নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পেয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। তবে বিরোধী দল কে হবে—সে বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রেজাল্ট অফিশিয়ালি ঘোষণার পর বিরোধী দল কারা সে বিষয়ে জানা যাবে। অলরেডি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির তো অনেকেই জিতেছেন, ১৪ দলেরও দুজনের মতো জিতেছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিরোধী দল প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, যিনি হাউস অব দ্য লিডার হবেন তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন। নতুন প্রধানমন্ত্রী, নতুন লিডার অব দ্য হাউস পরিস্থিতির বাস্তবতা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন।
কাদের নিয়ে বিরোধী দল করা হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পদ্ধতিটা আমি কেন আপনাকে বলব? এটা নতুন সরকার বসুক। সংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন তাঁদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করবেন। বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকার গঠন করে তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করবেন। তিনি প্রমাণ করেছেন দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। একটা নির্বাচিত সরকার আরেকটা নির্বাচিত সরকারের কাছে হস্তান্তর করবে। আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করব।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবারও ব্যর্থ হয়েছে। ব্যালটে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। নির্বাচনের জন্য আগামী পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া কিছুই করার নেই বিএনপির।
সত্য মেনে নিয়ে বিএনপিকে ইতিবাচক রাজনীতি করার আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এখনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের হুমকি দিচ্ছে। আমরা বিজয়ী শক্তি, যেকোনো হুমকি প্রতিহত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জনগণের প্রতিনিধি। তাঁরা নির্বাচিত। এই নির্বাচিত সদস্য হিসেবেই সংসদে বসবেন, তাঁদের ভূমিকা পালন করবেন। এ ছাড়া অন্য কিছু এই মুহূর্তে ভাববার অবকাশ নেই।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পেয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। তবে বিরোধী দল কে হবে—সে বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রেজাল্ট অফিশিয়ালি ঘোষণার পর বিরোধী দল কারা সে বিষয়ে জানা যাবে। অলরেডি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির তো অনেকেই জিতেছেন, ১৪ দলেরও দুজনের মতো জিতেছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিরোধী দল প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, যিনি হাউস অব দ্য লিডার হবেন তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন। নতুন প্রধানমন্ত্রী, নতুন লিডার অব দ্য হাউস পরিস্থিতির বাস্তবতা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন।
কাদের নিয়ে বিরোধী দল করা হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পদ্ধতিটা আমি কেন আপনাকে বলব? এটা নতুন সরকার বসুক। সংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন তাঁদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করবেন। বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকার গঠন করে তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করবেন। তিনি প্রমাণ করেছেন দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। একটা নির্বাচিত সরকার আরেকটা নির্বাচিত সরকারের কাছে হস্তান্তর করবে। আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করব।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবারও ব্যর্থ হয়েছে। ব্যালটে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। নির্বাচনের জন্য আগামী পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া কিছুই করার নেই বিএনপির।
সত্য মেনে নিয়ে বিএনপিকে ইতিবাচক রাজনীতি করার আহ্বান জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এখনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের হুমকি দিচ্ছে। আমরা বিজয়ী শক্তি, যেকোনো হুমকি প্রতিহত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জনগণের প্রতিনিধি। তাঁরা নির্বাচিত। এই নির্বাচিত সদস্য হিসেবেই সংসদে বসবেন, তাঁদের ভূমিকা পালন করবেন। এ ছাড়া অন্য কিছু এই মুহূর্তে ভাববার অবকাশ নেই।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে