সমুদ্রতীরে কাঁকড়ার চলাফেরা খেয়াল করলে দেখা যায়, এরা কখনো এদের সম্মুখের দিকে হাঁটে না! এরা সরাসরি সামনে হাঁটার পরিবর্তে দ্রুতগতিতে এক কাত হয়ে হাঁটে। যেখানে মানুষের জন্য ডান বা বাম দিকে একপাশে হাঁটা খুব কঠিন।
প্রত্নতাত্ত্বিকেরা ধূমপানের উল্লেখযোগ্য স্থায়ী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আবিষ্কার করেছেন। তাঁদের গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, তামাক ধূমপায়ীদের হাড়ে যে চিহ্ন তৈরি করে—তা কেবল তাদের জীবিতাবস্থায় নয়, মৃত্যুর পরেও বহু শতাব্দী ধরে রয়ে যায়।
বিজ্ঞান এখন কার্যকরভাবে প্রমাণ করেছে যে, যখন বিড়ালের সামনে ক্রমাগত ছোট হতে থাকা গর্তের সারি আসে তখন এরা তরল পদার্থের মতো নিজেকে প্রবাহিত করে সেই গর্তের মধ্যে ঢুকে যেতে পারে। অবশ্য যখন গর্তটা আরামদায়ক নয় বলে মনে হয়, তখন কিছুটা দ্বিধায় থাকে।
সৌরজগতের বসবাস যোগ্য আদর্শ গ্রহ হচ্ছে পৃথিবী। জীবনধারণের জন্য পৃথিবীর অপরিহার্য উপাদান হলো বায়ুমণ্ডল। পৃথিবীর চারপাশ ঘিরে বেষ্টিত রয়েছে বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদান। একেই বায়ুমণ্ডল বলা হয়। তবে এই বায়ুমণ্ডল কি সব সময় ছিল? এটি কীভাবে তৈরি হলো?
বিশ্বে প্রথমবারের মতো উৎক্ষেপণ প্যাডে সফলভাবে অবতরণ করেছে স্পেসএক্স রকেটের সুপার হেভি বুস্টার। পঞ্চমবারের চেষ্টার পর ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানটি এই সাফল্যের দেখা পেল। চাঁদ এবং মঙ্গলে পাঠানোর জন্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য যান নির্মাণের লক্ষ্যে এটি কোম্পানির বিশাল অর্জন।
মানুষের বর্তমান প্রজাতি হোমো সেপিয়েন্সের আগের প্রজাতিটি ছিল নিয়ান্ডারথাল। প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল নিয়ান্ডারথালেরা। ফ্রান্সের একটি গুহা থেকে আবিষ্কৃত একটি নিয়ান্ডারথাল জিনোম বিশ্লেষণ করে প্রজাতিটির হারিয়ে যাওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ কারণ খুঁজে পেয়েছেন গবেষকেরা।
বিড়াল, কুকুর, এমনকি ক্যাঙারুর পায়ের দিকে খেয়াল করলেই দেখবেন মানুষের হাত–পায়ের সঙ্গে এদের একটি মিল আছে। আকার, প্রকার ও অবস্থান আলাদা হলেও এই স্তন্যপায়ীগুলোর আঙুল পাঁচটি। এসব প্রাণীর সঙ্গে মানুষের আঙুলের সংখ্যায় এমন মিল কেন?
মানব স্টেম সেল থেকে তৈরি একটি প্যাচ বা পট্টি দিয়ে বানরের রেটিনার গর্ত সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। এর ফলে বানরটি দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছে। স্টেম সেল রির্পোটস জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এই বৈপ্লবিক ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। এটি রেটিনা প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে আজ। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বেলা ১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়। ২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান নরওয়ের লেখক ও নাট্যকার ইয়োন ফসে। ইয়োন ফসের লেখা নাটক ও সাহিত্যের প্রশংসা করে সুইডিশ একাডেমি বলেছে, তিনি তাঁর লেখায় অনুচ্চারিত থেকে যাওয়া বহু কথা তুলে এনেছেন...
চলতি বছরে রসায়নে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তাঁরা হলেন ডেভিড বেকার, ডেমিস হাসাবিস ও জন এম জাম্পার। প্রোটিনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করার কারণে তাঁদের এ বছর নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টা ৪৫
আজ ঘোষণা করা হবে রসায়ন শাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বা বিজয়ীদের নাম। বুধবার সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা মিনিটে এক অনুষ্ঠানে এ নাম ঘোষণা করবে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস...
জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রতি বছর নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। চলতি বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন জন হোপফিল্ড ও জিওফ্রে হিনটন। বাংলাদেশ সময় আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। নোবেল প্রাইজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে
পৃথিবীজুড়ে প্রভাব ফেলেছিল করোনা মহামারি। তবে চাঁদেও নাকি কোভিড-১৯ এর প্রভাব পড়েছিল। এই সময় পৃথিবীতে লকডাউনের কারণে অস্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছিল চাঁদের তাপমাত্রা। এমনই দাবি করছেন ভারতীয় গবেষকেরা। পৃথিবীর সঙ্গে চাঁদের যে নিবিড় সংযোগ তাও গবেষণাটিতে উঠে এসেছে।
দুপুরের খাবার খাওয়ার পর ঘুম ঘুম ভাব লাগে অনেকেরই। বাসায় থাকলে এই সময় একটু ঘুমিয়ে নেন কেউ কেউ। এই ধরনের ঘুমকে ‘ভাতঘুম’ বলে। এই অনুভূতির পেছনে নানা জটিল শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া কাজ করে। খাবার খাওয়ার পর কাজ করার জন্য উদ্যমী হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো ঘুম পায়।
অ্যান্টার্কটিকায় যেসব বড় বড় গ্লেসিয়ার বা হিমবাহ আছে—সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো থোয়াইটস গ্লেসিয়ার। যা ডুমসডে গ্লেসিয়ার নামেও পরিচিত। দীর্ঘ ছয় বছরের গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে হারে এই গ্লেসিয়ার গলে যাচ্ছে, তাতে আগামী ২০০ বছরের মধ্যেই এটি নিঃশেষ হয়ে যাবে। যার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়বে অন্তত ২
খুব শিগগির পৃথিবীর কাছে আসছে ‘দ্বিতীয় চাঁদ’। সাদা চোখেই এই ‘চাঁদের’ দেখা মিলবে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে নভেম্বর মাসের শেষ দিক পর্যন্ত এই চাঁদের দেখা পাওয়া যাবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের
ঘুম থেকে ওঠার পর নিজের কণ্ঠ শুনে অবাক হয়ে যেতে পারেন! কারণ সে সময় কণ্ঠ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ ভারী লাগে। এই কণ্ঠ নিয়ে কাউকে ফোন কল করলে হয়ত অপর পাশের ব্যক্তি আপনাকে নাও চিনতে পারে। ঘুম থেকে উঠে কণ্ঠস্বরের গভীরতা বেড়ে যাওয়া একটি সাধারণ এবং স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটি কেন হয় এমন প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে।