ক্রীড়া ডেস্ক
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সবচেয়ে ফিট খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিত বেন স্টোকসের। সেই স্টোকসের মুখেই যখন ইনহেলার দেখা গিয়েছিল তখন বিষয়টা ছিল আঁতকে ওঠার মতো। সেটাও কিনা বেঙ্গালুরুর মতো শহরে যেখানে কিনা ভারতের বায়ু দূষণ সবচেয়ে কম!
ভারতে বিশ্বকাপের ভেন্যু আছে ১০ টি। এই ১০ শহরের মধ্যে বেঙ্গালুরুতে বায়ুতে দূষিত পদার্থের পরিমাণ তুলনামূলক সবচেয়ে কম। কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আকুওয়েদারের তথ্য অনুযায়ী বেঙ্গালুরুতে বায়ু দূষণের মাত্রা ৭৬ ভাগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিমাপ অনুযায়ী ৫০ থেকে ১০০ মাত্রার বায়ু দূষণকে বলা হয় সহনশীল পর্যায়ের। এমন এক শহরে বেন স্টোকসের ইনহেলার দিয়ে শ্বাস নেওয়ার দৃশ্যটা রীতিমতো আঁতকে ওঠার মতো। যদিও এর চেয়ে বেশি আঁতকে ওঠার দৃশ্য ছিল বেঙ্গালুরুতে শ্রীলঙ্কার কাছে ইংল্যান্ডের হার।
ভারতের বাতাস নিয়ে ইংলিশ ক্রিকেটারদের আপত্তি বিশ্বকাপের শুরু থেকেই। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচের পর বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য হাঁসফাঁস করার কথা বলেছিলেন ইংল্যান্ড ব্যাটার জো রুট। ছয় ম্যাচের পাঁচটিতে হারের পেছনে সরাসরি দূষিত বাতাসকে দোষ না দিলেও পরোক্ষভাবে সেদিকেই ইঙ্গিত ছিল রুটের। বলেছিলেন, ‘বাতাসের বিশুদ্ধতা সম্পর্কে বলার আমি কেউ না। আমি এর যোগ্যও নই। বাতাসে কী আছে জানি না, তবে আমার এমন অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি।’
শ্বাস কষ্ট হওয়ায় নাকি সঙ্গে ইনহেলার নিয়ে ঘুরছেন ইংলিশ ক্রিকেটাররা। যে ভেন্যুতে যত বেশি দূষণ সেখানে নাকি ইনহেলারের ব্যবহারটাও বেড়ে যাচ্ছে ইংলিশ ক্রিকেটারদের। ইংল্যান্ড দল এই মুহূর্তে আছে আহমেদাবাদে। শনিবার এই ভেন্যুতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলবে ইংল্যান্ড। আকু ওয়েদারের প্রতিবেদন অনুযায়ী আহমেদাবাদের বায়ু দূষণের পরিমাণ এখন ১৪৫ যা বিশেষ শ্রেণির মানুষদের জন্য ক্ষতিকর।
বায়ু দূষণ নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এই মুহূর্তে দিল্লিতে বায়ু দূষণের মাত্রা ২২২ মাত্রার যা অন্য সব ভেন্যুর তুলনায় সবচেয়ে বেশি। ২১৯ মাত্রা বায়ু দূষণ চেন্নাইয়ে, কলকাতায় ২০৮ ও লক্ষ্ণৌতে ২০০। ২০০ বা তার চেয়ে বেশি পরিমাণের দূষণ মানে হলো খুবই অস্বাস্থ্যকর। দূষণ কমাতে ম্যাচের পর আতশবাজি বন্ধ করেছে বিসিসিআই।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সবচেয়ে ফিট খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিত বেন স্টোকসের। সেই স্টোকসের মুখেই যখন ইনহেলার দেখা গিয়েছিল তখন বিষয়টা ছিল আঁতকে ওঠার মতো। সেটাও কিনা বেঙ্গালুরুর মতো শহরে যেখানে কিনা ভারতের বায়ু দূষণ সবচেয়ে কম!
ভারতে বিশ্বকাপের ভেন্যু আছে ১০ টি। এই ১০ শহরের মধ্যে বেঙ্গালুরুতে বায়ুতে দূষিত পদার্থের পরিমাণ তুলনামূলক সবচেয়ে কম। কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আকুওয়েদারের তথ্য অনুযায়ী বেঙ্গালুরুতে বায়ু দূষণের মাত্রা ৭৬ ভাগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিমাপ অনুযায়ী ৫০ থেকে ১০০ মাত্রার বায়ু দূষণকে বলা হয় সহনশীল পর্যায়ের। এমন এক শহরে বেন স্টোকসের ইনহেলার দিয়ে শ্বাস নেওয়ার দৃশ্যটা রীতিমতো আঁতকে ওঠার মতো। যদিও এর চেয়ে বেশি আঁতকে ওঠার দৃশ্য ছিল বেঙ্গালুরুতে শ্রীলঙ্কার কাছে ইংল্যান্ডের হার।
ভারতের বাতাস নিয়ে ইংলিশ ক্রিকেটারদের আপত্তি বিশ্বকাপের শুরু থেকেই। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচের পর বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য হাঁসফাঁস করার কথা বলেছিলেন ইংল্যান্ড ব্যাটার জো রুট। ছয় ম্যাচের পাঁচটিতে হারের পেছনে সরাসরি দূষিত বাতাসকে দোষ না দিলেও পরোক্ষভাবে সেদিকেই ইঙ্গিত ছিল রুটের। বলেছিলেন, ‘বাতাসের বিশুদ্ধতা সম্পর্কে বলার আমি কেউ না। আমি এর যোগ্যও নই। বাতাসে কী আছে জানি না, তবে আমার এমন অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি।’
শ্বাস কষ্ট হওয়ায় নাকি সঙ্গে ইনহেলার নিয়ে ঘুরছেন ইংলিশ ক্রিকেটাররা। যে ভেন্যুতে যত বেশি দূষণ সেখানে নাকি ইনহেলারের ব্যবহারটাও বেড়ে যাচ্ছে ইংলিশ ক্রিকেটারদের। ইংল্যান্ড দল এই মুহূর্তে আছে আহমেদাবাদে। শনিবার এই ভেন্যুতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলবে ইংল্যান্ড। আকু ওয়েদারের প্রতিবেদন অনুযায়ী আহমেদাবাদের বায়ু দূষণের পরিমাণ এখন ১৪৫ যা বিশেষ শ্রেণির মানুষদের জন্য ক্ষতিকর।
বায়ু দূষণ নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এই মুহূর্তে দিল্লিতে বায়ু দূষণের মাত্রা ২২২ মাত্রার যা অন্য সব ভেন্যুর তুলনায় সবচেয়ে বেশি। ২১৯ মাত্রা বায়ু দূষণ চেন্নাইয়ে, কলকাতায় ২০৮ ও লক্ষ্ণৌতে ২০০। ২০০ বা তার চেয়ে বেশি পরিমাণের দূষণ মানে হলো খুবই অস্বাস্থ্যকর। দূষণ কমাতে ম্যাচের পর আতশবাজি বন্ধ করেছে বিসিসিআই।
স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মারলেন বিরাট কোহলি। কিছু মুহূর্তের জন্য থমকে গিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। একটু পর বুঝতে পারলেন তাঁর সেঞ্চুরির ঘটনা। তিন অঙ্ক ছোঁয়ার পর ব্যাট উঁচিয়ে দর্শকদের অভিনন্দনের জবাব দিয়েছেন। তাতে ছাড়িয়ে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্যার ডন ব্রাডম্যানকে।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে গত কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। ‘ক্লোজড ডোর’ অনুশীলনের কারণে সিরিজের পরিকল্পনা সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। বিসিবি একাডেমি মাঠে আলাদা ব্যবস্থা থাকলেও গতকাল সফরকারীরা আইরিশরা শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন...
২ ঘণ্টা আগেকোনো কিছু ঘটলে চুপ করে বসে থাকার পাত্র তো সুনীল গাভাস্কার নন। উল্টোপাল্টা ঘটনা দেখলেই প্রতিবাদ করতে বিন্দুমাত্র দেরী করেন না গাভাস্কার। এবার তাঁর নামে ভুয়া আর্টিকেল প্রচারের কারণে বেজায় চটেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেস্মৃতির পাতা উল্টে পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে একবার ঘুরে আসা যাক। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ যখন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ উল্লাসে মত্ত, তখন হতাশায় মুষড়ে পড়েন যশস্বী জয়সওয়ালসহ ভারতীয় ক্রিকেটাররা। অথচ চার বছর পর দেখা যাচ্ছে দুই দলের ক্রিকেটারদের আকাশ-পাতাল ব্যবধান।
৩ ঘণ্টা আগে