সাইরুল ইসলাম, ঢাকা
ক্ষুদ্র এক জীবাণু। তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে পুরো পৃথিবীকে। এমনকি মাউন্ট এভারেস্টেও পাঠিয়েছে তার বংশধর। প্রথম ঢেউয়ের পর বিদায় বলে বিলীনের পথে চলে যায়নি। করোনাভাইরাসের ঢেউ ফের খেলা করছে। এই জীবাণু প্রতিরোধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলছে টিকাদান কার্যক্রম। তবু ফিরছে না স্বাভাবিক জীবন।
আণুবীক্ষণিক এই জীবাণু এত দিন ধরে টিকে আছে শুধু জেনেটিক বা জিনগত বৈচিত্র্যের কারণে। হালে নিজেকে নতুন করে হাজির করেছে এই ভাইরাস। নতুন এই ধরনের সঙ্গে অধিকাংশেরই পরিচয় এরই মধ্যে হয়ে গেছে। নাম দেওয়া হয়েছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। ইংরেজি এই ‘ভ্যারিয়েন্ট’ শব্দটিকেই বাংলায় আমরা বলছি ‘ধরন’। এটি আসলে এর জিনগত বৈচিত্র্য। তবে এ ক্ষেত্রে প্রজাতিগত বৈচিত্র্যও রয়েছে।
চার্লস ডারউইন কিংবা হার্বার্ট স্পেনসারের ‘সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট’ থিওরি বলছে, প্রকৃতিতে টিকে থাকে যোগ্যতমরাই। সেই যোগ্য হতে না পেরে হারিয়ে গেছে শক্তিশালী ডাইনোসরও। যোগ্য হওয়ার অন্যতম শর্ত হচ্ছে প্রতিকূল অবস্থায় নিজেদের টিকিয়ে রাখার জন্য বৈশিষ্ট্যে পরিবর্তন আনা।
করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে ঠিক এমনটাই ঘটেছে। আমরা যেমন এ ভাইরাস থেকে টিকে থাকতে নিজেদের বদলে ফেলছি। তারাও নিজেদের স্বার্থে তৈরি করছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট। আর এখানেই জিনগত বৈচিত্র্যের ব্যাপারটা চলে আসে। বলা হয়—প্রতি ২০ মিনিটে বিভিন্ন ভাইরাসের জীবাণুর মধ্যে এ ধরনের বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়।
কোনো জীবের একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির মধ্যে ডিএনএর পার্থক্যই হলো জিনগত বৈচিত্র্য। ডিএনএর পার্থক্য বলতে এতে থাকা জিনোম গঠনের পার্থক্যকে বোঝায়। ডিএনএ গঠনে অ্যাডেনিন, থাইমিন, গুয়ানিন ও সাইটোসিন নামের চারটি ক্ষারের প্রতিটি নির্দিষ্ট বিন্যাসই একেকটি জিন। এই বিন্যাসে বদলের অর্থই হচ্ছে জিন সিকোয়েন্সে বদল, যার ওপর নির্ভর করে এই বৈচিত্র্য।
একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির জিনগত বৈচিত্র্য হ্রাস পেলে প্রজাতির বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিবেশগত পরিবর্তনের সঙ্গে অভিযোজন করতে এমন বৈচিত্র্যের প্রয়োজন। টিকে থাকার জন্য তাই এই পথেই হাঁটতে হয়েছে অনেক জীবকে। এখনো কণ্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে হচ্ছে অনেক জীবকে।
ফুলের বাগানে উড়ে বেড়াচ্ছে কত প্রজাপতি। একেকটার পাখা একেক রকম। তারা ওড়েও একেক রকম পদ্ধতিতে। বাড়ির পাহারাদার কিংবা প্রাতঃভ্রমণের সঙ্গী কুকুরেরও তো হাজার হাজার ‘ধরন’ আছে।
তবে এসব ছাপিয়ে জিনগত বৈচিত্র্য সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ব্যাঙের ছাতা হিসেবে পরিচিত একধরনের ছত্রাকের মধ্যে। আজকাল অনেকে একে ইংরেজি নাম ‘মাশরুম’ হিসেবেও চেনেন। অন্যদিকে, সবচেয়ে কম বৈচিত্র্য দেখা যায় বনবিড়ালজাতীয় প্রাণীর মধ্যে। এ জন্যই আজ এটি বিপন্ন প্রজাতির তালিকায়।
মাশরুমের কথায় আসা যাক। পচা কাঠ কিংবা আবর্জনায় জন্ম নেওয়া এই প্রজাতির জিনের মধ্যে দেখা গেছে ২০ শতাংশ বৈচিত্র্য। ২০১৫ সালে মলিকিউলার বায়োলজি ও ইভোলিউশন নামের জার্নালে এ ব্যাপারে একটি গবেষণা প্রকাশ করা হয়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কোষে নিউক্লিয়াস রয়েছে এমন জীবদের মধ্যে এ হারই সর্বোচ্চ।
দুটি মাশরুম একসঙ্গে পরীক্ষা করলে দেখা যায়, এদের ডিএনএর ১০০ জিনোমের মধ্যে ২০ টিতেই রয়েছে ভিন্নতা। এর আগে ব্রেনেরি ছিল এ তালিকায় শীর্ষে। তাদের মধ্যে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ জিনগত বৈচিত্র্য দেখা যায় বলে তথ্য উঠে এসেছে ২০১৩ সালে প্রসিডিংস অব ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণীর ডিএনএতে এ হার ৫ শতাংশেরও কম। আর মানুষের মধ্যে এ হার মাত্র শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।
স্প্লিট গিল মাশরুমের মধ্যে এ ধরনের বৈচিত্র্য বেশি দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। একে অনেকে মিউটেশনও বলে থাকেন। প্রজাতির সংখ্যা যত বেশি হবে, মিউটেশন তত বেশি হবে। ডিএনএর গঠনেও আসবে ব্যাপক পরিবর্তন। তবে জীবের যে প্রজাতির মধ্যে এ ধরনের ক্ষমতা বেশি, সেগুলোকে বলা হয় ‘ইফেক্টিভ পপুলেশন সাইজ’।
আমাদের চারপাশে যেসব মাশরুম আমরা দেখি, সেগুলো অনেকটাই সাদামাটা। মাশরুমের সবচেয়ে বেশি ‘ইফেক্টিভ পপুলেশন সাইজ’ দেখা যায় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে। ব্যাঙের ছাতার সেই ছাতা যে কত বাহারের হতে পারে, তার দেখা মেলে সেখানে। কিছু কিছু মাশরুম এতটাই আকর্ষণীয় যে, দেখলে মনে হবে পচা কাঠে কোনো মিষ্টিজাতীয় খাবার পড়ে আছে। দূর থেকে মনে হবে অনেকগুলো ফুল পড়ে আছে মাটিতে।
এবার আসা যাক বনবিড়ালের কথায়। এজাতীয় প্রাণিতে মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য শূন্য ২ শতাংশ মিউটেশন পাওয়া গেছে। এর উল্লেখযোগ্য কারণ, এদের সংখ্যা দিনদিন কমে আসছে। ফলে কার্যকর মিউটেশন রয়েছে এমন প্রজাতিও এখন বিপন্ন। একই চিত্র দেখা গেছে ক্ষিপ্র গতির চিতার মধ্যে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মূলত খাবারের মধ্যে বৈচিত্র্য না থাকায় এমনটি হয়ে থাকে। নিজেদের চাহিদার তুলনায় কম খাবার পেলে কিংবা বিচরণক্ষেত্রে পছন্দের খাবার না পেলে তাদের মধ্যে দেখা দেয় বিলুপ্তির আশঙ্কা।
মানুষের মধ্যে জিনগত বৈচিত্র্য কম দেখা গেলেও এটি উদ্বেগজনক নয়। দীর্ঘ সময় পরপর আমাদের মধ্যে এমন বৈচিত্র্যের দেখা মেলে। তবে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে মানুষের মধ্যেও আদিকালে এমন ঘটনা দেখা গেছে। তাদেরই আমরা অনেকে এখন বলে থাকি পূর্বপুরুষ।
ক্ষুদ্র এক জীবাণু। তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে পুরো পৃথিবীকে। এমনকি মাউন্ট এভারেস্টেও পাঠিয়েছে তার বংশধর। প্রথম ঢেউয়ের পর বিদায় বলে বিলীনের পথে চলে যায়নি। করোনাভাইরাসের ঢেউ ফের খেলা করছে। এই জীবাণু প্রতিরোধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলছে টিকাদান কার্যক্রম। তবু ফিরছে না স্বাভাবিক জীবন।
আণুবীক্ষণিক এই জীবাণু এত দিন ধরে টিকে আছে শুধু জেনেটিক বা জিনগত বৈচিত্র্যের কারণে। হালে নিজেকে নতুন করে হাজির করেছে এই ভাইরাস। নতুন এই ধরনের সঙ্গে অধিকাংশেরই পরিচয় এরই মধ্যে হয়ে গেছে। নাম দেওয়া হয়েছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। ইংরেজি এই ‘ভ্যারিয়েন্ট’ শব্দটিকেই বাংলায় আমরা বলছি ‘ধরন’। এটি আসলে এর জিনগত বৈচিত্র্য। তবে এ ক্ষেত্রে প্রজাতিগত বৈচিত্র্যও রয়েছে।
