নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ম্যাচে স্বাগতিকদের ৪ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই করলেন তামিম ইকবালরা। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ।
আজ গানায়ার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচেও টস জিতে আগে ফিল্ডিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। মন্থর উইকেটে তাইজুল ইসলামের পাঁচ শিকারে ১৭৮ রানে থামে উইন্ডিজ। জবাবে ৯ বল বাকি রেখেই জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
রান তাড়ায় শুরু থেকে দারুণ ব্যাটিং করেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও নাজমুল হোসেন শান্ত। মন্থর ব্যাটিংয়ে নিজে রান তুলনে না পারলেও তামিমকে কিছুক্ষণ সঙ্গ দেন তিনি। তাকে ফিরিয়ে ২০ রানের এই জুটি ভাঙেন আলজারি জোসেফ।
লিটনের সঙ্গে দারুণ এক জুটি গড়েন তামিম। তাদের ৫০ রানের জুটি ভাঙলে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৩৪ রান যোগ করেন তিনি। ফিফটি করে ফেরেন লিটনও। দু’জনকেই ফেরান গুড়াকেশ মোতি। শেষের দিকে মাহমুদউল্লাহর ২৬ ও নুরুল হাসান সোহানের অপরাজিত ৩২ রানে চড়ে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
এর আগে, স্বাগতিক ব্যাটারদের স্পিন ঘূর্ণিতে দিশেহারা করে তোলেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। তৃতীয় ওভারেই দলকে সাফল্য এনে দেন তাইজুল ইসলাম। প্রথম বলেই ফেরান ব্রেন্ডন কিংকে(৮)। দলীয় রান ১৫ ছুঁতেই আরেক ওপেনার শাই হোপকেও ফেরান এই বাঁহাতি স্পিনার।
৬ষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে শামার ব্রুকসকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। চতুর্থ উইকেটে অধিনায়ক নিকোলাস পুরানের সঙ্গে জুটির ফিফটি করেন কিচি কার্টি। ৩৩ রানে কার্টিকে তামিমের ক্যাচে ফেরান নাসুম আহমেদ।
একপ্রান্তে পুরান থিতু হলেও অন্যপ্রান্তে উইকেট হারায় নিয়মিত। ৭৩ রান করা পুরানকে দুর্দান্ত এক ঘূর্ণিতে বোল্ড করে পাঁচ উইকেট তুলে নেন তাইজুল। শেষের দিকে কোনো মতে টেনেটুনে ১৭৮ রান তোলে স্বাগতিকেরা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ম্যাচে স্বাগতিকদের ৪ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই করলেন তামিম ইকবালরা। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ।
আজ গানায়ার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচেও টস জিতে আগে ফিল্ডিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। মন্থর উইকেটে তাইজুল ইসলামের পাঁচ শিকারে ১৭৮ রানে থামে উইন্ডিজ। জবাবে ৯ বল বাকি রেখেই জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
রান তাড়ায় শুরু থেকে দারুণ ব্যাটিং করেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও নাজমুল হোসেন শান্ত। মন্থর ব্যাটিংয়ে নিজে রান তুলনে না পারলেও তামিমকে কিছুক্ষণ সঙ্গ দেন তিনি। তাকে ফিরিয়ে ২০ রানের এই জুটি ভাঙেন আলজারি জোসেফ।
লিটনের সঙ্গে দারুণ এক জুটি গড়েন তামিম। তাদের ৫০ রানের জুটি ভাঙলে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৩৪ রান যোগ করেন তিনি। ফিফটি করে ফেরেন লিটনও। দু’জনকেই ফেরান গুড়াকেশ মোতি। শেষের দিকে মাহমুদউল্লাহর ২৬ ও নুরুল হাসান সোহানের অপরাজিত ৩২ রানে চড়ে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
এর আগে, স্বাগতিক ব্যাটারদের স্পিন ঘূর্ণিতে দিশেহারা করে তোলেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। তৃতীয় ওভারেই দলকে সাফল্য এনে দেন তাইজুল ইসলাম। প্রথম বলেই ফেরান ব্রেন্ডন কিংকে(৮)। দলীয় রান ১৫ ছুঁতেই আরেক ওপেনার শাই হোপকেও ফেরান এই বাঁহাতি স্পিনার।
৬ষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে শামার ব্রুকসকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। চতুর্থ উইকেটে অধিনায়ক নিকোলাস পুরানের সঙ্গে জুটির ফিফটি করেন কিচি কার্টি। ৩৩ রানে কার্টিকে তামিমের ক্যাচে ফেরান নাসুম আহমেদ।
একপ্রান্তে পুরান থিতু হলেও অন্যপ্রান্তে উইকেট হারায় নিয়মিত। ৭৩ রান করা পুরানকে দুর্দান্ত এক ঘূর্ণিতে বোল্ড করে পাঁচ উইকেট তুলে নেন তাইজুল। শেষের দিকে কোনো মতে টেনেটুনে ১৭৮ রান তোলে স্বাগতিকেরা।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে