ক্রীড়া ডেস্ক
ভারত খারাপ খেললে চুপ করে থাকার পাত্র তো সুনীল গাভাস্কার নন। যাঁকে পান, তাঁকেই রীতিমতো ধুয়ে দেন গাভাস্কার। ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারতের কোচিং প্যানেলের ওপর ক্ষোভ ঝেড়েছেন এই ব্যাটিং কিংবদন্তি।
২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখতে ভারতকে সিডনি টেস্টে জিততে তো হতোই। এমনকি অস্ট্রেলিয়াকে সিরিজের পঞ্চম টেস্টে হারানোর পরও বিরাট কোহলি-জসপ্রীত বুমরাদের পক্ষে আসতে হতো কিছু সমীকরণ। কিন্তু গতকাল তিন দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ৬ উইকেটে হেরে ন্যুনতম আশাটুকু শেষ ভারতের। অথচ ২০২৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে ভারতের ফাইনাল খেলার সম্ভাবনা ছিল অনেক বেশি।
ভারত নিজেদের সবশেষ ৮ টেস্টে ১ জয় পেয়েছে। ৬ হারের পাশাপাশি ১ ম্যাচ ড্র করেছে। এমন ভরাডুবির পর ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর, ব্যাটিং কোচ অভিষেক নায়ার, বোলিং কোচ মরনে মরকেলসহ পুরো কোচিং প্যানেলকে কাঠগড়ায় তুলেছেন গাভাস্কার। ইন্ডিয়া টুডেকে গাভাস্কার বলেন,‘একাধিক কোচ রাখার কোনো মানেই আমি দেখছি না। আপনি জানেন পরিস্থিতি ভিন্ন হলে তখন ভাবতে হবে।এই মুহূর্তে নয় । তবে অবশ্যই তাকে (গম্ভীর) আর তার কোচিং স্টাফকে প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত। আমরা যখন শুধু হেরেই চলেছি, তখন তারা কী করছেন?’
ভারতকে পেলেই ট্রাভিস হেড জ্বলে ওঠেন বলে ‘ট্রাভিস হেডেক’ উপাধি পেয়ে গেছেন তিনি। হেড ৪৪৮ রান করে এবারের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সও শেষের দিকে নেমে দারুণ ব্যাটিং করেছেন। জসপ্রীত বুমরা (৩২ উইকেট), মোহাম্মদ সিরাজ (২০ উইকেট) ছাড়া ভারতের আর কোনো বোলার আশানুরূপ কিছু করতে পারেননি। বোলিং কোচের দিকে আঙুল তুলে গাভাস্কার বলেন,‘আমাদের বোলিং আরও ভালো হতে পারত। আমাদের দুই বোলার ছিল। শুধু আমাদের ক্ষেত্রেই নয়, অস্ট্রেলিয়ানদের কথা চিন্তা করুন। ট্রাভিস হেড, প্যাট কামিন্সকে কোন ধরনের বোলিং করা উচিত, সেটা নিয়ে কোনো কথাই হয়নি। বেশির ভাগ সময়ই এমনটা ঘটেছে। বোলিং কোচকে জিজ্ঞেস করে দেখুন, কী হচ্ছিল তখন?’
সিডনিতে গতকাল ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ১০ বছর পর বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। অ্যালান বোর্ডার পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে থাকলেও গাভাস্কারকে ডাকা হয়নি। গাভাস্কারের দাবি, ভারতীয় বলেই তাঁকে ডাকা হয়নি মঞ্চে। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তির এমন অভিযোগের পর মুখ খুলেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এক বিবৃতিতে সিএ’র এক মুখপাত্র বলেন,‘পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অবশ্যই সুনীল গাভাস্কার ও অ্যালান বোর্ডারকে ডাকা উচিত ছিল। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম ভারত জিতলে গাভাস্কার পুরস্কার দেবে। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে তাই বোর্ডার ট্রফি তুলে দিয়েছে জয়ী অধিনায়কের হাতে।’
আরও পড়ুন:
ভারত খারাপ খেললে চুপ করে থাকার পাত্র তো সুনীল গাভাস্কার নন। যাঁকে পান, তাঁকেই রীতিমতো ধুয়ে দেন গাভাস্কার। ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারতের কোচিং প্যানেলের ওপর ক্ষোভ ঝেড়েছেন এই ব্যাটিং কিংবদন্তি।
২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখতে ভারতকে সিডনি টেস্টে জিততে তো হতোই। এমনকি অস্ট্রেলিয়াকে সিরিজের পঞ্চম টেস্টে হারানোর পরও বিরাট কোহলি-জসপ্রীত বুমরাদের পক্ষে আসতে হতো কিছু সমীকরণ। কিন্তু গতকাল তিন দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ৬ উইকেটে হেরে ন্যুনতম আশাটুকু শেষ ভারতের। অথচ ২০২৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে ভারতের ফাইনাল খেলার সম্ভাবনা ছিল অনেক বেশি।
ভারত নিজেদের সবশেষ ৮ টেস্টে ১ জয় পেয়েছে। ৬ হারের পাশাপাশি ১ ম্যাচ ড্র করেছে। এমন ভরাডুবির পর ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর, ব্যাটিং কোচ অভিষেক নায়ার, বোলিং কোচ মরনে মরকেলসহ পুরো কোচিং প্যানেলকে কাঠগড়ায় তুলেছেন গাভাস্কার। ইন্ডিয়া টুডেকে গাভাস্কার বলেন,‘একাধিক কোচ রাখার কোনো মানেই আমি দেখছি না। আপনি জানেন পরিস্থিতি ভিন্ন হলে তখন ভাবতে হবে।এই মুহূর্তে নয় । তবে অবশ্যই তাকে (গম্ভীর) আর তার কোচিং স্টাফকে প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত। আমরা যখন শুধু হেরেই চলেছি, তখন তারা কী করছেন?’
ভারতকে পেলেই ট্রাভিস হেড জ্বলে ওঠেন বলে ‘ট্রাভিস হেডেক’ উপাধি পেয়ে গেছেন তিনি। হেড ৪৪৮ রান করে এবারের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সও শেষের দিকে নেমে দারুণ ব্যাটিং করেছেন। জসপ্রীত বুমরা (৩২ উইকেট), মোহাম্মদ সিরাজ (২০ উইকেট) ছাড়া ভারতের আর কোনো বোলার আশানুরূপ কিছু করতে পারেননি। বোলিং কোচের দিকে আঙুল তুলে গাভাস্কার বলেন,‘আমাদের বোলিং আরও ভালো হতে পারত। আমাদের দুই বোলার ছিল। শুধু আমাদের ক্ষেত্রেই নয়, অস্ট্রেলিয়ানদের কথা চিন্তা করুন। ট্রাভিস হেড, প্যাট কামিন্সকে কোন ধরনের বোলিং করা উচিত, সেটা নিয়ে কোনো কথাই হয়নি। বেশির ভাগ সময়ই এমনটা ঘটেছে। বোলিং কোচকে জিজ্ঞেস করে দেখুন, কী হচ্ছিল তখন?’
সিডনিতে গতকাল ভারতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ১০ বছর পর বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। অ্যালান বোর্ডার পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে থাকলেও গাভাস্কারকে ডাকা হয়নি। গাভাস্কারের দাবি, ভারতীয় বলেই তাঁকে ডাকা হয়নি মঞ্চে। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তির এমন অভিযোগের পর মুখ খুলেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এক বিবৃতিতে সিএ’র এক মুখপাত্র বলেন,‘পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অবশ্যই সুনীল গাভাস্কার ও অ্যালান বোর্ডারকে ডাকা উচিত ছিল। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম ভারত জিতলে গাভাস্কার পুরস্কার দেবে। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে তাই বোর্ডার ট্রফি তুলে দিয়েছে জয়ী অধিনায়কের হাতে।’
আরও পড়ুন:
এই না হলে ডার্বি! ম্যাচের আগে কথার উত্তাপ, মাঠের লড়াইয়ে পাল্টাপাল্টি আক্রমণের পসরা। এরপর গোল করে ব্যতিক্রমী উদ্যাপন। গতকাল কুমিল্লায় হয়ে যাওয়া আবাহনী-মোহামেডান দ্বৈরথে উত্তাপের যেন কমতি ছিল না।
৮ মিনিট আগেবল হাতে দারুণ সময় পার করছেন নাহিদ রানা। জাতীয় দলের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) তাঁর গতির ঝড়ে কাবু হচ্ছেন ব্যাটাররা। নাহিদের দল রংপুর রাইডার্সও এরই মধ্যে পেয়েছে টানা ৫ জয়। দলের জয়ে অবদান তো রাখছেনই, সঙ্গে দুর্ভাবনার শঙ্কাও যেন বাড়ছে। ৯ দিনের মধ্যে তাঁরা খেলেছেন পাঁচ ম্যাচ।
২৬ মিনিট আগেদুই বছর আগে পেশাদার ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন তিনি। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ড্যান ক্রিস্টিয়ান বর্তমানে কাজ করছেন বিগ ব্যাশের দল সিডনি থান্ডার্সের সহকারী কোচ হিসেবে। তবে দলের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারের হঠাৎ চোটে পড়ায় অবসর ভেঙে মাঠে নেমে গেলেন সেই ক্রিস্টিয়ানই!
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের প্রথম ম্যাচটা খেলা হয়নি তাঁর। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই চিনিয়েছেন নিজেকে। পরশু রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জেতাতে না পারলেও ১৯ বলে ২০০.০০ স্ট্রাইকরেটে করেছেন অপরাজিত ৩৮। এমন মারকুটে ব্যাটিং দিয়েই গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করেছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে