নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার শিষ্টাচার, কূটনীতি সব ভুলে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘এই সরকারকে চলে যেতে হবে। কবে যাবেন? আমি বলে দিচ্ছি আপনাদের আগামী মাসের মধ্যে চলে যেতে হবে। এই সরকার নীতিনৈতিকতা, শিষ্টাচার, কূটনীতি সব ভুলে গেছে। আপনি চলে যাবেন তাতে ক্ষতি নাই, কিন্তু ১৮ কোটি মানুষের কী হবে, জনগণের কী হবে—এগুলোর জবাব দিয়ে যান। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে শত্রুতা তৈরি করে গেছেন। জনগণকে বিভিন্ন দেশের মুখোমুখি করে গেছেন। এখন জনগণ আপনাদের চায় না।’
ভয়ভীতি দেখিয়ে বেশি দিন থাকা যায় না উল্লেখ করে আ স ম রব বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান হয়ে গেছে; এখন আপনারা চলে যান। চোরের দশ দিন, গেরস্তের এক দিন। গুম করেছেন, খুন করেছেন, গায়েবি মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন, আদালতকে দিয়ে ফরমায়েশি রায় দিয়েছেন। একটা মানুষের বিরুদ্ধে ১০০ মামলা দিয়েছেন। একটা মামলা খাগড়াছড়ি আরেকটা ভূরুঙ্গামারী। ৩০ দিনে সে কীভাবে ১০০ মামলার হাজিরা দেবে, সে খাবে কখন, কাজ করবে কখন। যাতে হাজিরা দিতে যেতে না পারে সে জন্য এভাবে মামলা করা হয়েছে।’
আ স ম রব বলেন, ‘ডেঙ্গুতে মানুষ মারা যাচ্ছে। ডেঙ্গু দমনের জন্য সিঙ্গাপুর থেকে নাকি ওষুধ এনেছে; সেখানেও জালিয়াতি। সিঙ্গাপুর থেকে ওষুধ না এনে সেই ওষুধ এনেছে নাকি চীন থেকে। এরা মুক্তিযুদ্ধ চুরি করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে লুণ্ঠন, চুরি, দুর্নীতি করছে। এ জন্য কি মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে? মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে সাধারণ মানুষের জন্য। তাঁরা যাতে খেতে পায়, চিকিৎসা পায়, উন্নত জীবন পায়। আসুন আমরা আরও একবার মুক্তিযুদ্ধ করে দেশকে মুক্ত করি। এটা হবে দ্বিতীয় ও শেষ মুক্তিযুদ্ধ। আমরা জনগণের মুক্তি চাই। এভাবে চলতে পারে না।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার শিষ্টাচার, কূটনীতি সব ভুলে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘এই সরকারকে চলে যেতে হবে। কবে যাবেন? আমি বলে দিচ্ছি আপনাদের আগামী মাসের মধ্যে চলে যেতে হবে। এই সরকার নীতিনৈতিকতা, শিষ্টাচার, কূটনীতি সব ভুলে গেছে। আপনি চলে যাবেন তাতে ক্ষতি নাই, কিন্তু ১৮ কোটি মানুষের কী হবে, জনগণের কী হবে—এগুলোর জবাব দিয়ে যান। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে শত্রুতা তৈরি করে গেছেন। জনগণকে বিভিন্ন দেশের মুখোমুখি করে গেছেন। এখন জনগণ আপনাদের চায় না।’
ভয়ভীতি দেখিয়ে বেশি দিন থাকা যায় না উল্লেখ করে আ স ম রব বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান হয়ে গেছে; এখন আপনারা চলে যান। চোরের দশ দিন, গেরস্তের এক দিন। গুম করেছেন, খুন করেছেন, গায়েবি মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন, আদালতকে দিয়ে ফরমায়েশি রায় দিয়েছেন। একটা মানুষের বিরুদ্ধে ১০০ মামলা দিয়েছেন। একটা মামলা খাগড়াছড়ি আরেকটা ভূরুঙ্গামারী। ৩০ দিনে সে কীভাবে ১০০ মামলার হাজিরা দেবে, সে খাবে কখন, কাজ করবে কখন। যাতে হাজিরা দিতে যেতে না পারে সে জন্য এভাবে মামলা করা হয়েছে।’
আ স ম রব বলেন, ‘ডেঙ্গুতে মানুষ মারা যাচ্ছে। ডেঙ্গু দমনের জন্য সিঙ্গাপুর থেকে নাকি ওষুধ এনেছে; সেখানেও জালিয়াতি। সিঙ্গাপুর থেকে ওষুধ না এনে সেই ওষুধ এনেছে নাকি চীন থেকে। এরা মুক্তিযুদ্ধ চুরি করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে লুণ্ঠন, চুরি, দুর্নীতি করছে। এ জন্য কি মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে? মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে সাধারণ মানুষের জন্য। তাঁরা যাতে খেতে পায়, চিকিৎসা পায়, উন্নত জীবন পায়। আসুন আমরা আরও একবার মুক্তিযুদ্ধ করে দেশকে মুক্ত করি। এটা হবে দ্বিতীয় ও শেষ মুক্তিযুদ্ধ। আমরা জনগণের মুক্তি চাই। এভাবে চলতে পারে না।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
৬ ঘণ্টা আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৭ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
১২ ঘণ্টা আগে