অনলাইন ডেস্ক
বাসায় পড়ে থাকা পুরোনো ব্যাটারি থেকে অনেক সময় শুকনো সাদা রাসায়নিক বের হতে দেখা যায়। এটি স্বাভাবিক ঘটনা। ব্যাটারি একটি ছোট ধাতব বাক্সের বা সিলিন্ডারের মধ্যে থাকা উপাদানগুলোর রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। ব্যাটারির দুই প্রান্ত কোনো পরিবাহীর (তামার তার) সাহায্যে যুক্ত করলে এই বিক্রিয়া শুরু হয় এবং ইলেকট্রন সার্কিটের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যায়। অর্থাৎ বিদ্যুৎ প্রবাহ শুরু হয়।
সাধারণ ক্ষারীয় ব্যাটারিতে (ড্রাই সেল) ইলেকট্রোলাইট বা তড়িৎ বিশ্লেষ্য (তড়িৎ–পরিবাহী দ্রবণ) হিসেবে পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড জেল ব্যবহার করা হয়। বিক্রিয়ার সময় জেলগুলো খুবই অল্প পরিমাণে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে।
যেহেতু ব্যাটারির রাসায়নিক পদার্থগুলো বায়ুরুদ্ধ অবস্থায় থাকে, তাই বিক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট গ্যাসের কারণে ড্রাই সেলের ভেতরে ধীরে ধীরে চাপ তৈরি হয়। ফলে ব্যাটারির ধাতব আবরণের সংযোগস্থল বরাবর ছোট ছোট ফাটল দেখা যায়। তখন পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড বাতাসের কার্বন–ডাই–অক্সাইডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে পটাশিয়াম কার্বোনেট লবণ তৈরি করে। পটাশিয়াম কার্বোনেট ক্ষতিকর নয়। তবে পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড সক্রিয় ক্ষার হওয়ার কারণে ত্বকের সংস্পর্শে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।
এই ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে নিচের কিছু টিপস অনুসরণ করা যেতে পারেন—
১. একই ডিভাইসে একাধিক ব্যাটারি ব্যবহারের সময় একই ধরনের ও ব্র্যান্ডের ব্যাটারি ব্যবহার করুন।
২. যেসব ডিভাইস মাঝেমধ্যে ব্যবহার করা হয় না, সেগুলোর ব্যাটারি খুলে রাখুন।
৩. খুব বেশি গরম বা ঠান্ডা স্থানে ব্যাটারি রাখা যাবে না। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ব্যাটারি সংরক্ষণ করুন।
৪. নতুন ও পুরোনো ব্যাটারি একসঙ্গে একই ডিভাইসে ব্যবহার করা যাবে না।
নষ্ট হওয়া ব্যাটারি প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে সাবধানে ফেলে দিতে হয় বা পুনর্ব্যবহারের সুযোগ থাকলে, তা প্রস্তুতকারক কোম্পানির কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বাসায় পড়ে থাকা পুরোনো ব্যাটারি থেকে অনেক সময় শুকনো সাদা রাসায়নিক বের হতে দেখা যায়। এটি স্বাভাবিক ঘটনা। ব্যাটারি একটি ছোট ধাতব বাক্সের বা সিলিন্ডারের মধ্যে থাকা উপাদানগুলোর রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। ব্যাটারির দুই প্রান্ত কোনো পরিবাহীর (তামার তার) সাহায্যে যুক্ত করলে এই বিক্রিয়া শুরু হয় এবং ইলেকট্রন সার্কিটের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যায়। অর্থাৎ বিদ্যুৎ প্রবাহ শুরু হয়।
সাধারণ ক্ষারীয় ব্যাটারিতে (ড্রাই সেল) ইলেকট্রোলাইট বা তড়িৎ বিশ্লেষ্য (তড়িৎ–পরিবাহী দ্রবণ) হিসেবে পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড জেল ব্যবহার করা হয়। বিক্রিয়ার সময় জেলগুলো খুবই অল্প পরিমাণে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে।
যেহেতু ব্যাটারির রাসায়নিক পদার্থগুলো বায়ুরুদ্ধ অবস্থায় থাকে, তাই বিক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট গ্যাসের কারণে ড্রাই সেলের ভেতরে ধীরে ধীরে চাপ তৈরি হয়। ফলে ব্যাটারির ধাতব আবরণের সংযোগস্থল বরাবর ছোট ছোট ফাটল দেখা যায়। তখন পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড বাতাসের কার্বন–ডাই–অক্সাইডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে পটাশিয়াম কার্বোনেট লবণ তৈরি করে। পটাশিয়াম কার্বোনেট ক্ষতিকর নয়। তবে পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড সক্রিয় ক্ষার হওয়ার কারণে ত্বকের সংস্পর্শে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।
এই ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে নিচের কিছু টিপস অনুসরণ করা যেতে পারেন—
১. একই ডিভাইসে একাধিক ব্যাটারি ব্যবহারের সময় একই ধরনের ও ব্র্যান্ডের ব্যাটারি ব্যবহার করুন।
২. যেসব ডিভাইস মাঝেমধ্যে ব্যবহার করা হয় না, সেগুলোর ব্যাটারি খুলে রাখুন।
৩. খুব বেশি গরম বা ঠান্ডা স্থানে ব্যাটারি রাখা যাবে না। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ব্যাটারি সংরক্ষণ করুন।
৪. নতুন ও পুরোনো ব্যাটারি একসঙ্গে একই ডিভাইসে ব্যবহার করা যাবে না।
নষ্ট হওয়া ব্যাটারি প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে সাবধানে ফেলে দিতে হয় বা পুনর্ব্যবহারের সুযোগ থাকলে, তা প্রস্তুতকারক কোম্পানির কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
প্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১৭ মিনিট আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৯ দিন আগে