কেউ আমাকে সহজে খেলবে, মানতে পারি না বাংলাদেশ দলের পেস আক্রমণের অন্যতম ভরসা তানজিম হাসান সাকিব। আক্রমণাত্মক বোলিং ও মনোভাব দিয়ে আলাদা পরিচিতি তৈরি করেছেন তানজিম। তবে সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি তাঁর ভালো যায়নি, ছিলেন উইকেটশূন্য। চোট কাটিয়ে পুনর্বাসন এবং সামনের একাধিক সিরিজ খেলার চ্যালেঞ্জ নিয়ে দুই দিন আগে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ২২ বছর বয়সী পেসার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ
প্রশ্ন: ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ কেমন যাচ্ছে? লিগ শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তানজিম হাসান সাকিব: প্রিমিয়ার লিগে আমার লক্ষ্য যতটা সম্ভব নিখুঁত বোলিং করা। লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে, বাউন্সার, ইয়র্কার—সব দিক থেকেই চেষ্টা করছি নিখুঁত বোলিং করতে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আবার নিজেকে প্রমাণ করতে চাই নিখুঁত বোলিং দিয়েই। দীর্ঘ সময় জাতীয় দলে খেলতে চাই। প্রতিটি ম্যাচে নিজের কার্যকারিতা দেখানোর চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: গত বছর প্রথমবারের মতো গায়ানা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলেছেন। ইংল্যান্ডের কাউন্টি লিগ, শ্রীলঙ্কার লিগ বা পিএসএলের মতো লিগে কোনো যোগাযোগ হচ্ছে আপনার?
তানজিম: গত বছর গায়ানা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলেছি। এখনো আমাকে নিয়ে তাদের আগ্রহ রয়েছে। যদি জাতীয় দলের কোনো ব্যস্ততা না থাকে, আবারও গায়ানার হয়ে খেলব। আমি তাদের এ বিষয়ে নিশ্চিতও করেছি। ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেট থেকেও কোনো অফার আসেনি। তবে একজন বোলার হিসেবে ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে খেলার স্বপ্ন আছে। সেখানে খেলার অভিজ্ঞতা হয় অনন্য। কাউন্টিতে খেলে একজন ক্রিকেটার তার স্কিল উন্নত করতে পারে এবং নতুন কৌশল শিখতে পারে।
প্রশ্ন: এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে বাংলাদেশের ব্যস্ত সূচি। এই ব্যস্ত সূচিতে ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কী ভাবছেন? আপনাদের নিয়ে বিসিবির কী নির্দেশনা আছে?
তানজিম: টানা দুই ম্যাচ খেলার পর এক ম্যাচ বিশ্রাম নেব। তবে যদি কোনো ম্যাচে ওয়ার্কলোড কম থাকে, তাহলে হয়তো তৃতীয় ম্যাচেও খেলতে পারব। আর যদি পুরোপুরি ওয়ার্কলোড থাকে, তাহলে তৃতীয় ম্যাচে বিশ্রাম নেব।
প্রশ্ন: শুরু থেকেই আপনি নিয়মিত ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার গতিতে বল করেন। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আপনার বোলিং গতি কমতে দেখা গেল (১৩৩–১৩৫ কিলোমিটারের আশপাশে ছিল)। চোটে পড়ায় বোলিংয়ের ছন্দ পেতে কি সমস্যা হচ্ছে?
তানজিম: সব সময় সর্বোচ্চটা দিয়ে বল করার চেষ্টা করি। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আমার কোচ নাজমুল ভাইয়ের সঙ্গে বাড়তি কাজ করছি এবং চেষ্টা করছি আগের গতিতে বল করতে। তিনি ছোটবেলা থেকে আমাকে ভালো বোঝেন এবং আমার বোলিং নিয়ে দারুণ কাজ করেন। বিপিএলে চোটের কারণে বেশ কিছু ম্যাচ খেলতে পারিনি। তবে এখন জিমে আরও মনোযোগী হয়ে নিজেকে ঠিক করছি এবং আগের মতো জোরে বল করার চেষ্টা করছি। আশা করি শিগগির আমার আগের ছন্দ ফিরে পাব।
প্রশ্ন: এ বছর নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তানজিম: আমার লক্ষ্য হলো ২০২৫ সালে জাতীয় দলের হয়ে ধারাবাহিক ভালো সার্ভিস দেওয়া। সেটা হোক বোলার হিসেবে কিংবা লোয়ার অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। আমি যে ম্যাচেই খেলি না কেন, দলকে জেতানোয় অবদান রাখতে চাই। যে দুই সংস্করণে আমার অভিষেক হয়েছে, দুটিতেই দল জিতেছে। ম্যাচে নিজেও ভালো ক্রিকেট খেলেছি। প্রতিটি ম্যাচ আমি অভিষেক ম্যাচ ভেবে খেলি এবং নিজের সর্বোচ্চটা উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করি। এখনো সেই চেষ্টাটাই করছি যেন প্রতিটি মুহূর্তে দলে অবদান রাখতে পারি।
প্রশ্ন: আক্রমণাত্মক মনোভাব আপনাকে বিশেষভাবে চিনিয়েছে। প্রতিপক্ষের ওপর সব সময় চড়াও হ পছন্দ করেন?
তানজিম: প্রতিপক্ষ আমার কাছে সব সময়ই প্রতিপক্ষ। কেউ আমার বল সহজে খেলবে, সেটা মেনে নিতে পারি না। মাঠে যদি কোনো চ্যালেঞ্জ না থাকে, তবে খেলার মজাও নেই। এটা আমার পেশা, তবে তার চেয়েও বেশি, এটি আমার আবেগ। মাঠে নামলে আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করি। হার আমি একবারেই পছন্দ করি না। ম্যাচ শেষে যেন কোনো আক্ষেপ না থাকে, নিজের শতভাগ উজাড় করে দিই। প্রতিপক্ষ যাতে সহজে খেলতে না পারে, চাপে রাখতে আক্রমণাত্মক মনোভাব কাজ করে। বল করার সময় আমার প্রতিশ্রুতি থাকে, সহজে যেন আমার বল খেলতে না পারে। এই কারণেই আমার মধ্যে সেই আগ্রাসন চলে আসে। এটা আমাকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখে, প্রতিপক্ষকেও চাপে ফেলে।
প্রশ্ন: খুব বেশি না হলেও বাংলাদেশের পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করেছেন। তাঁদের বেশিরভাগ মাঠ থেকে বিদায় নিতে দেখতে না পারাটা কতটা দুঃখজনক দেশের ক্রিকেটের জন্য?
তানজিম: তাঁদের সঙ্গে খেলার অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ। তাঁরা দীর্ঘ সময় বাংলাদেশকে সার্ভিস দিয়েছেন। যদি মাঠ থেকে তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নিতে পারতেন, তাহলে আমাদের সবার ভালো লাগত। মাহমুদউল্লাহ ভাইয়ের টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার সময় আমরা মাঠেই ছিলাম, ওটা ছিল এক বিশেষ মুহূর্ত। তাঁকে মাঠে বিদায় দিতে পেরে আমাদের সবার মধ্যে দারুণ অনুভূতি হয়েছিল। প্রত্যেকের বিদায়ের ধরন আলাদা হয়। হয়তো এটাই ছিল তাঁদের নিয়তি। খুব বেশি সময় তাঁদের সঙ্গে খেলতে পারিনি, কিন্তু ড্রেসিংরুমে এবং মাঠে তাঁদের নির্দেশনা থেকে অনেক কিছু শিখেছি।
প্রশ্ন: ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ কেমন যাচ্ছে? লিগ শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তানজিম হাসান সাকিব: প্রিমিয়ার লিগে আমার লক্ষ্য যতটা সম্ভব নিখুঁত বোলিং করা। লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে, বাউন্সার, ইয়র্কার—সব দিক থেকেই চেষ্টা করছি নিখুঁত বোলিং করতে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আবার নিজেকে প্রমাণ করতে চাই নিখুঁত বোলিং দিয়েই। দীর্ঘ সময় জাতীয় দলে খেলতে চাই। প্রতিটি ম্যাচে নিজের কার্যকারিতা দেখানোর চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: গত বছর প্রথমবারের মতো গায়ানা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলেছেন। ইংল্যান্ডের কাউন্টি লিগ, শ্রীলঙ্কার লিগ বা পিএসএলের মতো লিগে কোনো যোগাযোগ হচ্ছে আপনার?
তানজিম: গত বছর গায়ানা ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলেছি। এখনো আমাকে নিয়ে তাদের আগ্রহ রয়েছে। যদি জাতীয় দলের কোনো ব্যস্ততা না থাকে, আবারও গায়ানার হয়ে খেলব। আমি তাদের এ বিষয়ে নিশ্চিতও করেছি। ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেট থেকেও কোনো অফার আসেনি। তবে একজন বোলার হিসেবে ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে খেলার স্বপ্ন আছে। সেখানে খেলার অভিজ্ঞতা হয় অনন্য। কাউন্টিতে খেলে একজন ক্রিকেটার তার স্কিল উন্নত করতে পারে এবং নতুন কৌশল শিখতে পারে।
প্রশ্ন: এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে বাংলাদেশের ব্যস্ত সূচি। এই ব্যস্ত সূচিতে ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কী ভাবছেন? আপনাদের নিয়ে বিসিবির কী নির্দেশনা আছে?
তানজিম: টানা দুই ম্যাচ খেলার পর এক ম্যাচ বিশ্রাম নেব। তবে যদি কোনো ম্যাচে ওয়ার্কলোড কম থাকে, তাহলে হয়তো তৃতীয় ম্যাচেও খেলতে পারব। আর যদি পুরোপুরি ওয়ার্কলোড থাকে, তাহলে তৃতীয় ম্যাচে বিশ্রাম নেব।
প্রশ্ন: শুরু থেকেই আপনি নিয়মিত ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার গতিতে বল করেন। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আপনার বোলিং গতি কমতে দেখা গেল (১৩৩–১৩৫ কিলোমিটারের আশপাশে ছিল)। চোটে পড়ায় বোলিংয়ের ছন্দ পেতে কি সমস্যা হচ্ছে?
তানজিম: সব সময় সর্বোচ্চটা দিয়ে বল করার চেষ্টা করি। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আমার কোচ নাজমুল ভাইয়ের সঙ্গে বাড়তি কাজ করছি এবং চেষ্টা করছি আগের গতিতে বল করতে। তিনি ছোটবেলা থেকে আমাকে ভালো বোঝেন এবং আমার বোলিং নিয়ে দারুণ কাজ করেন। বিপিএলে চোটের কারণে বেশ কিছু ম্যাচ খেলতে পারিনি। তবে এখন জিমে আরও মনোযোগী হয়ে নিজেকে ঠিক করছি এবং আগের মতো জোরে বল করার চেষ্টা করছি। আশা করি শিগগির আমার আগের ছন্দ ফিরে পাব।
প্রশ্ন: এ বছর নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
তানজিম: আমার লক্ষ্য হলো ২০২৫ সালে জাতীয় দলের হয়ে ধারাবাহিক ভালো সার্ভিস দেওয়া। সেটা হোক বোলার হিসেবে কিংবা লোয়ার অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। আমি যে ম্যাচেই খেলি না কেন, দলকে জেতানোয় অবদান রাখতে চাই। যে দুই সংস্করণে আমার অভিষেক হয়েছে, দুটিতেই দল জিতেছে। ম্যাচে নিজেও ভালো ক্রিকেট খেলেছি। প্রতিটি ম্যাচ আমি অভিষেক ম্যাচ ভেবে খেলি এবং নিজের সর্বোচ্চটা উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করি। এখনো সেই চেষ্টাটাই করছি যেন প্রতিটি মুহূর্তে দলে অবদান রাখতে পারি।
প্রশ্ন: আক্রমণাত্মক মনোভাব আপনাকে বিশেষভাবে চিনিয়েছে। প্রতিপক্ষের ওপর সব সময় চড়াও হ পছন্দ করেন?
