অনলাইন ডেস্ক
নতুন মডেলের প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনের লক খোলার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ব্যবহারের সুবিধা থাকে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করতে স্মার্টফোন অপটিক্যাল, ক্যাপাসিটিভ বা আল্ট্রাসনিক–এই তিনটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে।
তিনটির মধ্যে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডারই সবচেয়ে সবচেয়ে পুরোনো প্রযুক্তি। এটি বিশেষায়িত ছোট ক্যামেরা ব্যবহার করে আপনার আঙুলের ছবি তোলে। ছোট ছোট এলইডি বা ফোনের স্ক্রিন দিয়ে এটি পেছন থেকে জ্বলে উঠে।
তবে এই সেন্সরকে বোকা বানানো খুবই সহজ। আঙুলের পরিবর্তে একটি ভালো মানের ছবি দিলেই সেন্সরটি একে সত্যিকারের আঙুল বলে মনে করবে। এজন্য এই সেন্সরের সঙ্গে ক্যাপাসিটিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা ভালো। ফোনের ওপর আসলেই আঙুল ব্যবহার করা হয়েছে নাকি এর মাধ্যমে জানা যাবে।
ক্যাপাসিটিভ সেন্সর কতগুলো ছোট ছোট ক্যাপাসিটর (ধারক) ব্যবহার করে। এগুলো বিদ্যুৎধারণ করে রাখতে পারে। সেন্সরের যে জায়গায় আঙুল স্পর্শ করা হয়, সেখানে বিদ্যুৎ সঞ্চালন হয়। আপনার আঙুলের ছাপের প্যাটার্ন ম্যাপ করতে হাজার হাজার সুসজ্জিত ক্যাপাসিটার কাজ করে। কখনো কখনো সেন্সরগুলি সোয়াইপ বা ফোর্স সেন্সিং (কোনো কিছুতে) চাপ দেওয়ার অনুভূতিও বুঝতে পারে।
তৃতীয় ও সবচেয়ে আধুনিক সেন্সর হল আলট্রাসনিক। চিকিৎসার উদ্দেশ্য আলট্রাসনিক স্ক্যানার যেভাবে কাজ করে, অনেকটা সেভাবেই স্মার্টফোনে এই সেন্সর কাজ করে। এই প্রযুক্তিতে একটি আলট্রাসনিক সাউন্ড পালস আপনার আঙুলে পাঠানো হয় এবং আঙুল থেকে প্রতিফলিত পালস গুলো পরিমাপ করা হয়।
বাদুড়, তিমি ও ডলফিনের মতো প্রাণী আলট্রাসনিক ব্যবহার করে তাদের আশপাশের বস্তুর আকার বোঝে। আঙুলের ছাপের ত্রিমাত্রিক আকৃতি বুঝতে স্মার্টফোনে এই সেন্সর সাহায্য করে। এটি ফোনের স্ক্রিনের মধ্য দিয়েও কাজ করতে পারে।
নতুন মডেলের প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনের লক খোলার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ব্যবহারের সুবিধা থাকে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করতে স্মার্টফোন অপটিক্যাল, ক্যাপাসিটিভ বা আল্ট্রাসনিক–এই তিনটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে।
তিনটির মধ্যে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডারই সবচেয়ে সবচেয়ে পুরোনো প্রযুক্তি। এটি বিশেষায়িত ছোট ক্যামেরা ব্যবহার করে আপনার আঙুলের ছবি তোলে। ছোট ছোট এলইডি বা ফোনের স্ক্রিন দিয়ে এটি পেছন থেকে জ্বলে উঠে।
তবে এই সেন্সরকে বোকা বানানো খুবই সহজ। আঙুলের পরিবর্তে একটি ভালো মানের ছবি দিলেই সেন্সরটি একে সত্যিকারের আঙুল বলে মনে করবে। এজন্য এই সেন্সরের সঙ্গে ক্যাপাসিটিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা ভালো। ফোনের ওপর আসলেই আঙুল ব্যবহার করা হয়েছে নাকি এর মাধ্যমে জানা যাবে।
ক্যাপাসিটিভ সেন্সর কতগুলো ছোট ছোট ক্যাপাসিটর (ধারক) ব্যবহার করে। এগুলো বিদ্যুৎধারণ করে রাখতে পারে। সেন্সরের যে জায়গায় আঙুল স্পর্শ করা হয়, সেখানে বিদ্যুৎ সঞ্চালন হয়। আপনার আঙুলের ছাপের প্যাটার্ন ম্যাপ করতে হাজার হাজার সুসজ্জিত ক্যাপাসিটার কাজ করে। কখনো কখনো সেন্সরগুলি সোয়াইপ বা ফোর্স সেন্সিং (কোনো কিছুতে) চাপ দেওয়ার অনুভূতিও বুঝতে পারে।
তৃতীয় ও সবচেয়ে আধুনিক সেন্সর হল আলট্রাসনিক। চিকিৎসার উদ্দেশ্য আলট্রাসনিক স্ক্যানার যেভাবে কাজ করে, অনেকটা সেভাবেই স্মার্টফোনে এই সেন্সর কাজ করে। এই প্রযুক্তিতে একটি আলট্রাসনিক সাউন্ড পালস আপনার আঙুলে পাঠানো হয় এবং আঙুল থেকে প্রতিফলিত পালস গুলো পরিমাপ করা হয়।
বাদুড়, তিমি ও ডলফিনের মতো প্রাণী আলট্রাসনিক ব্যবহার করে তাদের আশপাশের বস্তুর আকার বোঝে। আঙুলের ছাপের ত্রিমাত্রিক আকৃতি বুঝতে স্মার্টফোনে এই সেন্সর সাহায্য করে। এটি ফোনের স্ক্রিনের মধ্য দিয়েও কাজ করতে পারে।
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
৮ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগে