আব্দুর রব, মৌলভীবাজার
দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের বদরুল ইসলাম। বয়স এখন তাঁর ৭০ এর বেশি। এই বয়সেও তাঁর বিশ্রামের সুযোগ নেই। কনকনে শীতেও তাঁকে বেরিয়ে পরতে হচ্ছে রিকশা নিয়ে।
বদরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সংসারের স্বচ্ছলতা ফেরাতে তিনি কষ্ট করে যাচ্ছেন। এ বয়সে নতুন করে আর কিছু করা সম্ভব নয় তাই এই পেশাতেই থাকবেন তিনি।
বদরুল ইসলামে জানিয়েছেন, স্ত্রী, দুই ছেলে নিয়ে চারজনের পরিবার। বড় ছেলে দিনমজুর, ছোট ছেলে লেখাপড়া করছে।
বয়স্ক হওয়ার কারণে যাত্রীরা তাঁর রিকশায় চড়তে চায় না উল্লেখ করে বদরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিনের আয় গড়ে ৩০০ টাকা। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রিকশা চালাই। বয়সের কারণে যাত্রী পরিবহনে কষ্ট হয়। বয়স্ক হওয়ার কারণে যাত্রীরা রিকশায় চড়তে চায় না। রিকশা চালিয়ে যা আয় হয় তা থেকে মাসে তিন হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দিতে হয়। এছাড়া স্থানীয় একটি সমিতির কিস্তি দিতে হয় দৈনিক ১২০ টাকা। বাকি টাকা দিয়ে সংসারের খরচ চালাতে হয়।’
বদরুল ইসলাম আক্ষেপ করে বলেন, ‘বয়স হয়েছে অনেক, শরীরে আগের মতো শক্তি নেই। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া নেই। শীতের কাপড়ের অভাবে কষ্ট করতে হচ্ছে। কষ্ট নিয়েই আমাদের বেঁচে থাকতে হয়। সরকারি কোন সহায়তা পাইনি। গত বছর একটা পাতলা কম্বল দিয়েছিল সেটা দিয়ে শীত নিবারণ হয় না।’
দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের বদরুল ইসলাম। বয়স এখন তাঁর ৭০ এর বেশি। এই বয়সেও তাঁর বিশ্রামের সুযোগ নেই। কনকনে শীতেও তাঁকে বেরিয়ে পরতে হচ্ছে রিকশা নিয়ে।
বদরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সংসারের স্বচ্ছলতা ফেরাতে তিনি কষ্ট করে যাচ্ছেন। এ বয়সে নতুন করে আর কিছু করা সম্ভব নয় তাই এই পেশাতেই থাকবেন তিনি।
বদরুল ইসলামে জানিয়েছেন, স্ত্রী, দুই ছেলে নিয়ে চারজনের পরিবার। বড় ছেলে দিনমজুর, ছোট ছেলে লেখাপড়া করছে।
বয়স্ক হওয়ার কারণে যাত্রীরা তাঁর রিকশায় চড়তে চায় না উল্লেখ করে বদরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিদিনের আয় গড়ে ৩০০ টাকা। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রিকশা চালাই। বয়সের কারণে যাত্রী পরিবহনে কষ্ট হয়। বয়স্ক হওয়ার কারণে যাত্রীরা রিকশায় চড়তে চায় না। রিকশা চালিয়ে যা আয় হয় তা থেকে মাসে তিন হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দিতে হয়। এছাড়া স্থানীয় একটি সমিতির কিস্তি দিতে হয় দৈনিক ১২০ টাকা। বাকি টাকা দিয়ে সংসারের খরচ চালাতে হয়।’
বদরুল ইসলাম আক্ষেপ করে বলেন, ‘বয়স হয়েছে অনেক, শরীরে আগের মতো শক্তি নেই। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া নেই। শীতের কাপড়ের অভাবে কষ্ট করতে হচ্ছে। কষ্ট নিয়েই আমাদের বেঁচে থাকতে হয়। সরকারি কোন সহায়তা পাইনি। গত বছর একটা পাতলা কম্বল দিয়েছিল সেটা দিয়ে শীত নিবারণ হয় না।’
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