মো. রুহুল আমিন
ঢাকা: ৫০টি রিকশার মালিক মো. রুহুল আমিন। তিনি এই রিকশাগুলো চালকদের কাছে ভাড়া দেন। গত ৩০ বছর ধরে তিনি এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাঁর রিকশার মধ্যে ২৫টি পা-চালিত, ২৫টি মোটরচালিত। ২০ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেওয়া মোটরচালিত রিকশা বন্ধের ঘোষণা প্রসঙ্গে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। আজকের পত্রিকার হয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন ইমরান খান।
সরকার তো ব্যাটারির রিকশা বন্ধ করে দিচ্ছে
রুহুল আমিন: দেউক, দেলে কি করার। সরকারের ইচ্ছাই তো ইচ্ছা।
আপনাদের সঙ্গে কোন আলোচনা হয়েছে?
রুহুল আমিন: নাহ, কোন আলোচনা নাই; সময়ও দেয় নাই। হুট কইরাই। মর্জি, প্রশাসনের মর্জি। তয়, হেরা আমাদের কিছু সময় দিতে পারত।
আপনারাও তো মালিক, আপনাদের কোন মর্জি নাই?
রুহুল আমিন: আমাদের ইচ্ছার কোন মূল্য আছে, হ্যাঁ? যদি সরকার কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেয় তো নিল। না নিলেও কিছু করার নাই। প্রশাসনের সাথে আমরা যুদ্ধ কইরা পারব? প্রশাসনের কাছে আমরা জিম্মিই।
আপনার রিকশা কয়টা?
রুহুল আমিন: রিকশা ৫০ টা, ২৫ টা ইঞ্জিনের। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ঘোষণার ১ সপ্তাহ আগেই থানা থিকা বলছে মটর গাড়ি বন্ধ; বন্ধ কইরা দিছি। ওই দিন থেকে আর ছাড়ি না। ২৫টা রিকশার দাম সাড়ে ১২ লাখ টাকা। বইসা আছে, লস হইতেছে; কিছু করার আছে?
এই রিকশাগুলো তো অবৈধ, নাকি?
রুহুল আমিন: হ্যাঁ, অবৈধই। আমাদের কোন কাগজপত্র দিছে? আর কাগজপত্র নাই বইলাইতো আদালত বলেন, অন্য কোথাও বলেন আমরা ফাইটিং দিতে পারতাছি না। তয়, অবৈধ হইলেও সরকার রাজস্ব পাইতাছে। চায়না থিকা মালপত্র আইতাছে। এর রাজস্ব পাইতাছে না? আমেরিকায় তো সরকার বৈধতা দিছে। বাংলাদেশে আসলে কোন পরিকল্পনা নাই।
তাহলে এত দিন কীভাবে চলল?
রুহুল আমিন: তাঁরা চাইছে দেইখাই চলেছে। তবে সেইটা বলা চলে না। (‘আপনাদেরও লাভ, তাঁদেরও লাভ?’ প্রশ্নে সম্মতিজ্ঞাপক হাসি)
আপনাদের কোন দাবি দাওয়া আছে?
রুহুল আমিন: নাহ, দাবি কইরা আর কি হবে। যদি সরকার দেয় চলবে, নইলে চলবে না। তয় যদি না দেয়, একবারে ব্যান্ড কইরা দিলেও ভালো। তাও রিকশা চালান বাদ দিয়া লোকজন অন্য কাজে যাইতে পারে। কৃষিকাজ করতে পারে। সমস্যা কী?
ঢাকা: ৫০টি রিকশার মালিক মো. রুহুল আমিন। তিনি এই রিকশাগুলো চালকদের কাছে ভাড়া দেন। গত ৩০ বছর ধরে তিনি এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাঁর রিকশার মধ্যে ২৫টি পা-চালিত, ২৫টি মোটরচালিত। ২০ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেওয়া মোটরচালিত রিকশা বন্ধের ঘোষণা প্রসঙ্গে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে। আজকের পত্রিকার হয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন ইমরান খান।
সরকার তো ব্যাটারির রিকশা বন্ধ করে দিচ্ছে
রুহুল আমিন: দেউক, দেলে কি করার। সরকারের ইচ্ছাই তো ইচ্ছা।
আপনাদের সঙ্গে কোন আলোচনা হয়েছে?
রুহুল আমিন: নাহ, কোন আলোচনা নাই; সময়ও দেয় নাই। হুট কইরাই। মর্জি, প্রশাসনের মর্জি। তয়, হেরা আমাদের কিছু সময় দিতে পারত।
আপনারাও তো মালিক, আপনাদের কোন মর্জি নাই?
রুহুল আমিন: আমাদের ইচ্ছার কোন মূল্য আছে, হ্যাঁ? যদি সরকার কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেয় তো নিল। না নিলেও কিছু করার নাই। প্রশাসনের সাথে আমরা যুদ্ধ কইরা পারব? প্রশাসনের কাছে আমরা জিম্মিই।
আপনার রিকশা কয়টা?
রুহুল আমিন: রিকশা ৫০ টা, ২৫ টা ইঞ্জিনের। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ঘোষণার ১ সপ্তাহ আগেই থানা থিকা বলছে মটর গাড়ি বন্ধ; বন্ধ কইরা দিছি। ওই দিন থেকে আর ছাড়ি না। ২৫টা রিকশার দাম সাড়ে ১২ লাখ টাকা। বইসা আছে, লস হইতেছে; কিছু করার আছে?
এই রিকশাগুলো তো অবৈধ, নাকি?
রুহুল আমিন: হ্যাঁ, অবৈধই। আমাদের কোন কাগজপত্র দিছে? আর কাগজপত্র নাই বইলাইতো আদালত বলেন, অন্য কোথাও বলেন আমরা ফাইটিং দিতে পারতাছি না। তয়, অবৈধ হইলেও সরকার রাজস্ব পাইতাছে। চায়না থিকা মালপত্র আইতাছে। এর রাজস্ব পাইতাছে না? আমেরিকায় তো সরকার বৈধতা দিছে। বাংলাদেশে আসলে কোন পরিকল্পনা নাই।
তাহলে এত দিন কীভাবে চলল?
রুহুল আমিন: তাঁরা চাইছে দেইখাই চলেছে। তবে সেইটা বলা চলে না। (‘আপনাদেরও লাভ, তাঁদেরও লাভ?’ প্রশ্নে সম্মতিজ্ঞাপক হাসি)
আপনাদের কোন দাবি দাওয়া আছে?
রুহুল আমিন: নাহ, দাবি কইরা আর কি হবে। যদি সরকার দেয় চলবে, নইলে চলবে না। তয় যদি না দেয়, একবারে ব্যান্ড কইরা দিলেও ভালো। তাও রিকশা চালান বাদ দিয়া লোকজন অন্য কাজে যাইতে পারে। কৃষিকাজ করতে পারে। সমস্যা কী?
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