অনলাইন ডেস্ক
প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা সড়কে হাত-পা বা শরীরের অন্য অংশ লাগলেই ত্বক জ্বালাপোড়া করে। ত্বক যেন পুড়ে যাচ্ছে বলে মনে হয়। এর বিপরীতে কংক্রিটের সড়ক অতটা গরম হয় না। তবে একই গরম পরিবেশে থাকলেও এ দুটির মধ্যে তাপমাত্রার তারতম্যের কারণই বা কী!
কংক্রিটের চেয়ে পিচের রাস্তা সূর্য থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ শোষণ করে। কোনো জায়াগার বাতাসে তাপমাত্রা যদি ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, সেখানকার কংক্রিটের সড়ক ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো গরম হতে পারে। এর বিপরীতে পিচের রাস্তা ৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত গরম হতে পারে।
সূর্যের রশ্মি যেখানে পড়ে, তার উজ্জ্বলতার ওপর ভিত্তি করে গরমের তারতম্য হয়। যত বেশি উজ্জ্বলতা, তাপ শোষণক্ষমতা তত কম হয়। তেমনি পিচঢালা রাস্তা কংক্রিটের চেয়ে গাড় রঙের হওয়ায় পিচের রাস্তা বেশি তাপ শোষণ করে এবং ধরে রাখে। আর কংক্রিটের রাস্তা পিচের রাস্তার চেয়ে কিছুটা উজ্জ্বল। তাই এই রাস্তা তাপ কম শোষণ করে।
লিংকইডিনে নাইজেরিয়ার ইঞ্জিনিয়ার চুকা ওবোডোকর বলেন, পিচের রাস্তার তাপ প্রতিফলনের হার (শূন্য দশমিক শূন্য ৫) সিমেন্ট রাস্তার তাপ প্রতিফলেনর হারের চেয়ে কম (শূন্য দশমিক ৪)। তাই সিমেন্টের রাস্তায় সূর্যের আলো বেশি প্রতিফলিত করে এবং পিচের রাস্তার চেয়ে তুলনামূলক কম গরম হয়।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে রাস্তার পিচ গলে যেতে বা নরম হতে দেখা গেছে। পিচ গলে রাস্তা দেবে গিয়ে যানবাহন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
প্রচণ্ড শীত পড়ে এমন দেশের জন্য পিচের রাস্তা ভালো। এটি বরফ ও তুষার শোষণ করে এবং দ্রুত গলে যেতে সাহায্য করে। ফলে সিমেন্টের রাস্তার তুলনায় পিচের রাস্তার বরফ দ্রুত সরে যায়। এ ছাড়া ঠান্ডার দেশগুলোতে বরফ দ্রুত গলানোর জন্য লবণ ব্যবহার করা হয়। এই লবণ পিচের রাস্তার কোনো ক্ষতি করে না। তবে লবণ কনক্রিটের রাস্তার সংস্পর্শে এলে রাস্তার ক্ষয় হয়।
তাই পরিবেশের ওপর ভিত্তি করে সড়ক তৈরির উপকরণ নির্বাচন করা উচিত।
তথ্যসূত্র: উইলিস পেভিং
প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা সড়কে হাত-পা বা শরীরের অন্য অংশ লাগলেই ত্বক জ্বালাপোড়া করে। ত্বক যেন পুড়ে যাচ্ছে বলে মনে হয়। এর বিপরীতে কংক্রিটের সড়ক অতটা গরম হয় না। তবে একই গরম পরিবেশে থাকলেও এ দুটির মধ্যে তাপমাত্রার তারতম্যের কারণই বা কী!
কংক্রিটের চেয়ে পিচের রাস্তা সূর্য থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ শোষণ করে। কোনো জায়াগার বাতাসে তাপমাত্রা যদি ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, সেখানকার কংক্রিটের সড়ক ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো গরম হতে পারে। এর বিপরীতে পিচের রাস্তা ৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত গরম হতে পারে।
সূর্যের রশ্মি যেখানে পড়ে, তার উজ্জ্বলতার ওপর ভিত্তি করে গরমের তারতম্য হয়। যত বেশি উজ্জ্বলতা, তাপ শোষণক্ষমতা তত কম হয়। তেমনি পিচঢালা রাস্তা কংক্রিটের চেয়ে গাড় রঙের হওয়ায় পিচের রাস্তা বেশি তাপ শোষণ করে এবং ধরে রাখে। আর কংক্রিটের রাস্তা পিচের রাস্তার চেয়ে কিছুটা উজ্জ্বল। তাই এই রাস্তা তাপ কম শোষণ করে।
লিংকইডিনে নাইজেরিয়ার ইঞ্জিনিয়ার চুকা ওবোডোকর বলেন, পিচের রাস্তার তাপ প্রতিফলনের হার (শূন্য দশমিক শূন্য ৫) সিমেন্ট রাস্তার তাপ প্রতিফলেনর হারের চেয়ে কম (শূন্য দশমিক ৪)। তাই সিমেন্টের রাস্তায় সূর্যের আলো বেশি প্রতিফলিত করে এবং পিচের রাস্তার চেয়ে তুলনামূলক কম গরম হয়।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে রাস্তার পিচ গলে যেতে বা নরম হতে দেখা গেছে। পিচ গলে রাস্তা দেবে গিয়ে যানবাহন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
প্রচণ্ড শীত পড়ে এমন দেশের জন্য পিচের রাস্তা ভালো। এটি বরফ ও তুষার শোষণ করে এবং দ্রুত গলে যেতে সাহায্য করে। ফলে সিমেন্টের রাস্তার তুলনায় পিচের রাস্তার বরফ দ্রুত সরে যায়। এ ছাড়া ঠান্ডার দেশগুলোতে বরফ দ্রুত গলানোর জন্য লবণ ব্যবহার করা হয়। এই লবণ পিচের রাস্তার কোনো ক্ষতি করে না। তবে লবণ কনক্রিটের রাস্তার সংস্পর্শে এলে রাস্তার ক্ষয় হয়।
তাই পরিবেশের ওপর ভিত্তি করে সড়ক তৈরির উপকরণ নির্বাচন করা উচিত।
তথ্যসূত্র: উইলিস পেভিং
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে