নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করায় ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের দপ্তর সম্পাদক মো. জিয়াউর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই অব্যাহতি দেওয়া হয়। আজ রোববার চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে।
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপিরও যুগ্ম-মহাসচিব। চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দলের মহাসচিব ও দলের দপ্তর সম্পাদকের কাছে।
চিঠিতে বলা হয়, বিগত দুই বছরের মতো এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতাসীনরা নজিরবিহীনভাবে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ও মনগড়া ফলাফল ঘোষণা করে। এমনকি সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগ দলীয় দুজন প্রার্থী, প্রথমে নাহিদ সুলতানা যুথী ও পরে শাহ মঞ্জুরুল হককে তথাকথিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ক্ষমতাসীন দলের বহিরাগত সন্ত্রাসীরা নির্বাচনের অব্যবহিত পরে ৮ মার্চ সমিতির অডিটোরিয়ামে হামলা চালিয়ে আইনজীবীদের মারধর ও ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনা আওয়ামী লীগের দুজন সম্পাদক পদপ্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত হলেও সরকারের একজন বেতনভুক্ত আইন কর্মকর্তা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের সম্পাদক পদপ্রার্থী এবং আরও তিনজন আইনজীবী ফোরাম নেতাকে আসামি করে ৯ মার্চ শাহবাগ থানায় মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেন।
ব্যারিস্টার খোকনকে পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়, নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালনকারী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী এবং উক্ত নির্বাচনে সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে যথাক্রমে গত ৯ ও ১০ মার্চ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় গ্রেপ্তার করে তাঁদের ডিবি অফিসে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা উভয়েই দুই সপ্তাহ কারাভোগ করেন। তাঁদের কারাগারে রেখে গত ১০ মার্চ লুট হয়ে যাওয়া ব্যালট পেপার গণনার নাটক সাজিয়ে তথাকথিত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। যে নির্বাচনে আমাদের পুরো প্যানেলেরই বিজয় সুনিশ্চিত ছিল, সেখানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতি জায়েজ করতে আপনাকে সভাপতি পদে এবং ফাতিমা আকতার, মো. শফিকুল ইসলাম ও সৈয়দ ফজলে এলাহী অভিকে নামকাওয়াস্তে সদস্য পদে বিজয়ী দেখানো হয়।
এর আগে ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ বিএনপি সমর্থক চারজনকে দায়িত্ব গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে গত ২৭ মার্চ চিঠি দেওয়া হয়। অপর তিনজন হলেন বারের নির্বাচিত সদস্য শফিকুল ইসলাম, ফাতিমা আক্তার ও সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ৬ ও ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে আপনারা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম মনোনীত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিগত দুই বছরের মতো এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতাসীনরা নজিরবিহীনভাবে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ও মনগড়া ফলাফল ঘোষণা করেছে।
দলের ওই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে গত ৪ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে বিজয়ী মাহবুব উদ্দিন খোকন। দায়িত্ব গ্রহণের আগে সুপ্রিম কোর্ট বারের হলরুমে আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন তিনি। সে সময় দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত আইনজীবীরা তাতে হ্যাঁ-সূচক জবাব দেন। সেখানে সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ‘শুরুতে আমাদের প্যানেলের ১৩ জন এগিয়ে ছিল। পরে ভোট হয় সলিমের, দেয় করিমকে।’
খোকন বলেন, ‘আমাদের দলের মধ্যেই সমস্যা। কেন ভোট গণনায় না গিয়ে ওয়াকওভার দিতে চাইল? যেসব ডিএজি–এএজি ভোট গণনা করেছেন, তাঁরা কিছুদিন পর বিচারপতি হবেন। সেদিন (ভোট গণনার সময়) আমরা থাকলে সেক্রেটারিও বিজয়ী হতেন। কমপক্ষে ১২–১৩টি পেতাম। নির্বাচন বর্জন হয়, কিন্তু কোনো দিন গণনা বর্জন করা শুনিনি। কার স্বার্থে গণনা বর্জন করলেন? সিদ্ধান্ত মানি, তবে গণতন্ত্রের পক্ষে থাকলে।’
দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে দায়িত্ব গ্রহণ করায় করণীয় ঠিক করতে গত ৬ এপ্রিল গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠক করেন বিএনপির আইনজীবী নেতারা। তাতে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট বার ইউনিট শাখার সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল প্রমুখ। বৈঠকে ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে প্রস্তাব করা হয়।
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করায় ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের দপ্তর সম্পাদক মো. জিয়াউর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই অব্যাহতি দেওয়া হয়। আজ রোববার চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে।
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপিরও যুগ্ম-মহাসচিব। চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দলের মহাসচিব ও দলের দপ্তর সম্পাদকের কাছে।
চিঠিতে বলা হয়, বিগত দুই বছরের মতো এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতাসীনরা নজিরবিহীনভাবে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ও মনগড়া ফলাফল ঘোষণা করে। এমনকি সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগ দলীয় দুজন প্রার্থী, প্রথমে নাহিদ সুলতানা যুথী ও পরে শাহ মঞ্জুরুল হককে তথাকথিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ক্ষমতাসীন দলের বহিরাগত সন্ত্রাসীরা নির্বাচনের অব্যবহিত পরে ৮ মার্চ সমিতির অডিটোরিয়ামে হামলা চালিয়ে আইনজীবীদের মারধর ও ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনা আওয়ামী লীগের দুজন সম্পাদক পদপ্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত হলেও সরকারের একজন বেতনভুক্ত আইন কর্মকর্তা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের সম্পাদক পদপ্রার্থী এবং আরও তিনজন আইনজীবী ফোরাম নেতাকে আসামি করে ৯ মার্চ শাহবাগ থানায় মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেন।
ব্যারিস্টার খোকনকে পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়, নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালনকারী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী এবং উক্ত নির্বাচনে সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে যথাক্রমে গত ৯ ও ১০ মার্চ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় গ্রেপ্তার করে তাঁদের ডিবি অফিসে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁরা উভয়েই দুই সপ্তাহ কারাভোগ করেন। তাঁদের কারাগারে রেখে গত ১০ মার্চ লুট হয়ে যাওয়া ব্যালট পেপার গণনার নাটক সাজিয়ে তথাকথিত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। যে নির্বাচনে আমাদের পুরো প্যানেলেরই বিজয় সুনিশ্চিত ছিল, সেখানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতি জায়েজ করতে আপনাকে সভাপতি পদে এবং ফাতিমা আকতার, মো. শফিকুল ইসলাম ও সৈয়দ ফজলে এলাহী অভিকে নামকাওয়াস্তে সদস্য পদে বিজয়ী দেখানো হয়।
এর আগে ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ বিএনপি সমর্থক চারজনকে দায়িত্ব গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে গত ২৭ মার্চ চিঠি দেওয়া হয়। অপর তিনজন হলেন বারের নির্বাচিত সদস্য শফিকুল ইসলাম, ফাতিমা আক্তার ও সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, গত ৬ ও ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে আপনারা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম মনোনীত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিগত দুই বছরের মতো এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতাসীনরা নজিরবিহীনভাবে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ও মনগড়া ফলাফল ঘোষণা করেছে।
দলের ওই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে গত ৪ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে বিজয়ী মাহবুব উদ্দিন খোকন। দায়িত্ব গ্রহণের আগে সুপ্রিম কোর্ট বারের হলরুমে আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন তিনি। সে সময় দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত আইনজীবীরা তাতে হ্যাঁ-সূচক জবাব দেন। সেখানে সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ‘শুরুতে আমাদের প্যানেলের ১৩ জন এগিয়ে ছিল। পরে ভোট হয় সলিমের, দেয় করিমকে।’
খোকন বলেন, ‘আমাদের দলের মধ্যেই সমস্যা। কেন ভোট গণনায় না গিয়ে ওয়াকওভার দিতে চাইল? যেসব ডিএজি–এএজি ভোট গণনা করেছেন, তাঁরা কিছুদিন পর বিচারপতি হবেন। সেদিন (ভোট গণনার সময়) আমরা থাকলে সেক্রেটারিও বিজয়ী হতেন। কমপক্ষে ১২–১৩টি পেতাম। নির্বাচন বর্জন হয়, কিন্তু কোনো দিন গণনা বর্জন করা শুনিনি। কার স্বার্থে গণনা বর্জন করলেন? সিদ্ধান্ত মানি, তবে গণতন্ত্রের পক্ষে থাকলে।’
দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে দায়িত্ব গ্রহণ করায় করণীয় ঠিক করতে গত ৬ এপ্রিল গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠক করেন বিএনপির আইনজীবী নেতারা। তাতে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট বার ইউনিট শাখার সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল প্রমুখ। বৈঠকে ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে প্রস্তাব করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১২ মিনিট আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে