নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে হৃদয়ে ধারণ করে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলে সচেষ্ট হতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সূর্য সন্তান, তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আমাদের সামনে এগিয়ে চলা। তাই মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক সকল তথ্য, দলিল সংগ্রহ, সংরক্ষণ করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় জাদুঘরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা ধ্বনি’ এর শুভ মহরত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে নবীন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর মাধ্যমে তাদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে বলে জানান স্পিকার।
মুক্তিযুদ্ধকে গভীরভাবে অনুভব করা আমাদের একান্ত দায়িত্ব বলে জানিয়ে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়গাথা বিভিন্ন মাধ্যমে সৃষ্টিশীল উপায়ে তুলে ধরার জন্য সরকারি-বেসরকারি অনুদান বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হলে তা পুরোপুরিভাবেই নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধকরণে ব্যয় হয়। সুতরাং এ ধরনের বিনিয়োগের ইমপ্যাক্ট ও রিটার্ন অনেক উচ্চ। তাই সরকারি-বেসরকারি সকল অনুদান বা স্পন্সরশীপকে তিনি স্বাগত জানান।
মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত ‘জয় বাংলা’ স্লোগান বলে জানিয়ে স্পিকার বলেন, এই স্লোগানে ভর করেই টুঙ্গিপাড়ার খোকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরাধীনতার নাগপাশ ছিন্ন করে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। তাই ‘জয় বাংলা’ স্লোগানটির উৎপত্তি জানা প্রয়োজন। ‘জয় বাংলা ধ্বনি’ চলচ্চিত্রটি সকল দেশপ্রেমিক বাঙালিকে সে সুযোগ দেবে বলে তিনি এই চলচ্চিত্রের কাহিনিকার সংসদ সদস্য শাজাহান খান ধন্যবাদ জানান।
১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারের হত্যার পর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির প্রচেষ্টা করা হয়েছে দাবি করে স্পিকার বলেন, ‘১৯৮১ সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও দলিল সংরক্ষণে তৎপর হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করেছি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান জয় বাংলা সিনেমার কাহিনিকার।
মহরত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শাজাহান খান, সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ।
‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে হৃদয়ে ধারণ করে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলে সচেষ্ট হতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সূর্য সন্তান, তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আমাদের সামনে এগিয়ে চলা। তাই মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক সকল তথ্য, দলিল সংগ্রহ, সংরক্ষণ করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় জাদুঘরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘জয় বাংলা ধ্বনি’ এর শুভ মহরত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শিরীন শারমিন চৌধুরী।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে নবীন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর মাধ্যমে তাদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে বলে জানান স্পিকার।
মুক্তিযুদ্ধকে গভীরভাবে অনুভব করা আমাদের একান্ত দায়িত্ব বলে জানিয়ে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়গাথা বিভিন্ন মাধ্যমে সৃষ্টিশীল উপায়ে তুলে ধরার জন্য সরকারি-বেসরকারি অনুদান বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হলে তা পুরোপুরিভাবেই নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধকরণে ব্যয় হয়। সুতরাং এ ধরনের বিনিয়োগের ইমপ্যাক্ট ও রিটার্ন অনেক উচ্চ। তাই সরকারি-বেসরকারি সকল অনুদান বা স্পন্সরশীপকে তিনি স্বাগত জানান।
মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত ‘জয় বাংলা’ স্লোগান বলে জানিয়ে স্পিকার বলেন, এই স্লোগানে ভর করেই টুঙ্গিপাড়ার খোকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরাধীনতার নাগপাশ ছিন্ন করে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। তাই ‘জয় বাংলা’ স্লোগানটির উৎপত্তি জানা প্রয়োজন। ‘জয় বাংলা ধ্বনি’ চলচ্চিত্রটি সকল দেশপ্রেমিক বাঙালিকে সে সুযোগ দেবে বলে তিনি এই চলচ্চিত্রের কাহিনিকার সংসদ সদস্য শাজাহান খান ধন্যবাদ জানান।
১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারের হত্যার পর মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির প্রচেষ্টা করা হয়েছে দাবি করে স্পিকার বলেন, ‘১৯৮১ সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও দলিল সংরক্ষণে তৎপর হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করেছি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান জয় বাংলা সিনেমার কাহিনিকার।
মহরত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শাজাহান খান, সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগে