অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। মাইক্রো-আরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট-ট্রান্সক্রিপশনাল (জিনের প্রতিলিপির পর) জিন নিয়ন্ত্রণে মাইক্রো-আরএনএর ভূমিকা আবিষ্কারের জন্য যৌথভাবে তাঁদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
ভিক্টর অ্যামব্রোস ১৯৫৩ সালের ১ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের হ্যানোভারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুল, ওরচেস্টারের শিক্ষক। গ্যারি রাভকুন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের গবেষক।
আজ সোমবার স্টকহোমে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ভবনে দুই বিজ্ঞানীর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি। নোবেল প্রাইজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নোবেল ওয়েবসাইটে বলা হয়, ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন মাইক্রো–আরএনএ আবিষ্কার করেছেন। এটি এক নতুন ধরনের ক্ষুদ্র আরএনএ অণু; যা জিন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ছোট ধরনের কৃমি কায়নোহার্বডাইটিস এলিগানে তাঁরা এই মাইক্রো–আরএনএ খুঁজে পান। তাঁদের যুগান্তকারী আবিষ্কার জিন নিয়ন্ত্রণের একটি সম্পূর্ণ নতুন নীতি প্রকাশ করেছে। এটি মানুষসহ বহুকোষী জীবের জন্য অপরিহার্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। মাইক্রো–আরএনএগুলো কীভাবে জীবের বিকাশ এবং কাজ করে—তার জন্য মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
এতে আরও বলা হয়, জেনেটিক তথ্য ডিএনএ থেকে মেসেঞ্জার আরএনএতে (এম-আরএনএ) প্রবাহিত হয় ট্রান্সক্রিপশন (প্রতিলিপি) নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং এরপর সেখান থেকে যায় প্রোটিন উৎপাদনের জন্য কোষের বিভিন্ন উপাদানে। সেখানে এম–আরএনএগুলো পরিবর্তিত হয়, যাতে প্রোটিনগুলো ডিএনএতে সঞ্চিত জেনেটিক নির্দেশাবলি অনুসারে তৈরি হতে পারে।
এর আগে, ২০২৩ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান কাতালিন ক্যারিকো ও ড্রিউ ওয়েইসম্যান। কোভিড-১৯–এর বিরুদ্ধে কার্যকর এম–আরএনএ টিকার বিকাশে সহায়ক ‘নিউক্লিওসাইড বেস’ পরিবর্তনের বিষয়ে আবিষ্কারের জন্য এই পুরস্কার পান তাঁরা। এম–আরএনএ কীভাবে আমাদের ‘ইমিউন সিস্টেমের’ সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে, সে বিষয়ে আমাদের বোধে মৌলিক পরিবর্তন এনেছেন এই দুজন। আধুনিক কালে মানব স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকির মধ্যে টিকা আবিষ্কারে অভূতপূর্ব হারে অবদান রেখেছেন তাঁরা।
চলতি বছরে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। মাইক্রো-আরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট-ট্রান্সক্রিপশনাল (জিনের প্রতিলিপির পর) জিন নিয়ন্ত্রণে মাইক্রো-আরএনএর ভূমিকা আবিষ্কারের জন্য যৌথভাবে তাঁদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
ভিক্টর অ্যামব্রোস ১৯৫৩ সালের ১ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের হ্যানোভারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুল, ওরচেস্টারের শিক্ষক। গ্যারি রাভকুন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের গবেষক।
আজ সোমবার স্টকহোমে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ভবনে দুই বিজ্ঞানীর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি। নোবেল প্রাইজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নোবেল ওয়েবসাইটে বলা হয়, ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন মাইক্রো–আরএনএ আবিষ্কার করেছেন। এটি এক নতুন ধরনের ক্ষুদ্র আরএনএ অণু; যা জিন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ছোট ধরনের কৃমি কায়নোহার্বডাইটিস এলিগানে তাঁরা এই মাইক্রো–আরএনএ খুঁজে পান। তাঁদের যুগান্তকারী আবিষ্কার জিন নিয়ন্ত্রণের একটি সম্পূর্ণ নতুন নীতি প্রকাশ করেছে। এটি মানুষসহ বহুকোষী জীবের জন্য অপরিহার্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। মাইক্রো–আরএনএগুলো কীভাবে জীবের বিকাশ এবং কাজ করে—তার জন্য মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
এতে আরও বলা হয়, জেনেটিক তথ্য ডিএনএ থেকে মেসেঞ্জার আরএনএতে (এম-আরএনএ) প্রবাহিত হয় ট্রান্সক্রিপশন (প্রতিলিপি) নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং এরপর সেখান থেকে যায় প্রোটিন উৎপাদনের জন্য কোষের বিভিন্ন উপাদানে। সেখানে এম–আরএনএগুলো পরিবর্তিত হয়, যাতে প্রোটিনগুলো ডিএনএতে সঞ্চিত জেনেটিক নির্দেশাবলি অনুসারে তৈরি হতে পারে।
এর আগে, ২০২৩ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান কাতালিন ক্যারিকো ও ড্রিউ ওয়েইসম্যান। কোভিড-১৯–এর বিরুদ্ধে কার্যকর এম–আরএনএ টিকার বিকাশে সহায়ক ‘নিউক্লিওসাইড বেস’ পরিবর্তনের বিষয়ে আবিষ্কারের জন্য এই পুরস্কার পান তাঁরা। এম–আরএনএ কীভাবে আমাদের ‘ইমিউন সিস্টেমের’ সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে, সে বিষয়ে আমাদের বোধে মৌলিক পরিবর্তন এনেছেন এই দুজন। আধুনিক কালে মানব স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকির মধ্যে টিকা আবিষ্কারে অভূতপূর্ব হারে অবদান রেখেছেন তাঁরা।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১ দিন আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
২ দিন আগে