চার্লস ডারউইন কিংবা হার্বার্ট স্পেনসারের ‘সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট’ থিওরি বলছে, প্রকৃতিতে টিকে থাকে যোগ্যতমরাই। সেই যোগ্য হতে না পেরে হারিয়ে গেছে শক্তিশালী ডাইনোসরও। যোগ্য হওয়ার অন্যতম শর্ত হচ্ছে প্রতিকূল অবস্থায় নিজেদের টিকিয়ে রাখার জন্য বৈশিষ্ট্যে পরিবর্তন আনা।
করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে ঠিক এমনটাই ঘটেছে। আমরা যেমন এ ভাইরাস থেকে টিকে থাকতে নিজেদের বদলে ফেলছি। তারাও নিজেদের স্বার্থে তৈরি করছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট। আর এখানেই জিনগত বৈচিত্র্যের ব্যাপারটা চলে আসে। বলা হয়—প্রতি ২০ মিনিটে বিভিন্ন ভাইরাসের জীবাণুর মধ্যে এ ধরনের বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়।
কোনো জীবের একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির মধ্যে ডিএনএর পার্থক্যই হলো জিনগত বৈচিত্র্য। ডিএনএর পার্থক্য বলতে এতে থাকা জিনোম গঠনের পার্থক্যকে বোঝায়। ডিএনএ গঠনে অ্যাডেনিন, থাইমিন, গুয়ানিন ও সাইটোসিন নামের চারটি ক্ষারের প্রতিটি নির্দিষ্ট বিন্যাসই একেকটি জিন। এই বিন্যাসে বদলের অর্থই হচ্ছে জিন সিকোয়েন্সে বদল, যার ওপর নির্ভর করে এই বৈচিত্র্য।
একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির জিনগত বৈচিত্র্য হ্রাস পেলে প্রজাতির বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পরিবেশগত পরিবর্তনের সঙ্গে অভিযোজন করতে এমন বৈচিত্র্যের প্রয়োজন। টিকে থাকার জন্য তাই এই পথেই হাঁটতে হয়েছে অনেক জীবকে। এখনো কণ্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে হচ্ছে অনেক জীবকে।
ফুলের বাগানে উড়ে বেড়াচ্ছে কত প্রজাপতি। একেকটার পাখা একেক রকম। তারা ওড়েও একেক রকম পদ্ধতিতে। বাড়ির পাহারাদার কিংবা প্রাতঃভ্রমণের সঙ্গী কুকুরেরও তো হাজার হাজার ‘ধরন’ আছে।
তবে এসব ছাপিয়ে জিনগত বৈচিত্র্য সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ব্যাঙের ছাতা হিসেবে পরিচিত একধরনের ছত্রাকের মধ্যে। আজকাল অনেকে একে ইংরেজি নাম ‘মাশরুম’ হিসেবেও চেনেন। অন্যদিকে, সবচেয়ে কম বৈচিত্র্য দেখা যায় বনবিড়ালজাতীয় প্রাণীর মধ্যে। এ জন্যই আজ এটি বিপন্ন প্রজাতির তালিকায়।
মাশরুমের কথায় আসা যাক। পচা কাঠ কিংবা আবর্জনায় জন্ম নেওয়া এই প্রজাতির জিনের মধ্যে দেখা গেছে ২০ শতাংশ বৈচিত্র্য। ২০১৫ সালে মলিকিউলার বায়োলজি ও ইভোলিউশন নামের জার্নালে এ ব্যাপারে একটি গবেষণা প্রকাশ করা হয়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কোষে নিউক্লিয়াস রয়েছে এমন জীবদের মধ্যে এ হারই সর্বোচ্চ।
দুটি মাশরুম একসঙ্গে পরীক্ষা করলে দেখা যায়, এদের ডিএনএর ১০০ জিনোমের মধ্যে ২০ টিতেই রয়েছে ভিন্নতা। এর আগে ব্রেনেরি ছিল এ তালিকায় শীর্ষে। তাদের মধ্যে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ জিনগত বৈচিত্র্য দেখা যায় বলে তথ্য উঠে এসেছে ২০১৩ সালে প্রসিডিংস অব ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা নিবন্ধে। প্রকৃতির বেশির ভাগ প্রাণীর ডিএনএতে এ হার ৫ শতাংশেরও কম। আর মানুষের মধ্যে এ হার মাত্র শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।
স্প্লিট গিল মাশরুমের মধ্যে এ ধরনের বৈচিত্র্য বেশি দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। একে অনেকে মিউটেশনও বলে থাকেন। প্রজাতির সংখ্যা যত বেশি হবে, মিউটেশন তত বেশি হবে। ডিএনএর গঠনেও আসবে ব্যাপক পরিবর্তন। তবে জীবের যে প্রজাতির মধ্যে এ ধরনের ক্ষমতা বেশি, সেগুলোকে বলা হয় ‘ইফেক্টিভ পপুলেশন সাইজ’।
আমাদের চারপাশে যেসব মাশরুম আমরা দেখি, সেগুলো অনেকটাই সাদামাটা। মাশরুমের সবচেয়ে বেশি ‘ইফেক্টিভ পপুলেশন সাইজ’ দেখা যায় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে। ব্যাঙের ছাতার সেই ছাতা যে কত বাহারের হতে পারে, তার দেখা মেলে সেখানে। কিছু কিছু মাশরুম এতটাই আকর্ষণীয় যে, দেখলে মনে হবে পচা কাঠে কোনো মিষ্টিজাতীয় খাবার পড়ে আছে। দূর থেকে মনে হবে অনেকগুলো ফুল পড়ে আছে মাটিতে।
এবার আসা যাক বনবিড়ালের কথায়। এজাতীয় প্রাণিতে মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য শূন্য ২ শতাংশ মিউটেশন পাওয়া গেছে। এর উল্লেখযোগ্য কারণ, এদের সংখ্যা দিনদিন কমে আসছে। ফলে কার্যকর মিউটেশন রয়েছে এমন প্রজাতিও এখন বিপন্ন। একই চিত্র দেখা গেছে ক্ষিপ্র গতির চিতার মধ্যে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মূলত খাবারের মধ্যে বৈচিত্র্য না থাকায় এমনটি হয়ে থাকে। নিজেদের চাহিদার তুলনায় কম খাবার পেলে কিংবা বিচরণক্ষেত্রে পছন্দের খাবার না পেলে তাদের মধ্যে দেখা দেয় বিলুপ্তির আশঙ্কা।
মানুষের মধ্যে জিনগত বৈচিত্র্য কম দেখা গেলেও এটি উদ্বেগজনক নয়। দীর্ঘ সময় পরপর আমাদের মধ্যে এমন বৈচিত্র্যের দেখা মেলে। তবে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে মানুষের মধ্যেও আদিকালে এমন ঘটনা দেখা গেছে। তাদেরই আমরা অনেকে এখন বলে থাকি পূর্বপুরুষ।
পৃথিবীর অন্যতম শুষ্ক ও নির্জন অঞ্চল সাহারা মরুভূমি। এই অঞ্চল উত্তর আফ্রিকার ১১টি দেশের মধ্যে বিস্তৃত এবং এর আয়তন চীন বা যুক্তরাষ্ট্রের সমান। তবে এটি সব সময় বসবাসের জন্য এতটা অনুপযোগী ছিল না। সেখানেও একসময় বসবাস করত এক রহস্যময় মানব প্রজাতি।
১০ ঘণ্টা আগেস্পেসএক্সের ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুলে চড়ে গত শুক্রবার পৃথিবীতে ফিরলেন এক ধনী বিটকয়েন উদ্যোক্তা ও তার তিন সঙ্গী। পোলার কেপ (উত্তর ও দক্ষিণ মেরু) পরিভ্রমণ মিশন শেষে প্রশান্ত মহাসাগরে অবতরণ করেন তারা। এটি ছিল পৃথিবীর মেরু অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে প্রথম মানব মহাকাশ অভিযান, যেখানে ক্যাপসুলটি দক্ষিণ...
১৪ ঘণ্টা আগেবর্তমানে অস্থায়ী পেসমেকার বসাতে হৃৎপিণ্ডে সার্জারির মাধ্যমে সেলাই করে ইলেকট্রোড যুক্ত করতে হয়, যা বাইরের একটি ডিভাইসের সঙ্গে তার দিয়ে যুক্ত থাকে। পরে এই তার টেনে বের করতে হয়, যা একটি জটিল প্রক্রিয়া।
১ দিন আগেএই পানির প্রায় ৯৫ শতাংশই পানি আর বাকি অংশে বিভিন্ন উপাদান থাকে, যা আমাদের জন্যও উপকারী। যেমন খনিজ (সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম) মানব স্নায়ু ও পেশিকে পুষ্টি দেয়; প্রোটিন (অ্যামিনো অ্যাসিড ও এনজাইম) গাছ ও মানুষের বিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে; চিনি (ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজ) পানির হালকা মিষ্টতা
৩ দিন আগে