ক্রীড়া ডেস্ক
সৌদ শাকিলের ডাবল সেঞ্চুরিতে যখন পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ১৪৯ রানের লিড পায়, তখনই বোঝা গিয়েছিল গল টেস্টে জিতবে তারা। তবে গতকাল ১৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বসলে একটু চাপে পড়ে যায় পাকিস্তান।
গতকাল শ্রীলঙ্কা চাপ বাড়ালেও আজ পাকিস্তানকে হারিয়ে দেওয়ার মতো তেমন কিছু করতে পারেনি। ইমাম-উল-হক সেই সুযোগ নিয়ে অপরাজিত ফিফটি করে পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতান ৪ উইকেটে। এই জয়ে একটি রেকর্ড গড়েছে পাকিস্তান। গলে সফরকারী দল হিসেবে সর্বোচ্চ জয় পেয়েছে তারা। আজকেসহ ৪ টেস্টে জয় পেল পাকিস্তান। আর শ্রীলঙ্কার মাটিতে এটি তাদের ষষ্ঠ জয়।
শেষ দিনে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৮৩ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। বর আজমকে সঙ্গে নিয়ে আজ দলীয় স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করান ইমাম। অধিনায়ক বাবর ব্যক্তিগত ২৪ রানে ফিরে গেলে দুজনের চতুর্থ উইকেটে ৪১ রানের জুটি ভাঙে। ড্রেসিংরুমে ফিরে যাওয়ার আগে অবশ্য দিনের শুরুটা বাউন্ডারি মেরে শুরু করেছিলেন বাবর। পাকিস্তানের অধিনায়কে আউট করেন প্রবাথ জয়াসুরিয়া।
বাবর ফেরার পর পঞ্চম উইকেটে আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়েন ইমাম। এবার জুটি গড়তে সঙ্গী পান প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২০৮ রান করা শাকিলকে। দুজনের ৪৩ রানের জুটিতে শ্রীলঙ্কার ম্যাচে ফেরার আশা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। দলের জয় যখন ৯ রান দূরে, ঠিক তখনই ৩০ রানে আউট হন শাকিল। ব্যাটিংয়ে নেমে ১ রানে দ্রুত ফিরে যান উইকেটরক্ষক ব্যাটার সরফরাজও।
তবে সতীর্থরা আসা-যাওয়া করলেও নিশ্চল থাকেন ওপেনিংয়ে নামা ইমাম। বাকি কাজটুকু তিনি আগা সালমানের সঙ্গে শেষ করেন। কাটায় কাটায় ৫০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। আর প্রথম বলেই ৬ হাঁকিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন সালমান। এতে করে প্রথম সেশনেই ৪ উইকেটের জয় পায় পাকিস্তান। দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সেরা বোলার জয়াসুরিয়া ৪ উইকেট নেন ৫৬ রানে। দুই ইনিংস মিলিয়ে ২৩৮ রানে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন প্রথম পাকিস্তানি ব্যাটার হিসেবে শ্রীলঙ্কায় ডাবল সেঞ্চুরি করা শাকিল।
সৌদ শাকিলের ডাবল সেঞ্চুরিতে যখন পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ১৪৯ রানের লিড পায়, তখনই বোঝা গিয়েছিল গল টেস্টে জিতবে তারা। তবে গতকাল ১৩১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বসলে একটু চাপে পড়ে যায় পাকিস্তান।
গতকাল শ্রীলঙ্কা চাপ বাড়ালেও আজ পাকিস্তানকে হারিয়ে দেওয়ার মতো তেমন কিছু করতে পারেনি। ইমাম-উল-হক সেই সুযোগ নিয়ে অপরাজিত ফিফটি করে পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতান ৪ উইকেটে। এই জয়ে একটি রেকর্ড গড়েছে পাকিস্তান। গলে সফরকারী দল হিসেবে সর্বোচ্চ জয় পেয়েছে তারা। আজকেসহ ৪ টেস্টে জয় পেল পাকিস্তান। আর শ্রীলঙ্কার মাটিতে এটি তাদের ষষ্ঠ জয়।
শেষ দিনে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৮৩ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। বর আজমকে সঙ্গে নিয়ে আজ দলীয় স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করান ইমাম। অধিনায়ক বাবর ব্যক্তিগত ২৪ রানে ফিরে গেলে দুজনের চতুর্থ উইকেটে ৪১ রানের জুটি ভাঙে। ড্রেসিংরুমে ফিরে যাওয়ার আগে অবশ্য দিনের শুরুটা বাউন্ডারি মেরে শুরু করেছিলেন বাবর। পাকিস্তানের অধিনায়কে আউট করেন প্রবাথ জয়াসুরিয়া।
বাবর ফেরার পর পঞ্চম উইকেটে আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়েন ইমাম। এবার জুটি গড়তে সঙ্গী পান প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২০৮ রান করা শাকিলকে। দুজনের ৪৩ রানের জুটিতে শ্রীলঙ্কার ম্যাচে ফেরার আশা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। দলের জয় যখন ৯ রান দূরে, ঠিক তখনই ৩০ রানে আউট হন শাকিল। ব্যাটিংয়ে নেমে ১ রানে দ্রুত ফিরে যান উইকেটরক্ষক ব্যাটার সরফরাজও।
তবে সতীর্থরা আসা-যাওয়া করলেও নিশ্চল থাকেন ওপেনিংয়ে নামা ইমাম। বাকি কাজটুকু তিনি আগা সালমানের সঙ্গে শেষ করেন। কাটায় কাটায় ৫০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। আর প্রথম বলেই ৬ হাঁকিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন সালমান। এতে করে প্রথম সেশনেই ৪ উইকেটের জয় পায় পাকিস্তান। দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সেরা বোলার জয়াসুরিয়া ৪ উইকেট নেন ৫৬ রানে। দুই ইনিংস মিলিয়ে ২৩৮ রানে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন প্রথম পাকিস্তানি ব্যাটার হিসেবে শ্রীলঙ্কায় ডাবল সেঞ্চুরি করা শাকিল।
আইপিএলের মতো ‘হটকেক’ টুর্নামেন্ট নিয়ে আগ্রহ থাকে বিশ্বের অনেক ক্রিকেটারেরই। এবারেরটা যেহেতু মেগা নিলাম ছিল, তাতে অন্যান্যদের মতো বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের আশা ছিল অনেক বেশি। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেনদের কেউই কোনো দল পাননি ২০২৫ আইপিএলে।
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডবদের মধ্যে বিদায়ের সুর বাজতে শুরু করেছে অনেক আগে থেকেই। তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নেই এক বছর ধরে। মাশরাফি বিন মর্তুজা তো নেই ২০২০ সাল থেকে। সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিমরা কোনো না কোনো সংস্করণ থেকে অবসর নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবসুন্ধরা কিংসের মাঠ কিংস অ্যারেনায় খেলতে চায় না মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। আজ বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারের বরাবর লেখা এক চিঠিতে এমনটাই জানিয়েছে দর্শকনন্দিত ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৩ সাল থেকে দেখা যাচ্ছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সূচির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে ধাক্কা লাগছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টির (আইএল টি-টোয়েন্টি)। ২০২৫ সালেও সমান্তরালে চলবে বিপিএল ও আইএল টি-টোয়েন্টি।
৩ ঘণ্টা আগে