নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম আকাশছোঁয়া। গ্যাস-বিদ্যুতের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবন বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় সরকার জনদাবির প্রতি কর্ণপাত না করে দুর্নীতি, লুটপাট, সিন্ডিকেট বাজিতে ব্যস্ত। এসব সংকট সমাধান না করে বর্তমান সরকার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে লুটপাট, ধর্ষণ, হামলাসহ বড় বড় কুকর্ম করছে। সরকার ১৫ বছরে দেশকে দেউলিয়া বানিয়েছে।
নির্দলীয় তদারকি সরকারের নির্বাচন, খাদ্য, গ্যাস-বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানো, রেশনিং ব্যবস্থা চালু এবং দুর্নীতি, লুটপাট বন্ধের প্রতিবাদে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত সমাবেশে নেতারা এসব কথা বলেন। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহজাহানপুর আমতলা ও খিলগাঁও রেলগেটে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য মঞ্জুর মঈন বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম কমানোর দাবি জনদাবি। কিন্তু এই সরকারের কি মানুষের কথা শুনতে হয়? মুক্তিযুদ্ধের সময় ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলা বাহিনীর একজনকে রাজাকারেরা ধরে নিয়ে বন্দুকের সামনে দাঁড় করিয়ে “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” বলতে বলেছিল। তিনি মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে “জয় বাংলা” স্লোগান দিয়েছিলেন। আজকে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতি করছে সরকারি গুন্ডারা। মুক্তিযুদ্ধের ৫২ বছর পর জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় বড় কুকর্মগুলো হচ্ছে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য হজরত আলী বলেন, ‘সরকার ১৫ বছরে দেশকে দেউলিয়া বানায় দিছে। ক্ষমতায় আসার আগে বলসিলো ১০ টাকায় চাল খাওয়াইবো, ঘরে ঘরে চাকরি দেব। এরা কখনোই মানুষের জন্য কিছু করবে না। এদের একটাই উদ্দেশ্য, ক্ষমতায় যাও, লুটেপুটে খাও।’
সিপিবি গোড়ান শাখার সহ-সম্পাদক অনিক রায় বলেন, ‘সাধারণ মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনতে পারছে না। তাহলে উন্নয়ন কাদের জন্য? দেশে যখন গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করে না তখন এমন সিন্ডিকেট তৈরি হয়। অবিলম্বে সিন্ডিকেট ভেঙে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম মানুষের নাগালের মধ্যে আনতে হবে।’
সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন রেজা বলেন, ‘কোরবানি ঈদ আসছে, জিনিসপত্রের দাম কয়েক দিন পর আরও বাড়বে। পৃথিবীর সবখানে উৎসব এলে জিনিসের দাম কমে কিন্তু আমাদের দেশে বাড়ে। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, দেশ চালাবেন কি করে? আমরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিকে দেখেছি। এদের সবার নীতি একই।’
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীর বলেন, ‘এ দেশে যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারাই ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছে। বর্তমান সরকার দিনের ভোট রাতে করে ক্ষমতায় এসেছে। ক্ষমতায় এসে সংবিধান পরিবর্তন করে আজীবন ক্ষমতায় থাকার পাঁয়তারা করছে৷ অবিলম্বে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ নেতা রমেন চন্দ্র বর্মনের সভাপতিত্বে এবং শাজাহানপুর থানা শাখার সহ-সম্পাদক জাহিদ নগরের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— দলের সবুজবাগ শাখার সদস্য এড. হরেন্দ্র নাথ মন্ডল্, সবুজবাগ শাখার সম্পাদক কফিল উদ্দিন শান্ত, খিলগাঁও শাখার সদস্য রিফাত হাবীব, শাহজাহানপুর শাখার সদস্য ডালিয়া আক্তার, গার্মেন্টস টিউসির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শাহীন আলম প্রমুখ।
বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম আকাশছোঁয়া। গ্যাস-বিদ্যুতের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবন বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় সরকার জনদাবির প্রতি কর্ণপাত না করে দুর্নীতি, লুটপাট, সিন্ডিকেট বাজিতে ব্যস্ত। এসব সংকট সমাধান না করে বর্তমান সরকার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে লুটপাট, ধর্ষণ, হামলাসহ বড় বড় কুকর্ম করছে। সরকার ১৫ বছরে দেশকে দেউলিয়া বানিয়েছে।
নির্দলীয় তদারকি সরকারের নির্বাচন, খাদ্য, গ্যাস-বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানো, রেশনিং ব্যবস্থা চালু এবং দুর্নীতি, লুটপাট বন্ধের প্রতিবাদে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত সমাবেশে নেতারা এসব কথা বলেন। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহজাহানপুর আমতলা ও খিলগাঁও রেলগেটে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য মঞ্জুর মঈন বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম কমানোর দাবি জনদাবি। কিন্তু এই সরকারের কি মানুষের কথা শুনতে হয়? মুক্তিযুদ্ধের সময় ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলা বাহিনীর একজনকে রাজাকারেরা ধরে নিয়ে বন্দুকের সামনে দাঁড় করিয়ে “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” বলতে বলেছিল। তিনি মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে “জয় বাংলা” স্লোগান দিয়েছিলেন। আজকে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতি করছে সরকারি গুন্ডারা। মুক্তিযুদ্ধের ৫২ বছর পর জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় বড় কুকর্মগুলো হচ্ছে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য হজরত আলী বলেন, ‘সরকার ১৫ বছরে দেশকে দেউলিয়া বানায় দিছে। ক্ষমতায় আসার আগে বলসিলো ১০ টাকায় চাল খাওয়াইবো, ঘরে ঘরে চাকরি দেব। এরা কখনোই মানুষের জন্য কিছু করবে না। এদের একটাই উদ্দেশ্য, ক্ষমতায় যাও, লুটেপুটে খাও।’
সিপিবি গোড়ান শাখার সহ-সম্পাদক অনিক রায় বলেন, ‘সাধারণ মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনতে পারছে না। তাহলে উন্নয়ন কাদের জন্য? দেশে যখন গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করে না তখন এমন সিন্ডিকেট তৈরি হয়। অবিলম্বে সিন্ডিকেট ভেঙে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম মানুষের নাগালের মধ্যে আনতে হবে।’
সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন রেজা বলেন, ‘কোরবানি ঈদ আসছে, জিনিসপত্রের দাম কয়েক দিন পর আরও বাড়বে। পৃথিবীর সবখানে উৎসব এলে জিনিসের দাম কমে কিন্তু আমাদের দেশে বাড়ে। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, দেশ চালাবেন কি করে? আমরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিকে দেখেছি। এদের সবার নীতি একই।’
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীর বলেন, ‘এ দেশে যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারাই ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছে। বর্তমান সরকার দিনের ভোট রাতে করে ক্ষমতায় এসেছে। ক্ষমতায় এসে সংবিধান পরিবর্তন করে আজীবন ক্ষমতায় থাকার পাঁয়তারা করছে৷ অবিলম্বে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ নেতা রমেন চন্দ্র বর্মনের সভাপতিত্বে এবং শাজাহানপুর থানা শাখার সহ-সম্পাদক জাহিদ নগরের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— দলের সবুজবাগ শাখার সদস্য এড. হরেন্দ্র নাথ মন্ডল্, সবুজবাগ শাখার সম্পাদক কফিল উদ্দিন শান্ত, খিলগাঁও শাখার সদস্য রিফাত হাবীব, শাহজাহানপুর শাখার সদস্য ডালিয়া আক্তার, গার্মেন্টস টিউসির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শাহীন আলম প্রমুখ।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
৩ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
৫ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৬ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
৮ ঘণ্টা আগে