ক্রীড়া ডেস্ক
‘স্টিং অপারেশনের’ ফাঁদে পড়ে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান নির্বাচকের পদ থেকে সরে দাঁড়ান চেতন শর্মা। ভারতের সাবেক পেস অলরাউন্ডারের সরে যাওয়ার পর থেকেই খালি ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রধান নির্বাচকের পদ। সেই পদে এবার অজিত আগারকারকে দায়িত্ব দিয়েছে বিসিসিআই।
গতকাল আগারকারকে প্রধান নির্বাচক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দেন বিসিসিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক জয় শাহ। এখন থেকে তাঁর নেতৃত্বেই রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের নির্বাচিত করা হবে কোনো সিরিজ বা টুর্নামেন্টের জন্য। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী পেসারকে নিয়োগের বিষয়ে বিবৃতিতে বিসিসিআই লিখেছে, ‘সুলক্ষণা নায়েক, অশোক মালহোত্রা ও যতীন পরাঞ্জাপকে নিয়ে গঠিত ক্রিকেট অ্যাডভাইজরি কমিটি (সিএসি) সাক্ষাৎকারের মাধ্য়মে নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যানকে বেছে নিয়েছে। সিএসির তিন সদস্যই অজিত আগারকারের নাম সুপারিশ করেছেন।’
অবশ্য আগারকার যে প্রধান নির্বাচক হতে যাচ্ছেন, তা অনেক আগে থেকেই জানা যাচ্ছিল। ভারতীয় পেস অলরাউন্ডার অন্যান্য আবেদনকারীর চেয়ে অভিজ্ঞতাসহ অন্যান্য মানদণ্ডে এগিয়ে ছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক খেলার অভিজ্ঞতার সঙ্গে মুম্বাইয়ের হয়ে দীর্ঘদিন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন তিনি।
প্রায় এক দশকের ক্যারিয়ারে ১৯১টি ওয়ানডেতে ২৮৮ উইকেট নিয়েছেন আগারকার। রান করেছেন ১২৬৯। ২৬ টেস্টে উইকেট নিয়েছেন ৫৮টি। দীর্ঘ সংস্করণে ৫৭১ রান করছেন। ২০০২ সালে ক্রিকেটের তীর্থভূমি লর্ডসে একমাত্র টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে অনার্স বোর্ডে নাম লিখিয়েছেন তিনি। আর চার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা ৪৫ বছর বয়সী পেসার উইকেট নিয়েছেন ৩টি এবং রান করেছেন ১৫। মাহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টির প্রথম বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ পান তিনি।
‘স্টিং অপারেশনের’ ফাঁদে পড়ে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান নির্বাচকের পদ থেকে সরে দাঁড়ান চেতন শর্মা। ভারতের সাবেক পেস অলরাউন্ডারের সরে যাওয়ার পর থেকেই খালি ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রধান নির্বাচকের পদ। সেই পদে এবার অজিত আগারকারকে দায়িত্ব দিয়েছে বিসিসিআই।
গতকাল আগারকারকে প্রধান নির্বাচক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দেন বিসিসিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক জয় শাহ। এখন থেকে তাঁর নেতৃত্বেই রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের নির্বাচিত করা হবে কোনো সিরিজ বা টুর্নামেন্টের জন্য। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী পেসারকে নিয়োগের বিষয়ে বিবৃতিতে বিসিসিআই লিখেছে, ‘সুলক্ষণা নায়েক, অশোক মালহোত্রা ও যতীন পরাঞ্জাপকে নিয়ে গঠিত ক্রিকেট অ্যাডভাইজরি কমিটি (সিএসি) সাক্ষাৎকারের মাধ্য়মে নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যানকে বেছে নিয়েছে। সিএসির তিন সদস্যই অজিত আগারকারের নাম সুপারিশ করেছেন।’
অবশ্য আগারকার যে প্রধান নির্বাচক হতে যাচ্ছেন, তা অনেক আগে থেকেই জানা যাচ্ছিল। ভারতীয় পেস অলরাউন্ডার অন্যান্য আবেদনকারীর চেয়ে অভিজ্ঞতাসহ অন্যান্য মানদণ্ডে এগিয়ে ছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় এক দশক খেলার অভিজ্ঞতার সঙ্গে মুম্বাইয়ের হয়ে দীর্ঘদিন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলেছেন তিনি।
প্রায় এক দশকের ক্যারিয়ারে ১৯১টি ওয়ানডেতে ২৮৮ উইকেট নিয়েছেন আগারকার। রান করেছেন ১২৬৯। ২৬ টেস্টে উইকেট নিয়েছেন ৫৮টি। দীর্ঘ সংস্করণে ৫৭১ রান করছেন। ২০০২ সালে ক্রিকেটের তীর্থভূমি লর্ডসে একমাত্র টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে অনার্স বোর্ডে নাম লিখিয়েছেন তিনি। আর চার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা ৪৫ বছর বয়সী পেসার উইকেট নিয়েছেন ৩টি এবং রান করেছেন ১৫। মাহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টির প্রথম বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ পান তিনি।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৪ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে