প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম, ঢাকা
ঘুম থেকে ওঠার পর নিজের কণ্ঠ শুনে অবাক হয়ে যেতে পারেন! কারণ সে সময় কণ্ঠ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ ভারী লাগে। এই কণ্ঠ নিয়ে কাউকে ফোন কল করলে হয়ত অপর পাশের ব্যক্তি আপনাকে নাও চিনতে পারে। ঘুম থেকে উঠে কণ্ঠস্বরের গভীরতা বেড়ে যাওয়া একটি সাধারণ এবং স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটি কেন হয় এমন প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে।
ঘুমের পর কণ্ঠের এই পরিবর্তন অবশ্য গান গাওয়া ছাড়া দৈনন্দিন কোনো কাজে এটি বাধা সৃষ্টি করে না। এ ছাড়া কিছু সময় পর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
কণ্ঠস্বরের পিচ গভীর নাকি তীক্ষ্ণ হবে তা ভোকাল কর্ড বা স্বরতন্ত্রীর ওপর নির্ভর করে। ভোকাল কর্ড তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: ভোকালিস মাসল, ভোকাল লিগামেন্ট ও এগুলোকে আবৃত করে রাখা একটি শ্লেষ্মা ঝিল্লি (মিউকাস মেমব্রেন)। ভোকাল কর্ডের আকার এবং সংকোচন প্রসারণের জন্য পেশি দায়ী। পেশি কণ্ঠস্বরের তীব্রতা এবং গভীরতা পরিবর্তন করতে সাহায্য করে। আর লিগামেন্ট পেশিকে সঠিক অবস্থানে রাখতে সাহায্য করে এবং ভোকাল কর্ডের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। শ্লেষ্মা ঝিল্লি বাইরের দিকে থাকা একটি নরম আবরণ যা ভোকাল কর্ডের সামগ্রিক কাঠামোকে সুরক্ষিত রাখে। এটি পৃষ্ঠকে আর্দ্র রাখে ও ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ভোকাল কর্ড শ্বসনতন্ত্রের এমন একটি অংশ যা গলা থেকে ফুসফুসে বাতাস যাওয়ার পথ করে দেয়। বাতাস যখন ফুসফুস থেকে স্বরযন্ত্রের মধ্য দিয়ে নির্গত হয়, তখন এটি ভোকাল কর্ডগুলোকে কম্পিত করে। আর এতেই শব্দ তৈরি হয়। ভোকাল কর্ড ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন আকারের হয়। এর দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার থেকে ২ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। কণ্ঠস্বরের তীব্রতা বা গভীরতা নির্ভর করে ভোকাল কর্ডের আকারের ওপর। ছোট ভোকাল কর্ড উচ্চ পিচের কণ্ঠস্বর উৎপন্ন করে। অপরদিকে বড় ভোকাল কর্ড নিম্ন পিচের কণ্ঠস্বর তৈরি করে।
তাহলে আমাদের ভোকাল কর্ড কি সকালে বড় হয়ে যায়, যার জন্য কণ্ঠস্বর গভীর শোনা যায়? উত্তর, হ্যাঁ।
ঘুমের সময় আমাদের গলার টিস্যুতে তরল পদার্থ জমা হতে পারে। এটি কেবল গলার টিস্যুতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং আমাদের মুখের অন্যান্য অংশেও তরল জমা হয়। ফলে সকালে উঠে আমাদের চোখ ফোলা দেখায়। খুবই ক্লান্ত হয়ে গভীরভাবে ঘুমালে চোখ ফুলে যায় এবং কণ্ঠস্বরও কিছুটা গভীর হয়ে যায়। এটি মূলত ঘুমন্ত অবস্থায় নড়াচড়া কম হলে ঘটে। এ ছাড়া মুখ খোলা রেখে ঘুমালে গলার টিস্যুতে তরল জমা হতে পারে। এই তরল কণ্ঠস্বরকে ভারী করে দিতে পারে এবং এতে কণ্ঠে গম্ভীর ভাব আসে।
অনেকে, বিশেষ করে যারা সংগীত চর্চা করেন, তাঁরা সকালে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে ঘুমানোর সময় মাথা যতোটা সম্ভব উঁচু রেখে শোয়ার চেষ্টা করেন যাতে করে তরল জমা না হয়।
যেকোনো পরিস্থিতি যা ভোকাল কর্ডের ফোলাভাব সৃষ্টি করে, সেটি কণ্ঠস্বরের গভীরতাও বাড়িয়ে দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে সর্দি–কাশি, অ্যালার্জি বা অন্যান্য সমস্যা ভোকাল কর্ডের ফুলে যাওয়ার জন্য দায়ী হতে পারে। এ ছাড়া ‘অ্যাসিড রিফ্লাক্স’ হলেও কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এতে পাকস্থলীর অ্যাসিড খাদ্যনালীতে ফিরে আসে এবং গলায় জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে।
ভোকাল কর্ডের জন্য এই অ্যাসিড সহ্য করা কঠিন। কিছু মানুষ এই সমস্যার প্রতি আরও সংবেদনশীল হতে পারেন। অস্বাস্থ্যকর বা অম্লীয় খাবার এ সমস্যা বৃদ্ধি করতে পারে। রাতে দেরি করে খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবার, অ্যালকোহল বা কফি পানের কারণে অ্যাসিডিটি হতে পারে। এর ফলে কণ্ঠস্বর সকাল বেলা আরও ভারী হয়ে যেতে পারে।
যখন আমরা শুয়ে থাকি, তখন শরীরের তরল অপসারণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এই সমস্যার কারণে, সকালে কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন ঘটে, যেমন: গলা শুষ্ক বা কণ্ঠস্বরের খসখসে অনুভূতি। এই অনুভূতি আসলে ভোরবেলার কণ্ঠস্বর ভারী হয়ে যাওয়ার একটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে, যা মূলত ঘুমের সময় জমে থাকা অতিরিক্ত শ্লেষ্মা বা মিউকাস জমে যাওয়ার কারণে ঘটে।
রাতে ঘুমানোর সময় গলার ভোকাল কর্ডে অতিরিক্ত শ্লেষ্মা জমে যেতে পারে। ভোকাল কর্ড পুরোপুরি সংস্পর্শে এসে নিয়মিত তরঙ্গের মতো কম্পন করলে কণ্ঠস্বর স্পষ্ট হয়। কিন্তু ভোকাল কর্ডে শ্লেষ্মা জমে গেলে, এটি তাদের পুরোপুরি একত্রিত হতে বাধা দেয় এবং অস্বাভাবিকভাবে কম্পিত হতে পারে। ফলে কণ্ঠস্বরে খসখসে ভাব আসে।
এর সহজ সমাধান হলো পানি পান করা। এটি ভোকাল কর্ডকে নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শ্লেষ্মা পাতলা হয় এবং সহজে ভোকাল কর্ড থেকে সরে যায়।
গরম পানীয় বা গরম পানি দিয়ে গোসলও এই শ্লেষ্মা দূর করতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া গরম বা শুষ্ক বাতাস ঘুমানোর ঘরে কণ্ঠস্বরকে প্রভাবিত করতে পারে। এয়ার কন্ডিশনার বা হিটিং সিস্টেম ভোকাল কর্ডকে শুকিয়ে দিতে পারে, যা ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর কণ্ঠস্বর ভারী হওয়ার অনুভূতি বাড়াতে পারে।
তথ্যসূত্র: বেথ রোয়ারস
ঘুম থেকে ওঠার পর নিজের কণ্ঠ শুনে অবাক হয়ে যেতে পারেন! কারণ সে সময় কণ্ঠ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ ভারী লাগে। এই কণ্ঠ নিয়ে কাউকে ফোন কল করলে হয়ত অপর পাশের ব্যক্তি আপনাকে নাও চিনতে পারে। ঘুম থেকে উঠে কণ্ঠস্বরের গভীরতা বেড়ে যাওয়া একটি সাধারণ এবং স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটি কেন হয় এমন প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে।
ঘুমের পর কণ্ঠের এই পরিবর্তন অবশ্য গান গাওয়া ছাড়া দৈনন্দিন কোনো কাজে এটি বাধা সৃষ্টি করে না। এ ছাড়া কিছু সময় পর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
কণ্ঠস্বরের পিচ গভীর নাকি তীক্ষ্ণ হবে তা ভোকাল কর্ড বা স্বরতন্ত্রীর ওপর নির্ভর করে। ভোকাল কর্ড তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: ভোকালিস মাসল, ভোকাল লিগামেন্ট ও এগুলোকে আবৃত করে রাখা একটি শ্লেষ্মা ঝিল্লি (মিউকাস মেমব্রেন)। ভোকাল কর্ডের আকার এবং সংকোচন প্রসারণের জন্য পেশি দায়ী। পেশি কণ্ঠস্বরের তীব্রতা এবং গভীরতা পরিবর্তন করতে সাহায্য করে। আর লিগামেন্ট পেশিকে সঠিক অবস্থানে রাখতে সাহায্য করে এবং ভোকাল কর্ডের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। শ্লেষ্মা ঝিল্লি বাইরের দিকে থাকা একটি নরম আবরণ যা ভোকাল কর্ডের সামগ্রিক কাঠামোকে সুরক্ষিত রাখে। এটি পৃষ্ঠকে আর্দ্র রাখে ও ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ভোকাল কর্ড শ্বসনতন্ত্রের এমন একটি অংশ যা গলা থেকে ফুসফুসে বাতাস যাওয়ার পথ করে দেয়। বাতাস যখন ফুসফুস থেকে স্বরযন্ত্রের মধ্য দিয়ে নির্গত হয়, তখন এটি ভোকাল কর্ডগুলোকে কম্পিত করে। আর এতেই শব্দ তৈরি হয়। ভোকাল কর্ড ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন আকারের হয়। এর দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার থেকে ২ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। কণ্ঠস্বরের তীব্রতা বা গভীরতা নির্ভর করে ভোকাল কর্ডের আকারের ওপর। ছোট ভোকাল কর্ড উচ্চ পিচের কণ্ঠস্বর উৎপন্ন করে। অপরদিকে বড় ভোকাল কর্ড নিম্ন পিচের কণ্ঠস্বর তৈরি করে।
তাহলে আমাদের ভোকাল কর্ড কি সকালে বড় হয়ে যায়, যার জন্য কণ্ঠস্বর গভীর শোনা যায়? উত্তর, হ্যাঁ।
ঘুমের সময় আমাদের গলার টিস্যুতে তরল পদার্থ জমা হতে পারে। এটি কেবল গলার টিস্যুতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং আমাদের মুখের অন্যান্য অংশেও তরল জমা হয়। ফলে সকালে উঠে আমাদের চোখ ফোলা দেখায়। খুবই ক্লান্ত হয়ে গভীরভাবে ঘুমালে চোখ ফুলে যায় এবং কণ্ঠস্বরও কিছুটা গভীর হয়ে যায়। এটি মূলত ঘুমন্ত অবস্থায় নড়াচড়া কম হলে ঘটে। এ ছাড়া মুখ খোলা রেখে ঘুমালে গলার টিস্যুতে তরল জমা হতে পারে। এই তরল কণ্ঠস্বরকে ভারী করে দিতে পারে এবং এতে কণ্ঠে গম্ভীর ভাব আসে।
অনেকে, বিশেষ করে যারা সংগীত চর্চা করেন, তাঁরা সকালে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে ঘুমানোর সময় মাথা যতোটা সম্ভব উঁচু রেখে শোয়ার চেষ্টা করেন যাতে করে তরল জমা না হয়।
যেকোনো পরিস্থিতি যা ভোকাল কর্ডের ফোলাভাব সৃষ্টি করে, সেটি কণ্ঠস্বরের গভীরতাও বাড়িয়ে দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে সর্দি–কাশি, অ্যালার্জি বা অন্যান্য সমস্যা ভোকাল কর্ডের ফুলে যাওয়ার জন্য দায়ী হতে পারে। এ ছাড়া ‘অ্যাসিড রিফ্লাক্স’ হলেও কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এতে পাকস্থলীর অ্যাসিড খাদ্যনালীতে ফিরে আসে এবং গলায় জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে।
ভোকাল কর্ডের জন্য এই অ্যাসিড সহ্য করা কঠিন। কিছু মানুষ এই সমস্যার প্রতি আরও সংবেদনশীল হতে পারেন। অস্বাস্থ্যকর বা অম্লীয় খাবার এ সমস্যা বৃদ্ধি করতে পারে। রাতে দেরি করে খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবার, অ্যালকোহল বা কফি পানের কারণে অ্যাসিডিটি হতে পারে। এর ফলে কণ্ঠস্বর সকাল বেলা আরও ভারী হয়ে যেতে পারে।
যখন আমরা শুয়ে থাকি, তখন শরীরের তরল অপসারণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এই সমস্যার কারণে, সকালে কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন ঘটে, যেমন: গলা শুষ্ক বা কণ্ঠস্বরের খসখসে অনুভূতি। এই অনুভূতি আসলে ভোরবেলার কণ্ঠস্বর ভারী হয়ে যাওয়ার একটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে, যা মূলত ঘুমের সময় জমে থাকা অতিরিক্ত শ্লেষ্মা বা মিউকাস জমে যাওয়ার কারণে ঘটে।
রাতে ঘুমানোর সময় গলার ভোকাল কর্ডে অতিরিক্ত শ্লেষ্মা জমে যেতে পারে। ভোকাল কর্ড পুরোপুরি সংস্পর্শে এসে নিয়মিত তরঙ্গের মতো কম্পন করলে কণ্ঠস্বর স্পষ্ট হয়। কিন্তু ভোকাল কর্ডে শ্লেষ্মা জমে গেলে, এটি তাদের পুরোপুরি একত্রিত হতে বাধা দেয় এবং অস্বাভাবিকভাবে কম্পিত হতে পারে। ফলে কণ্ঠস্বরে খসখসে ভাব আসে।
এর সহজ সমাধান হলো পানি পান করা। এটি ভোকাল কর্ডকে নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শ্লেষ্মা পাতলা হয় এবং সহজে ভোকাল কর্ড থেকে সরে যায়।
গরম পানীয় বা গরম পানি দিয়ে গোসলও এই শ্লেষ্মা দূর করতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া গরম বা শুষ্ক বাতাস ঘুমানোর ঘরে কণ্ঠস্বরকে প্রভাবিত করতে পারে। এয়ার কন্ডিশনার বা হিটিং সিস্টেম ভোকাল কর্ডকে শুকিয়ে দিতে পারে, যা ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর কণ্ঠস্বর ভারী হওয়ার অনুভূতি বাড়াতে পারে।
তথ্যসূত্র: বেথ রোয়ারস
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
১ দিন আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১ দিন আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৪ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
১০ দিন আগে