ক্রীড়া ডেস্ক
ঘরের মাঠে ভারতের বিশ্বকাপ জিততে না পারার প্রভাব সব জায়গায় পড়েছে। তা না হলে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সংবাদ সম্মেলনে ক্রীড়া সাংবাদিকের আকাল পড়বে কেন?
সেটিও আবার ভারতের নতুন অধিনায়কের প্রথম সংবাদ সম্মেলনে। সাধারণত যে কোনো দলের নতুন অধিনায়কের বক্তব্য শুনতে আগ্রহী থাকেন সাংবাদিকেরা। বিভিন্ন প্রশ্নবানে নতুন অধিনায়কের কাছ থেকে সিরিজ ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হয়। ক্রিকেট কম জনপ্রিয় এমন দেশে হলে হয়তো তা মানা যেত।
কিন্তু ভারতের মতো ক্রিকেট পাগল দেশে এমনটা কল্পনারও অতীত। সংখ্যাটিও আবার মাত্র ২। এই সিরিজে নেতৃত্ব পাওয়া সূর্যকুমার যাদব তাই সংবাদ সম্মেলনে এসে অবাকই হয়েছেন। অথচ সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিটি ম্যাচে কমপক্ষে ১০০ জন সাংবাদিক ছিলেন দলটির অধিনায়কের সংবাদ সম্মেলনে।
সেমিফাইনাল ও ফাইনালে তো সংখ্যাটা ২০০ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। অবশ্য এ সময় বিভিন্ন দেশ থেকে বিশ্বকাপ কাভার করতে গিয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। তবে ভারতের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে এবারের মতো এত কম সাংবাদিক কোনো সময়ের জন্যই ছিল না।
তাই মুখে হাসি নিয়ে ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আসা দুই সাংবাদিককেই যেন সূর্যকুমার নিজে এভাবে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, ‘মাত্র দুজন সাংবাদিক?’ চার মিনিটের সংবাদ সম্মেলনে দুজনই প্রশ্ন করে গেলেন। সেই দুই সাংবাদিক ছিলেন সংবাদ সংস্থা পিটিআই এবং এএনআইয়ের। দুজনে টি-টোয়েন্টির শীর্ষ ব্যাটারকে বেশ কিছু প্রশ্ন করার পর ক্ষান্ত হলেও ভারতীয় ব্যাটারের মুখ দেখে মনে হচ্ছিল আরও কিছু হলে খারাপ হতো না। অথচ, অন্য সময় তাঁদের শুনতে হয়—অধিনায়ক, আরেকটি প্রশ্ন নেন।
ঘরের মাঠে ভারতের বিশ্বকাপ জিততে না পারার প্রভাব সব জায়গায় পড়েছে। তা না হলে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সংবাদ সম্মেলনে ক্রীড়া সাংবাদিকের আকাল পড়বে কেন?
সেটিও আবার ভারতের নতুন অধিনায়কের প্রথম সংবাদ সম্মেলনে। সাধারণত যে কোনো দলের নতুন অধিনায়কের বক্তব্য শুনতে আগ্রহী থাকেন সাংবাদিকেরা। বিভিন্ন প্রশ্নবানে নতুন অধিনায়কের কাছ থেকে সিরিজ ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হয়। ক্রিকেট কম জনপ্রিয় এমন দেশে হলে হয়তো তা মানা যেত।
কিন্তু ভারতের মতো ক্রিকেট পাগল দেশে এমনটা কল্পনারও অতীত। সংখ্যাটিও আবার মাত্র ২। এই সিরিজে নেতৃত্ব পাওয়া সূর্যকুমার যাদব তাই সংবাদ সম্মেলনে এসে অবাকই হয়েছেন। অথচ সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিটি ম্যাচে কমপক্ষে ১০০ জন সাংবাদিক ছিলেন দলটির অধিনায়কের সংবাদ সম্মেলনে।
সেমিফাইনাল ও ফাইনালে তো সংখ্যাটা ২০০ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। অবশ্য এ সময় বিভিন্ন দেশ থেকে বিশ্বকাপ কাভার করতে গিয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। তবে ভারতের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে এবারের মতো এত কম সাংবাদিক কোনো সময়ের জন্যই ছিল না।
তাই মুখে হাসি নিয়ে ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আসা দুই সাংবাদিককেই যেন সূর্যকুমার নিজে এভাবে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, ‘মাত্র দুজন সাংবাদিক?’ চার মিনিটের সংবাদ সম্মেলনে দুজনই প্রশ্ন করে গেলেন। সেই দুই সাংবাদিক ছিলেন সংবাদ সংস্থা পিটিআই এবং এএনআইয়ের। দুজনে টি-টোয়েন্টির শীর্ষ ব্যাটারকে বেশ কিছু প্রশ্ন করার পর ক্ষান্ত হলেও ভারতীয় ব্যাটারের মুখ দেখে মনে হচ্ছিল আরও কিছু হলে খারাপ হতো না। অথচ, অন্য সময় তাঁদের শুনতে হয়—অধিনায়ক, আরেকটি প্রশ্ন নেন।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে