ক্রীড়া ডেস্ক
মোহাম্মদ শামি ও বিতর্ক—এ যেন চলে সমান্তরালে। মাঠে ও মাঠের বাইরে ভারতীয় পেসারকে পাড়ি দিতে হয়েছে অসংখ্য চড়াই-উতরাই। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েও কী ভারতীয় সমর্থকদের মন জয় করতে পেরেছিলেন! ধর্মীয় কারণে উল্টো শুনতে হয়েছে বিরূপ মন্তব্য।
তাতেও অবশ্য দমে যাননি শামি। ভারতকে ফাইনালে তুলতে বড় অবদান তাঁর। তবে বিশ্বকাপের মাঝেই এক বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হোন ৩৩ বছর বয়সী পেসার। রাউন্ড রবিনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেট নেওয়ার পর মাঠে বসে ‘সিজদা’ দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু কী ভেবে যেন দিতে গিয়েও সিজদা দেননি। সেটি নিয়েই ধর্মান্ধ সমর্থকেরা রীতিমতো ট্রল শুরু করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
তখন অবশ্য চুপ ছিলেন শামি। কিছুই বলেননি। এবার ভাঙলেন নীরবতা। মাঠে যেমন বল হাতে তোপ দাগিয়ে দিয়েছিলেন সমালোচকদের জবাব, তেমনি এবার দিলেন কথার তোপে। জানালেন, নিজের ধর্ম ও ভারতীয় নাগরিকত্ব নিয়ে গর্বিত তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সমালোচকদের উল্টো প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন শামি, ‘আমি যদি প্রার্থনা করতে চাই, কে থামাতে পারবে? কাউকে আমি প্রার্থনা করা থেকে থামাব না। যদি আমি প্রার্থনা করতে চাই, আমি প্রার্থনা করব। তাতে কী সমস্যা?’
ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘আজ তক’-এর সঙ্গে আলাপচারিতায় সেই সিজদা দেওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এমনটাই বলেন শামি। ভারতীয় পেসার নিজের ধর্ম সম্পর্কে গর্ব করেই বলেন, ‘গর্বের সঙ্গেই বলি, আমি একজন মুসলিম। আমি গর্বের সঙ্গে বলি, আমি একজন ভারতীয়। তাতে কী সমস্যা? প্রার্থনা করার জন্য যদি আমাকে কারও অনুমতি নিতে হয় হয়, তাহলে আমার কেন এই দেশে থাকা উচিত? এর আগে কি ৫ উইকেট নেওয়ার পর আমি প্রার্থনা করিনি? আমি অনেকবার পাঁচ উইকেট নিয়েছি। আমাকে বলুন, কোথায় আমাকে প্রার্থনা করতে হবে, আমি সেখানেই যাব।’
মোহাম্মদ শামি ও বিতর্ক—এ যেন চলে সমান্তরালে। মাঠে ও মাঠের বাইরে ভারতীয় পেসারকে পাড়ি দিতে হয়েছে অসংখ্য চড়াই-উতরাই। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েও কী ভারতীয় সমর্থকদের মন জয় করতে পেরেছিলেন! ধর্মীয় কারণে উল্টো শুনতে হয়েছে বিরূপ মন্তব্য।
তাতেও অবশ্য দমে যাননি শামি। ভারতকে ফাইনালে তুলতে বড় অবদান তাঁর। তবে বিশ্বকাপের মাঝেই এক বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হোন ৩৩ বছর বয়সী পেসার। রাউন্ড রবিনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেট নেওয়ার পর মাঠে বসে ‘সিজদা’ দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু কী ভেবে যেন দিতে গিয়েও সিজদা দেননি। সেটি নিয়েই ধর্মান্ধ সমর্থকেরা রীতিমতো ট্রল শুরু করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
তখন অবশ্য চুপ ছিলেন শামি। কিছুই বলেননি। এবার ভাঙলেন নীরবতা। মাঠে যেমন বল হাতে তোপ দাগিয়ে দিয়েছিলেন সমালোচকদের জবাব, তেমনি এবার দিলেন কথার তোপে। জানালেন, নিজের ধর্ম ও ভারতীয় নাগরিকত্ব নিয়ে গর্বিত তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সমালোচকদের উল্টো প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন শামি, ‘আমি যদি প্রার্থনা করতে চাই, কে থামাতে পারবে? কাউকে আমি প্রার্থনা করা থেকে থামাব না। যদি আমি প্রার্থনা করতে চাই, আমি প্রার্থনা করব। তাতে কী সমস্যা?’
ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘আজ তক’-এর সঙ্গে আলাপচারিতায় সেই সিজদা দেওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এমনটাই বলেন শামি। ভারতীয় পেসার নিজের ধর্ম সম্পর্কে গর্ব করেই বলেন, ‘গর্বের সঙ্গেই বলি, আমি একজন মুসলিম। আমি গর্বের সঙ্গে বলি, আমি একজন ভারতীয়। তাতে কী সমস্যা? প্রার্থনা করার জন্য যদি আমাকে কারও অনুমতি নিতে হয় হয়, তাহলে আমার কেন এই দেশে থাকা উচিত? এর আগে কি ৫ উইকেট নেওয়ার পর আমি প্রার্থনা করিনি? আমি অনেকবার পাঁচ উইকেট নিয়েছি। আমাকে বলুন, কোথায় আমাকে প্রার্থনা করতে হবে, আমি সেখানেই যাব।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে