অনলাইন ডেস্ক
প্রায় ২৩ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে আবির্ভাব ডাইনোসরদের । শুরুতে তারা যে খুব একটা দাপটের সঙ্গে বাস করছিল তা নয়, বরং অন্যান্য প্রাচীন সরীসৃপের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে ছিল। তবে, ৩ কোটি বছর পর ডাইনোসরেরা পৃথিবীর শাসক হয়ে ওঠে এবং তাদের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বী সরীসৃপ বিলুপ্ত হয়ে যায়।
ডাইনোসরদের এই সফলতার রহস্যভেদের চেষ্টা বিজ্ঞানীরা চালিয়ে যাচ্ছেন বহু আগে থেকেই। নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে থাকতে পারে তাদের জীবাশ্মের মলে।
সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যালেওন্টোলজিস্ট (ফসিল নিয়ে গবেষণা করে নানা তথ্য বের করেন যাঁরা) মার্টিন কভার্নস্ট্রোম ও তাঁর দল ডাইনোসরের মল ও বমির জীবাশ্ম নিয়ে গবেষণা করেছেন, যেগুলোকে ‘ব্রোমালাইটস’ বলা হয়। গত বুধবার নেচার জার্নালে প্রকাশিত ডাইনোসরদের উত্থান বিষয়ের এই গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখকও তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের জীবনের অনেক কিছু জানি, বিলুপ্তি সম্পর্কেও জানি, কিন্তু তাদের বিকাশ কীভাবে ঘটেছিল তা এখনো পরিষ্কার নয়।’
গবেষক দলটি পোল্যান্ডের দক্ষিণে ২৫ বছরে সংগৃহীত পাঁচ শতাধিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করেছেন। এসব জীবাশ্ম ২০ কোটি বছর কিংবা তারও আগের। অর্থাৎ, ট্রায়াসিক যুগের শেষ থেকে শুরুর জুরাসিক যুগ পর্যন্ত সময়ের।
কভার্নস্ট্রোম বলেন, ‘ব্রোমালাইটস আমাদের অতীত পরিবেশ সম্পর্কে অনেক তথ্য দেয়। কিন্তু আগে এগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। অনেক সময় এগুলোকে নিছক মজার জন্য সংগ্রহ করা হতো।’
তারা দেখেছেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব ব্রোমালাইট আকার ও বৈচিত্র্যে বেড়েছে। এতে বোঝা যায়, বিশালাকায় এই প্রাণীদের বিকাশ ও খাদ্যাভ্যাস বৈচিত্র্যময় হয়ে উঠছিল ক্রমেই।
ব্রোমালাইটের আকৃতি এবং এর ভেতরের উপাদান বিশ্লেষণ করে এবং অনুসন্ধান এলাকায় পাওয়া জীবাশ্ম কঙ্কাল ও পায়ের ছাপের সঙ্গে এগুলো মিলিয়ে গবেষকেরা কোন প্রাণীগুলো এগুলো তৈরি করেছিল তা শনাক্ত করতে সক্ষম হন।
এটি গবেষকদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে একটি নির্দিষ্ট সময়ে কত এবং কী ধরনের ডাইনোসর বা অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণী ওই এলাকায় ছিল। এই বিশ্লেষণ সম্পন্ন করতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। এটি গবেষক দলটিকে ডাইনোসরদের ক্ষমতাধর হয়ে ওঠার কারণ বোঝার জন্য একটি স্পষ্ট চিত্র তৈরি করতে সাহায্য করেছে।
পোল্যান্ডের সলতিকোভ অঞ্চলের একটি জীবাশ্ম সাইটে পাওয়া বড় থেরোপড ডাইনোসরের পায়ের ছাপগুলোও এই গবেষণার অংশ ছিল।
কিছু ক্ষেত্রে, ব্রোমালাইটের আকৃতি এবং আকার দেখে কোন ডাইনোসর এটি তৈরি করেছিল তা সহজে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, একটি সর্পিল আকৃতির মল একটি সর্পিল অন্ত্রবিশিষ্ট প্রাণী থেকে এসেছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে, জীবাশ্মের অভ্যন্তরীণ গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিশেষায়িত সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হয়।
বিশেষ করে তৃণভোজী প্রাণীদের ক্ষেত্রে, এগুলো শনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
এবার বরং গবেষণার পদ্ধতি সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক। জীবাশ্মগুলোর আকার, গঠন এবং ভেতরের উপাদান বিশ্লেষণ করতে তারা উন্নত থ্রি ডি স্ক্যানিং প্রযুক্তি ব্যবহার করেন।
ব্রোমালাইটগুলো বিশ্লেষণে গবেষকেরা উচ্চক্ষমতার এক্স-রে ব্যবহার করেছেন। এটি হাসপাতালের সিটি স্ক্যানারের মতো কাজ করে, তবে আরও শক্তিশালী। এতে জীবাশ্মগুলোর অভ্যন্তরীণ কাঠামো বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়েছে।
ফলাফল হিসেবে ডাইনোসরের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। মলের জীবাশ্মে মাছ, পোকামাকড়, গাছপালা এবং ডাইনোসরের শিকার অন্যান্য প্রাণীর দেহাবশেষ পাওয়া গেছে।
কিছু ক্ষেত্রে অবশেষগুলো এতটাই ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল যে পুরো মাছ বা ছোট পোকা পরিষ্কার দেখা গেছে।
গবেষকেরা দেখেছেন, প্রথম দিকে ডাইনোসরের পূর্বপুরুষেরা সর্বভুক ছিল। তারা গাছপালা ও প্রাণী উভয়ই খেত। পরে তারা ভাগ হয়ে মাংসাশী ও তৃণভোজী প্রজাতিতে বিবর্তিত হয়।
গবেষণা বলছে, একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে যখন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে গাছপালার বৈচিত্র্য বাড়ে। এর ফলে ডাইনোসরের মধ্যে বৃহৎ তৃণভোজী প্রজাতির উদ্ভব ঘটে, যা পরবর্তীতে বৃহৎ মাংসাশী ডাইনোসরের আবির্ভাবে ভূমিকা রাখে।
ডাইনোসরের দাঁড়ানোর ভঙ্গি এবং পায়ের গঠন তাদের দ্রুতগতিসম্পন্ন ও দক্ষ করেছিল, যা তাদের প্রতিযোগীদের থেকে এগিয়ে রেখেছিল। অন্যদিকে, জলবায়ুর পরিবর্তনে তারা খাদ্যাভ্যাসে দ্রুত অভিযোজিত হতে পেরেছিল। এটি এদের এলাকা শাসনের আরেকটি কারণ বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
ডাইনোসররা তাদের খাদ্যতালিকায় গাছের বৈচিত্র্য যোগ করে দীর্ঘ সময় ধরে টিকে ছিল, যা পোল্যান্ডের জীবাশ্ম বিশ্লেষণে নিশ্চিত হয়েছে। যেমন—তৃণভোজী ডাইনোসরদের মলে গাছের ফার্ন ও কাঠকয়লা পাওয়া গেছে। গবেষকদের ধারণা, কাঠকয়লা সম্ভবত বিষাক্ত ফার্নকে নিষ্ক্রিয় করত।
গবেষণায় দেখা গেছে, ডাইনোসরের দেহের গঠন তাদের দ্রুত চলতে এবং খাদ্যের জন্য আরও দক্ষ হতে সাহায্য করেছিল। পাশাপাশি, খাদ্যাভ্যাস ছিল বৈচিত্র্যময়, যা তাদের প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে সাহায্য করেছে।
অন্যদিকে, তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী সরীসৃপেরা নির্দিষ্ট ধরনের খাবারের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় পরিবেশ পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারেনি।
গবেষণার একজন গুরুত্বপূর্ণ লেখক গ্রেজগোরজ নিয়েডজউইজকি বলেছেন, ডাইনোসরের সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রয়েছে, তা হলো সবজি খাও, সুস্থ থাকো এবং দীর্ঘজীবী হও।
প্রায় ২৩ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে আবির্ভাব ডাইনোসরদের । শুরুতে তারা যে খুব একটা দাপটের সঙ্গে বাস করছিল তা নয়, বরং অন্যান্য প্রাচীন সরীসৃপের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে ছিল। তবে, ৩ কোটি বছর পর ডাইনোসরেরা পৃথিবীর শাসক হয়ে ওঠে এবং তাদের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বী সরীসৃপ বিলুপ্ত হয়ে যায়।
ডাইনোসরদের এই সফলতার রহস্যভেদের চেষ্টা বিজ্ঞানীরা চালিয়ে যাচ্ছেন বহু আগে থেকেই। নতুন এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে থাকতে পারে তাদের জীবাশ্মের মলে।
সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যালেওন্টোলজিস্ট (ফসিল নিয়ে গবেষণা করে নানা তথ্য বের করেন যাঁরা) মার্টিন কভার্নস্ট্রোম ও তাঁর দল ডাইনোসরের মল ও বমির জীবাশ্ম নিয়ে গবেষণা করেছেন, যেগুলোকে ‘ব্রোমালাইটস’ বলা হয়। গত বুধবার নেচার জার্নালে প্রকাশিত ডাইনোসরদের উত্থান বিষয়ের এই গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখকও তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের জীবনের অনেক কিছু জানি, বিলুপ্তি সম্পর্কেও জানি, কিন্তু তাদের বিকাশ কীভাবে ঘটেছিল তা এখনো পরিষ্কার নয়।’
গবেষক দলটি পোল্যান্ডের দক্ষিণে ২৫ বছরে সংগৃহীত পাঁচ শতাধিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করেছেন। এসব জীবাশ্ম ২০ কোটি বছর কিংবা তারও আগের। অর্থাৎ, ট্রায়াসিক যুগের শেষ থেকে শুরুর জুরাসিক যুগ পর্যন্ত সময়ের।
কভার্নস্ট্রোম বলেন, ‘ব্রোমালাইটস আমাদের অতীত পরিবেশ সম্পর্কে অনেক তথ্য দেয়। কিন্তু আগে এগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। অনেক সময় এগুলোকে নিছক মজার জন্য সংগ্রহ করা হতো।’
তারা দেখেছেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব ব্রোমালাইট আকার ও বৈচিত্র্যে বেড়েছে। এতে বোঝা যায়, বিশালাকায় এই প্রাণীদের বিকাশ ও খাদ্যাভ্যাস বৈচিত্র্যময় হয়ে উঠছিল ক্রমেই।
ব্রোমালাইটের আকৃতি এবং এর ভেতরের উপাদান বিশ্লেষণ করে এবং অনুসন্ধান এলাকায় পাওয়া জীবাশ্ম কঙ্কাল ও পায়ের ছাপের সঙ্গে এগুলো মিলিয়ে গবেষকেরা কোন প্রাণীগুলো এগুলো তৈরি করেছিল তা শনাক্ত করতে সক্ষম হন।
এটি গবেষকদের বুঝতে সাহায্য করেছে যে একটি নির্দিষ্ট সময়ে কত এবং কী ধরনের ডাইনোসর বা অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণী ওই এলাকায় ছিল। এই বিশ্লেষণ সম্পন্ন করতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। এটি গবেষক দলটিকে ডাইনোসরদের ক্ষমতাধর হয়ে ওঠার কারণ বোঝার জন্য একটি স্পষ্ট চিত্র তৈরি করতে সাহায্য করেছে।
পোল্যান্ডের সলতিকোভ অঞ্চলের একটি জীবাশ্ম সাইটে পাওয়া বড় থেরোপড ডাইনোসরের পায়ের ছাপগুলোও এই গবেষণার অংশ ছিল।
কিছু ক্ষেত্রে, ব্রোমালাইটের আকৃতি এবং আকার দেখে কোন ডাইনোসর এটি তৈরি করেছিল তা সহজে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, একটি সর্পিল আকৃতির মল একটি সর্পিল অন্ত্রবিশিষ্ট প্রাণী থেকে এসেছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে, জীবাশ্মের অভ্যন্তরীণ গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিশেষায়িত সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হয়।
বিশেষ করে তৃণভোজী প্রাণীদের ক্ষেত্রে, এগুলো শনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
এবার বরং গবেষণার পদ্ধতি সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক। জীবাশ্মগুলোর আকার, গঠন এবং ভেতরের উপাদান বিশ্লেষণ করতে তারা উন্নত থ্রি ডি স্ক্যানিং প্রযুক্তি ব্যবহার করেন।
ব্রোমালাইটগুলো বিশ্লেষণে গবেষকেরা উচ্চক্ষমতার এক্স-রে ব্যবহার করেছেন। এটি হাসপাতালের সিটি স্ক্যানারের মতো কাজ করে, তবে আরও শক্তিশালী। এতে জীবাশ্মগুলোর অভ্যন্তরীণ কাঠামো বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়েছে।
ফলাফল হিসেবে ডাইনোসরের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। মলের জীবাশ্মে মাছ, পোকামাকড়, গাছপালা এবং ডাইনোসরের শিকার অন্যান্য প্রাণীর দেহাবশেষ পাওয়া গেছে।
