ক্রীড়া ডেস্ক
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের জনপ্রিয়তা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলছে নানারকম টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ। বিভিন্ন দেশের তারকা ক্রিকেটাররাও খেলছেন সেসব লিগে। এমনকি এসব লিগে বিপুল অর্থ কামানোর লোভে অনেকে জাতীয় দলকেও বিদায় জানাচ্ছেন।
বলতে গেলে ‘ব্যাঙের ছাতা’র মত বাড়ছে টি-টোয়েন্টি লিগ। তবে এখন থেকে নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়মকানুন মানতে হবে আয়োজকদের। এসবের যেন ‘লাগাম’ টানতেই এবার আইসিসি নতুন এক উদ্যোগ নিয়েছে।
আইসিসির ক্রিকেটের জেনারেল ম্যানেজার ওয়াসিম খান, আইপিএল সভাপতি অরুণ ধুমাল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী জনি গ্রেভ, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী নিক হকলি, আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড পরিচালক মুবাশির উসমানি—তাঁদের নিয়ে তৈরি হয়েছিল আইসিসি ওয়ার্কিং গ্রুপ। গত মঙ্গলবার আইসিসির প্রধান নির্বাহী কমিটির (সিইসি) সভায় ওয়ার্কিং গ্রুপ প্রস্তাব দেয়, নতুন টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে চার বিদেশি ক্রিকেটার ও কমপক্ষে সাত স্থানীয় ক্রিকেটার থাকতে হবে।
আইসিসির এই সভায়, নতুন টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে এক দলে চার স্থানীয় ও চার বিদেশি খেলোয়াড় রাখা নিয়ে ভোটাভুটি হয়। চার বিদেশির পক্ষে পড়ে ৮ ভোট ও ৬ ভোট পড়ে চার স্থানীয় ক্রিকেটারের পক্ষে। এরপর বুধবার সিইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, একাদশে চারজনের বেশি বিদেশি ক্রিকেটার থাকতে পারবেন না। তবে সহযোগী দেশের খেলোয়াড়দের স্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচনা করতে পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে গতকাল শেষ হয়েছে আইসিসির সাধারণ বার্ষিক সভায় (এজিএম) সিইসির সুপারিশ অনুমোদন পেয়েছে। টেস্ট স্ট্যাটাস পায়নি, এমন দেশগুলোর লিগে পূর্ণ সদস্যের ক্রিকেটারদের সংখ্যা কমাতেই আইসিসির এই উদ্যোগ।
তবে আইসিসির নতুন সিদ্ধান্ত আরব-আমিরাতের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি লিগ (আইএল টি-টোয়েন্টি লিগ), যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ ক্রিকেট (এমএলসি), কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে এর প্রভাব পড়বে না। আইএল টি-টোয়েন্টিতে ৯ ও এমএলসিতে ৬ ক্রিকেটার খেলতে পারবেন একাদশে। কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে সর্বোচ্চ ৫ বিদেশি খেলতে পারবেন।
আইএল টি-টোয়েন্টি শুরু হয়েছে এ বছরের জানুয়ারিতে। আজ যুক্তরাষ্ট্রের গ্র্যান্ড প্রেইরিতে লস অ্যাঞ্জেলেস নাইট রাইডার্স ও টেক্সাস সুপার কিংস ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে এমএলসির প্রথম মৌসুম। আর ২০ জুলাই থেকে শুরু হবে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের তৃতীয় মৌসুম।
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের জনপ্রিয়তা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলছে নানারকম টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ। বিভিন্ন দেশের তারকা ক্রিকেটাররাও খেলছেন সেসব লিগে। এমনকি এসব লিগে বিপুল অর্থ কামানোর লোভে অনেকে জাতীয় দলকেও বিদায় জানাচ্ছেন।
বলতে গেলে ‘ব্যাঙের ছাতা’র মত বাড়ছে টি-টোয়েন্টি লিগ। তবে এখন থেকে নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়মকানুন মানতে হবে আয়োজকদের। এসবের যেন ‘লাগাম’ টানতেই এবার আইসিসি নতুন এক উদ্যোগ নিয়েছে।
আইসিসির ক্রিকেটের জেনারেল ম্যানেজার ওয়াসিম খান, আইপিএল সভাপতি অরুণ ধুমাল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী জনি গ্রেভ, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী নিক হকলি, আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড পরিচালক মুবাশির উসমানি—তাঁদের নিয়ে তৈরি হয়েছিল আইসিসি ওয়ার্কিং গ্রুপ। গত মঙ্গলবার আইসিসির প্রধান নির্বাহী কমিটির (সিইসি) সভায় ওয়ার্কিং গ্রুপ প্রস্তাব দেয়, নতুন টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে চার বিদেশি ক্রিকেটার ও কমপক্ষে সাত স্থানীয় ক্রিকেটার থাকতে হবে।
আইসিসির এই সভায়, নতুন টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে এক দলে চার স্থানীয় ও চার বিদেশি খেলোয়াড় রাখা নিয়ে ভোটাভুটি হয়। চার বিদেশির পক্ষে পড়ে ৮ ভোট ও ৬ ভোট পড়ে চার স্থানীয় ক্রিকেটারের পক্ষে। এরপর বুধবার সিইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, একাদশে চারজনের বেশি বিদেশি ক্রিকেটার থাকতে পারবেন না। তবে সহযোগী দেশের খেলোয়াড়দের স্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচনা করতে পারে। দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে গতকাল শেষ হয়েছে আইসিসির সাধারণ বার্ষিক সভায় (এজিএম) সিইসির সুপারিশ অনুমোদন পেয়েছে। টেস্ট স্ট্যাটাস পায়নি, এমন দেশগুলোর লিগে পূর্ণ সদস্যের ক্রিকেটারদের সংখ্যা কমাতেই আইসিসির এই উদ্যোগ।
তবে আইসিসির নতুন সিদ্ধান্ত আরব-আমিরাতের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি লিগ (আইএল টি-টোয়েন্টি লিগ), যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ ক্রিকেট (এমএলসি), কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে এর প্রভাব পড়বে না। আইএল টি-টোয়েন্টিতে ৯ ও এমএলসিতে ৬ ক্রিকেটার খেলতে পারবেন একাদশে। কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে সর্বোচ্চ ৫ বিদেশি খেলতে পারবেন।
আইএল টি-টোয়েন্টি শুরু হয়েছে এ বছরের জানুয়ারিতে। আজ যুক্তরাষ্ট্রের গ্র্যান্ড প্রেইরিতে লস অ্যাঞ্জেলেস নাইট রাইডার্স ও টেক্সাস সুপার কিংস ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে এমএলসির প্রথম মৌসুম। আর ২০ জুলাই থেকে শুরু হবে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের তৃতীয় মৌসুম।
ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
১৪ মিনিট আগেটেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগে৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
৩ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে