ইমরান খান
১৮ মাস পরে স্কুল খুলছে, ক্লাসে যাবে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ফাহিম মোসলেহিন। কিন্তু স্কুলড্রেস-জুতা তো আর গায়ে-পায়ে লাগছে না। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল থেকে নির্ধারিত ড্রেস কিনে আনলেও একের পর এক দোকান ঘুরেও মাপমতো জুতা কিনতে পারছেন না পিতা মোসলেহ উদ্দিন।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত পিতা মোসলেহ উদ্দিন বললেন, কাল স্কুল খুলবে। পুরাতন জুতা তার পায়ে লাগছে না। জুতা তো কিনতেই হবে। স্কুল ড্রেসও লাগে না। ওইটা স্কুল থেকে কিনে নিয়েছি।
কারণ, ওদের এই বয়সটা হলো প্রতি বছরই গ্রো করে। ফিজিক্যাল চেঞ্জ হয়। বাসায় থেকে কিছুটা বালকিও হয়ে গেছে। এতে গত বছরের কোন জামাকাপড়ই তার গায়ে লাগছে না। এখন বাধ্য হয়ে সবকিছুই নতুন করে কিনতে হচ্ছে। স্কুলের নিজস্ব টেইলার্স আছে, ড্রেসটা তারাই বিক্রি করে। স্কুল খোলার ঘোষণার পর গত সপ্তাহে কিনে এনেছি। জুতাটা বাকি।
বসুন্ধরায় বাটাতে জুতার সাইজ পাইনি। তাই বাইরে শো-রুমে খুঁজছি। সাইজ সংকট। সেলসম্যানরা বলছেন, স্যার অনেক সাইজ মার্কেট আউট হয়ে গেছে কয়েক দিন আগেই। হঠাৎ ডিসিশন, এর মাঝে প্রডাকশন হয়নি। নতুন জুতা আসতে ১-২ মাস। এখন আমিও বাধ্য হয়েই জুতা খুঁজছি, যে জুতা পায়েই লাগছে না তা দিয়া কীভাবে ছেলে স্কুলে যাবে বলেও প্রশ্ন এ বাবার।
স্কুল খোলার বিষয়ে শিশু ফাহিমেরও উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। মোসলেহ উদ্দিনের ভাষায়, 'ডেফিনেটলি হি ইজ ভেরি মাচ এক্সাইটেড। প্রচণ্ড উচ্ছ্বাস। সে গত বছর থেকেই আমাকে অস্থির করছে। স্কুল বন্ধের পর কয়েক মাস ওকে। বাট এর পরেই বলেছে, ভাল্লাগছে না বাসায় থাকতে।’
সপ্তাহে একদিন-দুই দিন ক্লাস হবে শুনে সে বলেছে-কেন প্রতিদিন না? লাস্ট উইকে অনলাইন পরীক্ষা হয়েছে। খাতা জমা দিতে মায়ের সঙ্গে স্কুলে গেছে। স্কুল ক্যাম্পাস দেখেছে, দু-একজন বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়েছে, মিসের সঙ্গে কথা হয়েছে। সব মিলে খুবই এক্সাইটেড।
করোনার মাঝে হঠাৎ করে ইউনিফর্ম কেনা সবার জন্য সহজ নয় বলে স্বীকার করেন মোসলেহ উদ্দীন। তবে ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সে ছেলে মেয়েদের শরীরে আসা পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছরই নতুন ইউনিফর্ম লাগে বলেও তিনি মনে করেন। তাঁর মন্তব্য, বাচ্চাদের পড়াশোনা করাতে হলে এগুলো কেনা তো বাধ্যতামূলক।
১৮ মাস পরে স্কুল খুলছে, ক্লাসে যাবে সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ফাহিম মোসলেহিন। কিন্তু স্কুলড্রেস-জুতা তো আর গায়ে-পায়ে লাগছে না। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল থেকে নির্ধারিত ড্রেস কিনে আনলেও একের পর এক দোকান ঘুরেও মাপমতো জুতা কিনতে পারছেন না পিতা মোসলেহ উদ্দিন।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত পিতা মোসলেহ উদ্দিন বললেন, কাল স্কুল খুলবে। পুরাতন জুতা তার পায়ে লাগছে না। জুতা তো কিনতেই হবে। স্কুল ড্রেসও লাগে না। ওইটা স্কুল থেকে কিনে নিয়েছি।
কারণ, ওদের এই বয়সটা হলো প্রতি বছরই গ্রো করে। ফিজিক্যাল চেঞ্জ হয়। বাসায় থেকে কিছুটা বালকিও হয়ে গেছে। এতে গত বছরের কোন জামাকাপড়ই তার গায়ে লাগছে না। এখন বাধ্য হয়ে সবকিছুই নতুন করে কিনতে হচ্ছে। স্কুলের নিজস্ব টেইলার্স আছে, ড্রেসটা তারাই বিক্রি করে। স্কুল খোলার ঘোষণার পর গত সপ্তাহে কিনে এনেছি। জুতাটা বাকি।
বসুন্ধরায় বাটাতে জুতার সাইজ পাইনি। তাই বাইরে শো-রুমে খুঁজছি। সাইজ সংকট। সেলসম্যানরা বলছেন, স্যার অনেক সাইজ মার্কেট আউট হয়ে গেছে কয়েক দিন আগেই। হঠাৎ ডিসিশন, এর মাঝে প্রডাকশন হয়নি। নতুন জুতা আসতে ১-২ মাস। এখন আমিও বাধ্য হয়েই জুতা খুঁজছি, যে জুতা পায়েই লাগছে না তা দিয়া কীভাবে ছেলে স্কুলে যাবে বলেও প্রশ্ন এ বাবার।
স্কুল খোলার বিষয়ে শিশু ফাহিমেরও উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। মোসলেহ উদ্দিনের ভাষায়, 'ডেফিনেটলি হি ইজ ভেরি মাচ এক্সাইটেড। প্রচণ্ড উচ্ছ্বাস। সে গত বছর থেকেই আমাকে অস্থির করছে। স্কুল বন্ধের পর কয়েক মাস ওকে। বাট এর পরেই বলেছে, ভাল্লাগছে না বাসায় থাকতে।’
সপ্তাহে একদিন-দুই দিন ক্লাস হবে শুনে সে বলেছে-কেন প্রতিদিন না? লাস্ট উইকে অনলাইন পরীক্ষা হয়েছে। খাতা জমা দিতে মায়ের সঙ্গে স্কুলে গেছে। স্কুল ক্যাম্পাস দেখেছে, দু-একজন বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়েছে, মিসের সঙ্গে কথা হয়েছে। সব মিলে খুবই এক্সাইটেড।
করোনার মাঝে হঠাৎ করে ইউনিফর্ম কেনা সবার জন্য সহজ নয় বলে স্বীকার করেন মোসলেহ উদ্দীন। তবে ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সে ছেলে মেয়েদের শরীরে আসা পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছরই নতুন ইউনিফর্ম লাগে বলেও তিনি মনে করেন। তাঁর মন্তব্য, বাচ্চাদের পড়াশোনা করাতে হলে এগুলো কেনা তো বাধ্যতামূলক।
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