কিছু ক্ষেত্রে অবশেষগুলো এতটাই ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল যে পুরো মাছ বা ছোট পোকা পরিষ্কার দেখা গেছে।
গবেষকেরা দেখেছেন, প্রথম দিকে ডাইনোসরের পূর্বপুরুষেরা সর্বভুক ছিল। তারা গাছপালা ও প্রাণী উভয়ই খেত। পরে তারা ভাগ হয়ে মাংসাশী ও তৃণভোজী প্রজাতিতে বিবর্তিত হয়।
গবেষণা বলছে, একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে যখন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে গাছপালার বৈচিত্র্য বাড়ে। এর ফলে ডাইনোসরের মধ্যে বৃহৎ তৃণভোজী প্রজাতির উদ্ভব ঘটে, যা পরবর্তীতে বৃহৎ মাংসাশী ডাইনোসরের আবির্ভাবে ভূমিকা রাখে।
ডাইনোসরের দাঁড়ানোর ভঙ্গি এবং পায়ের গঠন তাদের দ্রুতগতিসম্পন্ন ও দক্ষ করেছিল, যা তাদের প্রতিযোগীদের থেকে এগিয়ে রেখেছিল। অন্যদিকে, জলবায়ুর পরিবর্তনে তারা খাদ্যাভ্যাসে দ্রুত অভিযোজিত হতে পেরেছিল। এটি এদের এলাকা শাসনের আরেকটি কারণ বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
ডাইনোসররা তাদের খাদ্যতালিকায় গাছের বৈচিত্র্য যোগ করে দীর্ঘ সময় ধরে টিকে ছিল, যা পোল্যান্ডের জীবাশ্ম বিশ্লেষণে নিশ্চিত হয়েছে। যেমন—তৃণভোজী ডাইনোসরদের মলে গাছের ফার্ন ও কাঠকয়লা পাওয়া গেছে। গবেষকদের ধারণা, কাঠকয়লা সম্ভবত বিষাক্ত ফার্নকে নিষ্ক্রিয় করত।
গবেষণায় দেখা গেছে, ডাইনোসরের দেহের গঠন তাদের দ্রুত চলতে এবং খাদ্যের জন্য আরও দক্ষ হতে সাহায্য করেছিল। পাশাপাশি, খাদ্যাভ্যাস ছিল বৈচিত্র্যময়, যা তাদের প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে সাহায্য করেছে।
অন্যদিকে, তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী সরীসৃপেরা নির্দিষ্ট ধরনের খাবারের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় পরিবেশ পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারেনি।
গবেষণার একজন গুরুত্বপূর্ণ লেখক গ্রেজগোরজ নিয়েডজউইজকি বলেছেন, ডাইনোসরের সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রয়েছে, তা হলো সবজি খাও, সুস্থ থাকো এবং দীর্ঘজীবী হও।
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ও ছবি ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া মওলা। এটি একটি নবীন গ্যালাক্সি, যা বিগব্যাংয়ের মাত্র ৬০ কোটি বছর পর গঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে এই আবিষ্কার
৫ ঘণ্টা আগেনাসার সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, টেলিস্কোপটি ব্রহ্মাণ্ডের গভীর এক গোপন বিষয় উদ্ঘাটনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
৪ দিন আগেকখনো কখনো ঝড়-বৃষ্টির সময় হাতের মুঠির চেয়েও বড় আকারের শিলার টুকরো পড়তে দেখা যায়। এটি ঘরের ভেতরে যারা থাকেন তাদের রোমাঞ্চিত করলেও বাইরে থাকা মানুষের জন্য বড় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তেমনি ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি করে। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে এই শিলাগুলো বড় ধরনের ঝড়ের...
৫ দিন আগেমহাকাশযান দুটির যাত্রা শুরু হয় ৪৭ বছর আগে, ১৯৭৭ সালে। এগুলোতে রয়েছে গোল্ডেন রেকর্ড নামের গ্রামোফোন রেকর্ড। তামার ওপরে সোনার প্রলেপ দিয়ে এই রেকর্ডটি বানানো হয়েছে। আর এর মোড়ক বানানো হয়েছে অ্যালুমিনিয়াম ও ইউরেনিয়াম–২৩৮ আইসোটোপ দিয়ে। নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ধাতব চাকতি কোটি কোটি বছর অক্ষত থাকবে।
৬ দিন আগে