নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের পক্ষে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভব নয় মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা প্রতি পদে-পদে দুর্নীতি করে, তাদের পক্ষে মশা নিধন করা সম্ভব নয়। ডেঙ্গু এরা কোনো দিনও রোধ করতে পারবে না। মশা যদি নিজে-নিজে চলে যায়, বিদায় হয়ে যায়, তাহলে ঠিক আছে। এরা মশা নিধন করবে না। মশা যদি নিজ উদ্যোগে বিদায় নেয়, তাহলে ডেঙ্গু রোধ হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর শনির আখড়া বর্ণমালা স্কুলের সামনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ শেষে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন।
গত মঙ্গলবার থেকে রাজধানীসহ দেশের মহানগরগুলোতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লিফলেট বিতরণ করছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার ছিল এই কর্মসূচির শেষ দিন।
সমাবেশে সরকারকে বিদায় করার আহ্বান জানিয়ে আমির খসরু বলেন, সমস্যার গোড়া হচ্ছে-ভোট চুরি। দুর্নীতি, টাকা পাচার, লুটপাট, মিথ্যা মামলা, গুম-খুন-সবকিছুর গোড়া হচ্ছে ভোট চুরির প্রক্রিয়া। সরকার একটি ভোট চুরির প্রকল্প করছে। এই প্রকল্পে বিচারক, পুলিশ ও
র্যাবকে ব্যবহার করছে। এদের বিদায় করেই সব সমস্যার সমাধান করতে হবে।
সরকার পতনের চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, বৃষ্টি, ঝড়-তুফান-আমরা সবকিছু উপেক্ষা করে রাস্তায় আছি। এটাকে রোধ করার শক্তি কারও নাই। আজকে বৃষ্টি ঝড় তুফান উপেক্ষা করে বিএনপির প্রতিটি কর্মসূচিতে হাজার হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত হয়, এটাই হলো শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের বার্তা। আজকে যত বেশি অত্যাচার হচ্ছে, যত বেশি মামলা হচ্ছে মানুষ তত বেশি রাস্তায় নামছে।
ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশ্য করে আমির খসরু বলেন, দেয়ালের লিখন পড়তে শিখুন। নিজ থেকে ক্ষমতা থেকে বিদায় হোন, তাহলে আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে, আর যদি জনগণ আপনাদের বিদায় করে তাহলে ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না। জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেন। তাহলে হয়ত আগামীতে আপনাদের প্রতি জনগণের শ্রদ্ধা থাকবে, নতুবা আপনাদের পরবর্তী ইতিহাস সুখকর হবে না।
বর্তমান সরকারের পক্ষে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভব নয় মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা প্রতি পদে-পদে দুর্নীতি করে, তাদের পক্ষে মশা নিধন করা সম্ভব নয়। ডেঙ্গু এরা কোনো দিনও রোধ করতে পারবে না। মশা যদি নিজে-নিজে চলে যায়, বিদায় হয়ে যায়, তাহলে ঠিক আছে। এরা মশা নিধন করবে না। মশা যদি নিজ উদ্যোগে বিদায় নেয়, তাহলে ডেঙ্গু রোধ হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর শনির আখড়া বর্ণমালা স্কুলের সামনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ শেষে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন।
গত মঙ্গলবার থেকে রাজধানীসহ দেশের মহানগরগুলোতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লিফলেট বিতরণ করছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার ছিল এই কর্মসূচির শেষ দিন।
সমাবেশে সরকারকে বিদায় করার আহ্বান জানিয়ে আমির খসরু বলেন, সমস্যার গোড়া হচ্ছে-ভোট চুরি। দুর্নীতি, টাকা পাচার, লুটপাট, মিথ্যা মামলা, গুম-খুন-সবকিছুর গোড়া হচ্ছে ভোট চুরির প্রক্রিয়া। সরকার একটি ভোট চুরির প্রকল্প করছে। এই প্রকল্পে বিচারক, পুলিশ ও
র্যাবকে ব্যবহার করছে। এদের বিদায় করেই সব সমস্যার সমাধান করতে হবে।
সরকার পতনের চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, বৃষ্টি, ঝড়-তুফান-আমরা সবকিছু উপেক্ষা করে রাস্তায় আছি। এটাকে রোধ করার শক্তি কারও নাই। আজকে বৃষ্টি ঝড় তুফান উপেক্ষা করে বিএনপির প্রতিটি কর্মসূচিতে হাজার হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত হয়, এটাই হলো শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের বার্তা। আজকে যত বেশি অত্যাচার হচ্ছে, যত বেশি মামলা হচ্ছে মানুষ তত বেশি রাস্তায় নামছে।
ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশ্য করে আমির খসরু বলেন, দেয়ালের লিখন পড়তে শিখুন। নিজ থেকে ক্ষমতা থেকে বিদায় হোন, তাহলে আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে, আর যদি জনগণ আপনাদের বিদায় করে তাহলে ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না। জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেন। তাহলে হয়ত আগামীতে আপনাদের প্রতি জনগণের শ্রদ্ধা থাকবে, নতুবা আপনাদের পরবর্তী ইতিহাস সুখকর হবে না।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে