অনলাইন ডেস্ক
আগামী বছরের প্রথমার্ধেই মহাকাশযানের পরীক্ষা চালাবে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। বোয়িং কোম্পানির বানানো মহাকাশযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্টারলাইনার’। ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ওপরের কক্ষপথে প্রদক্ষিণরত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে এই স্টারলাইনারের মাধ্যমে এ বার বিভিন্ন দফায় নাসা মহাকাশচারী পাঠাবে । কোম্পানিটির পক্ষ থেকে গতকাল মঙ্গলবার এমনটি জানানো হয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত আগস্টেই পরীক্ষামূলক ভাবে বোয়িং-এর স্টারলাইনার মহাকাশযানটিকে মহাকাশ স্টেশনে পাঠাতে চেয়েছিল নাসা। কিন্তু তার মূল সেফ্টি ভালভে কিছু গলদ দেখা দেওয়ায় তা স্থগিত রাখা হয়।
বোয়িং এর বাণিজ্যিক ক্রু প্রোগ্রামের সহসভাপতি এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার জন ভোলমার বলেন, সিএসটি-১০০ নামের স্টারলাইনার আগামী বছরের প্রথমার্ধে মহাকাশ যানের পরীক্ষা চালাবে। আর এটি হতে পারে আগামী বছরের শুরুতে।
বোয়িং এত দিন মূলত যাত্রী ও মালবাহী বিমান তৈরি করা ও সেগুলো চালালেও গত শতাব্দীর শেষের দিক থেকেই সংস্থা জড়িয়ে পড়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সঙ্গে। তৈরি করতে শুরু করে আমেরিকার নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য বিমান। এমনকি যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্রও। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিক থেকে বোয়িং বানাতে শুরু করে রকেট ও মহাকাশযানের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশও। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন চালু হওয়ার পর থেকেই সেখানে বিভিন্ন গবেষণা ও স্টেশনের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নাসা তার মহাকাশচারীদের পাঠাত নিজেদের বানানো মহাকাশযানে। কিন্তু ২০১১ সাল থেকে সেই প্রকল্প বন্ধ করে দেয় নাসা। তার পর গত ১০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিজেদের মহাকাশচারী পাঠানোর জন্য নাসা মুখাপেক্ষী হয়ে থেকেছে রাশিয়ার। তবে ২০১৪ সালেই নাসা সিদ্ধান্ত নেয় এই পরনির্ভরতার পথ থেকে তারা বেরিয়ে আসবে। তখনই ঠিক হয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিজেদের মহাকাশচারী ও রসদ পাঠানোর জন্য বোয়িং-এর বানানো মহাকাশযান ব্যবহার করবে নাসা।
আগামী বছরের প্রথমার্ধেই মহাকাশযানের পরীক্ষা চালাবে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। বোয়িং কোম্পানির বানানো মহাকাশযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্টারলাইনার’। ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ওপরের কক্ষপথে প্রদক্ষিণরত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে এই স্টারলাইনারের মাধ্যমে এ বার বিভিন্ন দফায় নাসা মহাকাশচারী পাঠাবে । কোম্পানিটির পক্ষ থেকে গতকাল মঙ্গলবার এমনটি জানানো হয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত আগস্টেই পরীক্ষামূলক ভাবে বোয়িং-এর স্টারলাইনার মহাকাশযানটিকে মহাকাশ স্টেশনে পাঠাতে চেয়েছিল নাসা। কিন্তু তার মূল সেফ্টি ভালভে কিছু গলদ দেখা দেওয়ায় তা স্থগিত রাখা হয়।
বোয়িং এর বাণিজ্যিক ক্রু প্রোগ্রামের সহসভাপতি এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার জন ভোলমার বলেন, সিএসটি-১০০ নামের স্টারলাইনার আগামী বছরের প্রথমার্ধে মহাকাশ যানের পরীক্ষা চালাবে। আর এটি হতে পারে আগামী বছরের শুরুতে।
বোয়িং এত দিন মূলত যাত্রী ও মালবাহী বিমান তৈরি করা ও সেগুলো চালালেও গত শতাব্দীর শেষের দিক থেকেই সংস্থা জড়িয়ে পড়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সঙ্গে। তৈরি করতে শুরু করে আমেরিকার নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য বিমান। এমনকি যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্রও। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিক থেকে বোয়িং বানাতে শুরু করে রকেট ও মহাকাশযানের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশও। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন চালু হওয়ার পর থেকেই সেখানে বিভিন্ন গবেষণা ও স্টেশনের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নাসা তার মহাকাশচারীদের পাঠাত নিজেদের বানানো মহাকাশযানে। কিন্তু ২০১১ সাল থেকে সেই প্রকল্প বন্ধ করে দেয় নাসা। তার পর গত ১০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিজেদের মহাকাশচারী পাঠানোর জন্য নাসা মুখাপেক্ষী হয়ে থেকেছে রাশিয়ার। তবে ২০১৪ সালেই নাসা সিদ্ধান্ত নেয় এই পরনির্ভরতার পথ থেকে তারা বেরিয়ে আসবে। তখনই ঠিক হয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিজেদের মহাকাশচারী ও রসদ পাঠানোর জন্য বোয়িং-এর বানানো মহাকাশযান ব্যবহার করবে নাসা।
কোনো প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেলে সাধারণত তা চিরতরে হারিয়ে যায়। তবে উলি ম্যামথের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কিছুটা শিথিল হতে চলেছে। প্রায় ৪ হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বিশাল এই হাতির মতো প্রাণীর কিছু জিনগত বৈশিষ্ট্য এখন পরীক্ষাগারে তৈরি ছোট্ট ইঁদুরের শরীরে নতুন করে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এটি এক মুহূর্তও দূরে থাকলে অস্বস্তি বোধ করেন অনেকেই। বর্তমানে স্মার্টফোন নিকোটিন বা অ্যালকোহলের মতোই আসক্তি তৈরি করে। নতুন গবেষণায় এমনই তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা।
১০ ঘণ্টা আগেসূর্যগ্রহণের সময় চাঁদে কী হয়, তা দেখতে ও দেখাতে পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি মহাকাশযান। আজ রোববার মার্কিন সময় রাত ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে (স্থানীয়) চাঁদের মাটি স্পর্শ করে টেক্সাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের চন্দ্রযান ব্লু ঘোস্ট।
২ দিন আগেপৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলে আজ থেকে ৩৬০ কোটি বছর আগে বিশাল এক মহাসাগর ছিল এবং তার ঢেউ সৈকতে আছড়ে পড়ত। সম্প্রতি এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে নতুন গবেষণা। চীনের ঝুরং রোভার ২০২১-২২ সাল সময়ের মধ্যে মঙ্গলের ইউটোপিয়া প্লানিশিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূগর্ভস্থ রাডার ব্যবহার করে সম্ভাব্য এই প্রাচীন মহাসাগরের উপকূলরেখ
২ দিন আগে