নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টিম ডিরেক্টর হিসেবে ২০২৩ বিশ্বকাপে দলের সঙ্গে ভারত সফরে গিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। দলের থিংক ট্যাংকের অংশ হয়েও তেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে না পারায় ভারতে থাকতেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন বিসিবির এ পরিচালক। কোচ হাথুরুর সঙ্গে তার মতানৈক্যের বিষয়টিও পরিষ্কার করেন। গত কিছুদিনে একাধিকবার তিনি বলেছেন, আর টিম ডিরেক্টর হতে চান না। বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি তাঁর আহ্বান, যেন আর এই পদে তাঁকে না রাখা হয়।
আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের সুজন বলেন, ‘আমি তো ওনার কাছে মাফ চেয়েই নিয়েছি। আমি চাই পাপন ভাই আমাকে না বলুন।’ কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কি পাপন অবগত? আবাহনী কোচ বলেন, ‘আমার মনে হয় তিনি জানেন। বাংলাদেশ দলে এই পজিশন দরকার নেই। খামাখা বাড়তি একটি পদের দরকার নেই। এক সময়ে প্রয়োজন ছিল, এখন আর দরকার নেই। আমি পাপন ভাইয়ের প্রতিটি কথা সম্মান করে থাকি। আমি এবার মাপ চেয়ে নিয়েছি সত্যি বলতে। কাজটা আর করতে চাই না।’
সুজনের সামনে আসে প্রিমিয়ার লিগে নারী আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্কের বিষয়টিও। গত ২৫ এপ্রিল মোহামেডান–প্রাইম ব্যাংকের ম্যাচে নারী আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসির আম্পায়ারিং নিয়ে যে ঝড়, সেটি নিয়ে সুজনের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বড় ম্যাচে এমন একজন দেওয়া উচিত, যার অভিজ্ঞতা আছে, চাপ নেওয়ার ক্ষমতা আছে, তার ওপরের খেলোয়াড়দের অনেক সম্মান থাকে। তার (জেসির) ব্যাকগ্রাউন্ড অনেক ভালো। তবে আম্পায়ার হিসেবে তার যে অভিজ্ঞতা প্রিমিয়ার লিগের এত বড় ম্যাচে...আমার মত হচ্ছে, প্রিমিয়ার লিগের এত বড় চাপের ম্যাচে আরেকটু বিচক্ষণ হতে হবে যে কারা আম্পায়ারিং করছে। কারণ, দেশে এত অভিজ্ঞ আম্পায়ার থাকতে জেসিকে কেন ওই ম্যাচে আম্পায়ারিং করতে দেওয়া হলো। তাকে তৈরি করার আরও ম্যাচ আছে তবে প্রিমিয়ার লিগের এই ম্যাচে না। বাংলাদেশ নারী দলের আম্পায়ারিং আর প্রিমিয়ার লিগের আবাহনী–মোহামেডান, মোহামেডান–প্রাইম ব্যাংক ম্যাচের আম্পায়ারিং অন্য ব্যাপার। জেসি বড় ম্যাচে আম্পায়ারিং অবশ্যই করবে। তবে এখনই না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে করবে। এটা একটু আগেভাগে হয়ে গেছে।’
সুজন কথা বলেছেন আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজ নিয়েও। তিনি মনে করেন সিরিজটা বাংলাদেশের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫–০ ব্যবধানে জেতা উচিত।
টিম ডিরেক্টর হিসেবে ২০২৩ বিশ্বকাপে দলের সঙ্গে ভারত সফরে গিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। দলের থিংক ট্যাংকের অংশ হয়েও তেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে না পারায় ভারতে থাকতেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন বিসিবির এ পরিচালক। কোচ হাথুরুর সঙ্গে তার মতানৈক্যের বিষয়টিও পরিষ্কার করেন। গত কিছুদিনে একাধিকবার তিনি বলেছেন, আর টিম ডিরেক্টর হতে চান না। বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি তাঁর আহ্বান, যেন আর এই পদে তাঁকে না রাখা হয়।
আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের সুজন বলেন, ‘আমি তো ওনার কাছে মাফ চেয়েই নিয়েছি। আমি চাই পাপন ভাই আমাকে না বলুন।’ কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কি পাপন অবগত? আবাহনী কোচ বলেন, ‘আমার মনে হয় তিনি জানেন। বাংলাদেশ দলে এই পজিশন দরকার নেই। খামাখা বাড়তি একটি পদের দরকার নেই। এক সময়ে প্রয়োজন ছিল, এখন আর দরকার নেই। আমি পাপন ভাইয়ের প্রতিটি কথা সম্মান করে থাকি। আমি এবার মাপ চেয়ে নিয়েছি সত্যি বলতে। কাজটা আর করতে চাই না।’
সুজনের সামনে আসে প্রিমিয়ার লিগে নারী আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্কের বিষয়টিও। গত ২৫ এপ্রিল মোহামেডান–প্রাইম ব্যাংকের ম্যাচে নারী আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসির আম্পায়ারিং নিয়ে যে ঝড়, সেটি নিয়ে সুজনের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বড় ম্যাচে এমন একজন দেওয়া উচিত, যার অভিজ্ঞতা আছে, চাপ নেওয়ার ক্ষমতা আছে, তার ওপরের খেলোয়াড়দের অনেক সম্মান থাকে। তার (জেসির) ব্যাকগ্রাউন্ড অনেক ভালো। তবে আম্পায়ার হিসেবে তার যে অভিজ্ঞতা প্রিমিয়ার লিগের এত বড় ম্যাচে...আমার মত হচ্ছে, প্রিমিয়ার লিগের এত বড় চাপের ম্যাচে আরেকটু বিচক্ষণ হতে হবে যে কারা আম্পায়ারিং করছে। কারণ, দেশে এত অভিজ্ঞ আম্পায়ার থাকতে জেসিকে কেন ওই ম্যাচে আম্পায়ারিং করতে দেওয়া হলো। তাকে তৈরি করার আরও ম্যাচ আছে তবে প্রিমিয়ার লিগের এই ম্যাচে না। বাংলাদেশ নারী দলের আম্পায়ারিং আর প্রিমিয়ার লিগের আবাহনী–মোহামেডান, মোহামেডান–প্রাইম ব্যাংক ম্যাচের আম্পায়ারিং অন্য ব্যাপার। জেসি বড় ম্যাচে আম্পায়ারিং অবশ্যই করবে। তবে এখনই না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে করবে। এটা একটু আগেভাগে হয়ে গেছে।’
সুজন কথা বলেছেন আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজ নিয়েও। তিনি মনে করেন সিরিজটা বাংলাদেশের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫–০ ব্যবধানে জেতা উচিত।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩০ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে