নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সফরসূচি আগেই প্রকাশ করেছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। এবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানাল দেশের কোথায়, কবে দেখা যাবে ট্রফিটি।
বিসিবি গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভ্রমণবৃত্তান্ত। ট্রফিটি ঢাকায় আজ এলেও জনসমক্ষে দেখা যাবে না। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে চলে যাবে আগামীকাল। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে (সীমান্ত সম্মেলেনকেন্দ্র ঊর্মির সামনে) পরশু প্রদর্শন করা হবে ট্রফিটি। সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ট্রফিটি সেখানে রাখা হবে। এরপরই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
ক্রিকেটপ্রেমীরা ঢাকায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখতে পাবেন ১২ ডিসেম্বর পান্থপথের বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে। সেদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ট্রফিটি প্রদর্শনীতে রাখা হবে। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ট্রফিটি যাবে ১৩ ডিসেম্বর। এদিন বেলা ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ট্রফি সেখানে রাখা হবে।এই প্রদর্শনী ছেলে ও মেয়েদের নারী ক্রিকেট দল, সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটার, ক্রিকেট কর্মকর্তা, সংগঠক ও সংবাদমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত। এরপরই ট্রফিটি ঢাকা ছাড়বে।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) টানাপোড়েনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি। টুর্নামেন্ট নিয়ে চরম ধোঁয়াশা থাকলেও ট্রফিটি বিশ্বভ্রমণ শুরু করে দিয়েছে অনেক আগে। দুবাইভিত্তিক বহুজাতিক লজিস্টিক কোম্পানি ‘ডিপি ওয়ার্ল্ড’–এর তত্ত্বাবধানে ট্রফির ভ্রমণ পর্ব শুরু হয়েছে ১৬ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে। ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে ট্রফিটি অবস্থান করছিল।
পাকিস্তান পর্ব শেষ করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটি আফগানিস্তানে গিয়েছিল ২৬ নভেম্বর। ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত আফগানদের কাছে ছিল ট্রফিটি। ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পর্ব শেষ হলে ট্রফিটি ঢাকা ছেড়ে যাবে। বাংলাদেশ ছাড়ার পর ট্রফিটি ১৫ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকবে। তারপর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড ঘুরে আগামী বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতে যাবে ট্রফিটি।
বাংলাদেশে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সফরসূচি আগেই প্রকাশ করেছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। এবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানাল দেশের কোথায়, কবে দেখা যাবে ট্রফিটি।
বিসিবি গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভ্রমণবৃত্তান্ত। ট্রফিটি ঢাকায় আজ এলেও জনসমক্ষে দেখা যাবে না। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে চলে যাবে আগামীকাল। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে (সীমান্ত সম্মেলেনকেন্দ্র ঊর্মির সামনে) পরশু প্রদর্শন করা হবে ট্রফিটি। সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ট্রফিটি সেখানে রাখা হবে। এরপরই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
ক্রিকেটপ্রেমীরা ঢাকায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখতে পাবেন ১২ ডিসেম্বর পান্থপথের বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে। সেদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ট্রফিটি প্রদর্শনীতে রাখা হবে। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ট্রফিটি যাবে ১৩ ডিসেম্বর। এদিন বেলা ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ট্রফি সেখানে রাখা হবে।এই প্রদর্শনী ছেলে ও মেয়েদের নারী ক্রিকেট দল, সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটার, ক্রিকেট কর্মকর্তা, সংগঠক ও সংবাদমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত। এরপরই ট্রফিটি ঢাকা ছাড়বে।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) টানাপোড়েনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি। টুর্নামেন্ট নিয়ে চরম ধোঁয়াশা থাকলেও ট্রফিটি বিশ্বভ্রমণ শুরু করে দিয়েছে অনেক আগে। দুবাইভিত্তিক বহুজাতিক লজিস্টিক কোম্পানি ‘ডিপি ওয়ার্ল্ড’–এর তত্ত্বাবধানে ট্রফির ভ্রমণ পর্ব শুরু হয়েছে ১৬ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে। ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে ট্রফিটি অবস্থান করছিল।
পাকিস্তান পর্ব শেষ করে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটি আফগানিস্তানে গিয়েছিল ২৬ নভেম্বর। ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত আফগানদের কাছে ছিল ট্রফিটি। ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পর্ব শেষ হলে ট্রফিটি ঢাকা ছেড়ে যাবে। বাংলাদেশ ছাড়ার পর ট্রফিটি ১৫ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকবে। তারপর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড ঘুরে আগামী বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতে যাবে ট্রফিটি।
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ও ভারত সফরের জন্য দল ঘোষণ করেছে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। দীর্ঘ ১৩ মাস পর ওয়ানডে দলে ফিরেছেন জো রুট। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের কারণে দলে সুযোগ হয়নি অলরাউন্ডার বেন স্টোকসের। তবে প্রথমবারের মতো বড় কোনো ইভেন্টে সুযোগ পেয়েছেন পেসার সাকিব মাহমুদ ও জ্যাকব বেথেল।
২৭ মিনিট আগেমাঠের লড়াই তো রয়েছেই, ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজে চলে স্নায়ুযুদ্ধ। ২০২৪-২৫ মৌসুমের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিও বাদ যায় কী করে। রবীন্দ্র জাদেজার এক হিন্দি ভাষার সংবাদ সম্মেলনের পর এবার ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
২ ঘণ্টা আগেডেয়ান সিলারের নামটা বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের কাছে অপরিচিত। সেটিই হওয়ার কথা। বাংলাদেশ ফুটবলের সঙ্গে তাঁর কোনো যোগ নেই। তবে শুধুই নিখাদ ফুটবলপ্রেমী হিসেবে ফুটবল নিয়ে তাঁর ভাবনাচিন্তা জানতে তো অসুবিধা নেই! এক যুগের বেশি সময় ফুটবল কোচিংয়ে যুক্ত সিলার, বর্তমানে তিনি সার্বিয়ান এফকে ভোজডোবাক একাডেমির
২ ঘণ্টা আগে