অনলাইন ডেস্ক
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা আপিল শুনানি শেষ হয়েছে। আজ বুধবার রায় ঘোষণার জন্য মামলাটি আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ১ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার চতুর্থ দিনের মতো শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
এর আগে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা পৃথক লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করা হয় গত ১১ নভেম্বর। সেই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন আপিল বিভাগ। এরপর নিয়মিত আপিল করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। তবে রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন খালেদা জিয়া। অন্যদিকে সাজা বাড়াতে আপিল করে দুদক। উভয় আপিল শুনানি শেষে একই বছরের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
এতিমদের সহায়তার উদ্দেশ্যে বিদেশ থেকে পাঠানো ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। খালেদা জিয়া ও শরফুদ্দিনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। এ ছাড়া কাজী সালিমুল হক কামালের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা আপিল শুনানি শেষ হয়েছে। আজ বুধবার রায় ঘোষণার জন্য মামলাটি আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ১ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার চতুর্থ দিনের মতো শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
এর আগে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা পৃথক লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করা হয় গত ১১ নভেম্বর। সেই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন আপিল বিভাগ। এরপর নিয়মিত আপিল করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। তবে রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে আপিল করেন খালেদা জিয়া। অন্যদিকে সাজা বাড়াতে আপিল করে দুদক। উভয় আপিল শুনানি শেষে একই বছরের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
এতিমদের সহায়তার উদ্দেশ্যে বিদেশ থেকে পাঠানো ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই এই মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন।
মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। খালেদা জিয়া ও শরফুদ্দিনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। এ ছাড়া কাজী সালিমুল হক কামালের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
দেশবাসীকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন তারেক রহমান। প্রায় সাত বছর পর লন্ডনে মায়ের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করলেন তারেক রহমান। আজ রোববার তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এই শুভেচ্ছাবার্তা জানান। ২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ঈদ উদ্যাপনের এই প্রাক্কালে তিনি জাতীয়
৩ ঘণ্টা আগেএ কথা আমি গতকালও বলেছি-ড. ইউনূস যখন ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন, তখন আমরা আশাবাদী হয়েছিলাম। সম্প্রতি আবার তিনি বললেন, নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হবে। এটা আমাদের হতাশ করেছে। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক সংকট রয়েছে, ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান এবং এখনো ভারতের প্রভাব–এগুলো
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থান করা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার এপ্রিলের মাঝামাঝি দেশে ফেরার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়া ভালো আছেন জানিয়ে তিনি বলেছেন, আট বছর পরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করছেন খালেদা জিয়া। এ বিষয়টা আমাদের জন্য আনন্দের।
৯ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্রদের প্রতি জনগণের যে বিশ্বাস তৈরি হয়েছিল, সেটিতে চিড় ধরেছে। কারণ এখন অনেক ছাত্রের মধ্যে সুবিধাবাদী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সমন্বয়ক পরিচয়ে তাঁরা ডিসি অফিস, ইউএনও অফিস, থানাসহ বিভিন্ন স্থানে অনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছেন।’ আজ শনি
১ দিন আগে