তানজিম: প্রতিপক্ষ আমার কাছে সব সময়ই প্রতিপক্ষ। কেউ আমার বল সহজে খেলবে, সেটা মেনে নিতে পারি না। মাঠে যদি কোনো চ্যালেঞ্জ না থাকে, তবে খেলার মজাও নেই। এটা আমার পেশা, তবে তার চেয়েও বেশি, এটি আমার আবেগ। মাঠে নামলে আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করি। হার আমি একবারেই পছন্দ করি না। ম্যাচ শেষে যেন কোনো আক্ষেপ না থাকে, নিজের শতভাগ উজাড় করে দিই। প্রতিপক্ষ যাতে সহজে খেলতে না পারে, চাপে রাখতে আক্রমণাত্মক মনোভাব কাজ করে। বল করার সময় আমার প্রতিশ্রুতি থাকে, সহজে যেন আমার বল খেলতে না পারে। এই কারণেই আমার মধ্যে সেই আগ্রাসন চলে আসে। এটা আমাকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখে, প্রতিপক্ষকেও চাপে ফেলে।
প্রশ্ন: খুব বেশি না হলেও বাংলাদেশের পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করেছেন। তাঁদের বেশিরভাগ মাঠ থেকে বিদায় নিতে দেখতে না পারাটা কতটা দুঃখজনক দেশের ক্রিকেটের জন্য?
তানজিম: তাঁদের সঙ্গে খেলার অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ। তাঁরা দীর্ঘ সময় বাংলাদেশকে সার্ভিস দিয়েছেন। যদি মাঠ থেকে তাঁরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নিতে পারতেন, তাহলে আমাদের সবার ভালো লাগত। মাহমুদউল্লাহ ভাইয়ের টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার সময় আমরা মাঠেই ছিলাম, ওটা ছিল এক বিশেষ মুহূর্ত। তাঁকে মাঠে বিদায় দিতে পেরে আমাদের সবার মধ্যে দারুণ অনুভূতি হয়েছিল। প্রত্যেকের বিদায়ের ধরন আলাদা হয়। হয়তো এটাই ছিল তাঁদের নিয়তি। খুব বেশি সময় তাঁদের সঙ্গে খেলতে পারিনি, কিন্তু ড্রেসিংরুমে এবং মাঠে তাঁদের নির্দেশনা থেকে অনেক কিছু শিখেছি।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা পাকিস্তানের হয়েছে বেশ বাজে। ৯২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ক্রাইস্টচার্চে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টি নিউজিল্যান্ড ৫৯ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটে জিতেছে। বাজে হারের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কড়া শাস্তি পেলেন পাকিস্তানি এক ক্রিকেটার।
২৮ মিনিট আগেসুদূর ইংল্যান্ড থেকে গত রাতেই বাংলাদেশের বিমান ধরেন হামজা চৌধুরী। আজ যখন তিনি সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দরে নামলেন, তখন আনন্দ-উৎসব বহুগুণে বেড়ে গেল। সিলেটের বিমানবন্দরে হামজার জন্যই ফুটবলপ্রেমীরা অপেক্ষা করেন সকাল থেকে। বিমানবন্দরে নামা মাত্রই তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে গতকাল থেকেই উৎসবের আমেজ। বাংলাদেশে তাঁর আগমন উপলক্ষ্যে গ্রামে বানানো হয়েছে তোরণ। আজ যখন তিনি সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দরে নামলেন, তখন আনন্দ-উৎসব বহুগুণে বেড়ে গেল।
১ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর আগমনে দেশের ফুটবলে যেন আনন্দের ঢেউ উঠেছে। আজ সিলেটে পৌঁছেই তিনি চলে গেছেন হবিগঞ্জের বাহুবলের স্নানঘাট গ্রামে। গ্রামে তাঁর বাড়িতে লোকে লোকারণ্য। স্নানঘাটসহ পুরো জেলায় বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। তিনি বাড়িতে পৌঁছালে এলাকাবাসী তাঁকে বরণ করে নেন নানা আয়োজনে।
২ ঘণ্টা আগে