মাশরুম অত্যন্ত উপকারী খাবার, তাই মাশরুমকে জনপ্রিয় করার তাগিদ দিয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। তিনি বলেন, মাশরুম চাষ অনেক দিন ধরে হয়ে আসছে। এতে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মাশরুম অত্যন্ত উপকারী। এটাকে যদি প্রচার বাড়িয়ে জনপ্রিয় করতে পারি, তাহলে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।
দেশে অপ্রচলিত খাবার মাশরুমের জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে। ২০০৬ সালে দেশে মাশরুম উৎপাদন হয়েছে মাত্র তিন হাজার মেট্রিকটন। চলতি বছর মাশরুম উৎপাদন হয়েছে ৪২ হাজার মেট্রিকটন, যার আর্থিক মূল্য ৮০০ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ দেড় যুগে দেশে মাশরুম উৎপাদন বেড়েছে ৩৯ হাজার মেট্রিকটন।
পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্পের আওতায় দিনাজপুরে মাশরুমের চাষ সম্প্রসারণে আঞ্চলিক কর্মশালা শেষ হয়েছে। আজ সোমবার ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারের কনফারেন্স রুমে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
নিন্মবিত্ত পরিবারকে আর্থিকভাবে সহায়তা করতে পড়ালেখার পাশাপাশি পরীক্ষামূলকভাবে বাড়িতেই শুরু করেন মাশরুম চাষ। সফলভাবে মাশরুমও চাষ করেছেন। তবে বাজারজাত নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন উদ্যোক্তা রাকেশ সরকার প্লাবন (২৭)।
মাশরুম থেকে তৈরি এক ধরনের ওষুধ ১২ সপ্তাহের মধ্যে বিষণ্ন রোগীদের অবস্থার উন্নতি ঘটায় বলে সম্প্রতি এক পরীক্ষায় দেখা গেছে। সাইলোসাইবিন নামের ২৫ মিলিগ্রামের একটি ট্যাবলেট রোগীদের স্বপ্নের ঘোরে নিয়ে যায়। এর ফলে রোগীদের ওপর মনস্তাত্ত্বিক থেরাপি সফল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
শীত যতই ঘনিয়ে আসছে ততই পালংশাক সহজলভ্য হচ্ছে বাজারে। দারুণ এ শাকটি বিভিন্ন ভাবেই খাওয়া যায়। এবার মাশরুম দিয়ে রান্না করে দেখুন।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাসিন্দা কামরুল হাসান। জীবিকার তাগিদে ছেড়েছিলেন প্রিয় মাতৃভূমি। মালয়েশিয়ায় ছিলেন প্রায় ছয় বছর। সেখানে থাকতেই মাশরুম চাষের প্রতি জন্মে আগ্রহ। তাই দেশে ফিরে মাশরুম চাষ করতে চাইলেও আসে বাধা। তবুও থেমে থাকেননি। বাধা পেরিয়ে শুরু করেন চাষ। পান সাফল্য।
নানা সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে চলছে রাঙামাটিতে অবস্থিত জাতীয় মাশরুম সম্প্রসারণকেন্দ্র। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই মাশরুম বীজ উৎপাদনকেন্দ্রে পুরোনো জরাজীর্ণ ভবনে চলছে এর কার্যক্রম। বর্তমানে কেন্দ্রটির বেশির ভাগ যন্ত্রপাতিই প্রায় অকেজো। সক্ষমতার অনেক কম বীজ উৎপাদন করে কোনোভাবে টিকে আছে প্রতিষ্ঠানটি।
আমাদের দেশের কৃষিতে মাশরুম রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। এর মধ্য দিয়ে নিশ্চিত হতে পারে বহু বেকারের কর্মসংস্থান। সেই শুরু থেকেই মাশরুম নিয়ে স্বপ্নের জায়গাটি ছিল অনেক বড়
সঞ্জয় কুমার। তিনি ভ্যান-সাইকেল মেকানিকের কাজ করেন। তা দিয়েই চালাতেন সংসার। জয়পুরহাটের আক্কেলপুর রেলস্টেশনের উত্তর পাশে ছোট্ট একটা দোকান বসিয়ে সেখানেই এ কাজ করেন তিনি। তবে কাজের ফাঁকে সঞ্চয় (৩২) এবার সরকারি খরচে প্রশিক্ষণ শেষে একটি বেকারি ফ্যাক্টরি ভাড়া নিয়ে সেখানে শুরু করেছেন অয়েস্টার মাশরুম চাষ। ফ্
মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে সমগ্র দেশ স্থবির হয়ে পড়লে বিকল্প জীবিকার সন্ধানে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ শুরু করেন শুভ। এই উদ্যোগে তিনি সফল। বর্তমানে তাঁর খামারে রয়েছে ১ হাজার খড়ের স্পন প্যাকেট। এটা থেকে মাসে তাঁর আয় ৬০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর সাফল্য পুরো এলাকাজুড়ে
নরসিংদীতে লেখাপড়ার পাশাপাশি বাসার ছাদে মাশরুম চাষ করে আয়ের পথ খুঁজে পেয়েছে মো. আবদুল্লাহ নামের এক স্কুলছাত্র। অনলাইনে মাশরুম চাষের ট্রেনিং নিয়ে মাত্র ১০ হাজার টাকা পুঁজিতে মাশরুম চাষ শুরু করে সে।
নরসিংদীতে লেখাপড়ার পাশাপাশি বাসার ছাদে মাশরুম চাষ করে আয়ের পথ খুঁজে পেয়েছে মো. আবদুল্লাহ নামের এক স্কুলছাত্র। অনলাইনে মাশরুম চাষের ট্রেনিং নিয়ে মাত্র ১০ হাজার টাকা পুঁজিতে বাসার ছাদে মাশরুম চাষ শুরু করে আবদুল্লাহ। ছয় মাসের মাথায় এখন প্রতি মাসে তার গড় আয় ৩০ হাজার টাকা। বর্তমানে তার বিনিয়োগ প্রায় দুই
স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে মাশরুম সুপরিচিত। এটি কেবল ক্যানসার এবং অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমায় না, এই সুপারফুডগুলি একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের পেন স্টেট কলেজ অফ মেডিসিনের নেতৃত্বে নতুন এক গবেষণায় এটি প্রমাণিত হয়েছে।
বিশেষ ধরনের মাশরুমের চা পান করে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করা সম্ভব বলে দাবি করেছেন একজন গবেষক। তিনি হলেন ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। বাড়ি ঢাকার ধামরাই উপজেলার চাপিল গ্রামে। তিনি ছত্রাক তত্ত্ববিদ ও মাশরুম গবেষক এবং উদ্যোক্তা।
মাশরুমের জগতে বিস্ময় এ মাশরুমের বৈজ্ঞানিক নাম ‘টিউবার মেলানোস্পোরাম’। আরেকটি নাম ‘কালো হিরা’। প্রতি কেজির দাম ৫০০ থেকে ১ হাজার ইউরো (বর্তমান বিনিময় মূল্য অনুযায়ী ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা)। দামের কারণেই এর এমন নাম হয়েছে। সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত অত্যন্ত বিরল এই মাশরুম ইউরোপে, বিশেষ করে ফ্রান্স ও ইতালিত
করোনাভাইরাস এত দিন ধরে টিকে আছে শুধুমাত্র জেনেটিক বা জিনগত বৈচিত্র্যের কারণে। হালে নিজেকে নতুন করে হাজির করেছে এই ভাইরাস। নতুন এই ধরনটির সঙ্গে অধিকাংশেরই পরিচয় এরই মধ্যে হয়ে গেছে। নাম দেওয়া হয়েছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। ইংরেজি এই ‘ভ্যারিয়েন্ট’ শব্দটিকেই বাংলায় আমরা বলছি ‘ধরন’।