নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোদেলা বিকেলে ঐতিহ্যবাহী আবাহনী ক্লাব কেমন বিষণ্নতার চাদরে মোড়া। ক্লাব প্রাঙ্গণে গতকাল পা রেখে মনে হলো, এ এক বিধ্বস্ত জনপদ! কোনোভাবে রক্ষা পাওয়া কিছু আসবাব ঝেড়ে-মুছে আলাদা করে রাখছেন কর্মকর্তারা। অদূরে আবাহনীর প্রতিষ্ঠা শেখ কামালের ম্যুরাল সাক্ষী হয়ে রয়েছে অগ্নিকাণ্ডের দগদগ ক্ষত নিয়ে। দুর্বৃত্তরা ওখানেও আগুন দিয়েছে।
৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ক্লাব কর্মকর্তারা ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন। আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে গেছে ম্যুরাল। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ৫ আগস্ট বিকেলে ভাঙচুর করা হয় ক্লাবের অফিস। তছনছ করা হয় ক্লাবের বিভিন্ন কক্ষের ফ্যান, এসি, কম্পিউটার, সিসি ক্যামেরা, বেসিনের কল, কমোড, জানালার পর্দা, টেবিল, চেয়ারসহ বিভিন্ন আসবাব। হামলাকারীরা নিয়ে গেছে সব ট্রফি। ক্রিকেট, ফুটবল, হকিসহ বিভিন্ন খেলায় এ পর্যন্ত যত ট্রফি জিতেছে আবাহনী—কিছুই আর অবশিষ্ট নেই!
শেখ কামালের ম্যুরালে ফুল দিতে ৪ আগস্ট মধ্যরাতেও ক্লাব প্রাঙ্গণে উপস্থিত থাকা দেশের বর্ষীয়ান ক্রিকেট সংগঠক ও বিসিবির পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি বিষণ্ন কণ্ঠে বললেন, ‘দেশে অনেক সময় অনেক পরিবর্তন হয়েছে। অনেক কিছুই হয়েছে। শুধু আবাহনী কেন, কোনো ক্লাবেই কখনো কিছু হয়নি। ৩২ নম্বরে আগুন দেওয়া মানুষেরাই ওখানে লুটপাট, হামলা, ভাঙচুর করেছে। এত বছরের ট্রফি, এগুলো কি আর পাওয়া যাবে? ওগুলোর সঙ্গে নিয়ে গেছে ইতিহাসও!’
কাল বিকেলে ক্লাবে উপস্থিত সমর্থক বাদশা বলেন, ‘আমাদের মূল সম্পদ ছিল ট্রফি। ১৯৭২ থেকে এখন পর্যন্ত যত ট্রফি আবাহনী জিতেছে, সব নিয়ে গেছে। আপনাদের (সংবাদমাধ্যম) মাধ্যমে আকুতি জানাই, কিছু ট্রফিও যদি ফিরে পাই...।’
আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবও। ভাঙচুরের পর নিয়ে যাওয়া হয় ক্লাবের জার্সি, ক্রিকেট প্যাড, হেলমেটসহ খেলাধুলার সরঞ্জাম।
রোদেলা বিকেলে ঐতিহ্যবাহী আবাহনী ক্লাব কেমন বিষণ্নতার চাদরে মোড়া। ক্লাব প্রাঙ্গণে গতকাল পা রেখে মনে হলো, এ এক বিধ্বস্ত জনপদ! কোনোভাবে রক্ষা পাওয়া কিছু আসবাব ঝেড়ে-মুছে আলাদা করে রাখছেন কর্মকর্তারা। অদূরে আবাহনীর প্রতিষ্ঠা শেখ কামালের ম্যুরাল সাক্ষী হয়ে রয়েছে অগ্নিকাণ্ডের দগদগ ক্ষত নিয়ে। দুর্বৃত্তরা ওখানেও আগুন দিয়েছে।
৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ক্লাব কর্মকর্তারা ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন। আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে গেছে ম্যুরাল। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ৫ আগস্ট বিকেলে ভাঙচুর করা হয় ক্লাবের অফিস। তছনছ করা হয় ক্লাবের বিভিন্ন কক্ষের ফ্যান, এসি, কম্পিউটার, সিসি ক্যামেরা, বেসিনের কল, কমোড, জানালার পর্দা, টেবিল, চেয়ারসহ বিভিন্ন আসবাব। হামলাকারীরা নিয়ে গেছে সব ট্রফি। ক্রিকেট, ফুটবল, হকিসহ বিভিন্ন খেলায় এ পর্যন্ত যত ট্রফি জিতেছে আবাহনী—কিছুই আর অবশিষ্ট নেই!
শেখ কামালের ম্যুরালে ফুল দিতে ৪ আগস্ট মধ্যরাতেও ক্লাব প্রাঙ্গণে উপস্থিত থাকা দেশের বর্ষীয়ান ক্রিকেট সংগঠক ও বিসিবির পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি বিষণ্ন কণ্ঠে বললেন, ‘দেশে অনেক সময় অনেক পরিবর্তন হয়েছে। অনেক কিছুই হয়েছে। শুধু আবাহনী কেন, কোনো ক্লাবেই কখনো কিছু হয়নি। ৩২ নম্বরে আগুন দেওয়া মানুষেরাই ওখানে লুটপাট, হামলা, ভাঙচুর করেছে। এত বছরের ট্রফি, এগুলো কি আর পাওয়া যাবে? ওগুলোর সঙ্গে নিয়ে গেছে ইতিহাসও!’
কাল বিকেলে ক্লাবে উপস্থিত সমর্থক বাদশা বলেন, ‘আমাদের মূল সম্পদ ছিল ট্রফি। ১৯৭২ থেকে এখন পর্যন্ত যত ট্রফি আবাহনী জিতেছে, সব নিয়ে গেছে। আপনাদের (সংবাদমাধ্যম) মাধ্যমে আকুতি জানাই, কিছু ট্রফিও যদি ফিরে পাই...।’
আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবও। ভাঙচুরের পর নিয়ে যাওয়া হয় ক্লাবের জার্সি, ক্রিকেট প্যাড, হেলমেটসহ খেলাধুলার সরঞ্জাম।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৩ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে