঁচার জন্য তিনি থানায় আশ্রয় নেন। নির্লজ্জ প্রশাসন সেখানে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এই হামলা ও গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে তাঁর দ্রুত মুক্তি চাই।’
দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল বলেন, ‘মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে সন্ত্রাসীরা তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। সরকারি দলের নেতাদের এমন উগ্র আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই। নিজেকে হামলা থেকে বাঁচানোর জন্য থানায় আশ্রয় নিয়েও তিনি নিরাপদ হতে পারেননি। তাঁকে সেখানে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রশাসনের এমন গ্রেপ্তার নিন্দনীয়। আমরা দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।’
প্রতিবাদ সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, এই আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের হাতে বিরোধী দলের কোনো নেতাকর্মী নিরাপদ নন। তাই এই ফ্যাসিবাদী সরকারের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে আন্দোলন-সংগ্রামের কোনো বিকল্প নেই। দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষের কোনো অধিকার নেই। স্বৈরাচারী সরকারের পতন এখন সময়ের দাবি।
এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট ড. আওরঙ্গজেব বেলালের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. নেয়ামুল বশির, অ্যাডভোকেট মাহমুদ মোর্শেদ, কে কিউ স্যাকলাইন, সহসভাপতি মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল হাসেমসহ প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৩ ঘণ্টা আগে