নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাভারে আজ ভোরে সড়ক দুর্ঘটনায় তীব্র জ্যামের কারণে বাতিল হয় ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) দুই ম্যাচ। বিকেএসপিতে বাতিল হওয়া ম্যাচ দুটির সূচিও পরিবর্তন করা হয়। স্বাভাবিকভাবে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে আবাহনী-মোহামেডান দ্বৈরথ নিয়ে আগ্রহ ছিল বেশি। তবে দ্বৈরথে একতরফাভাবে জিতে গেল আবাহনী।
ফতুল্লায় টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। আবাহনীর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডান করে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯০ রানে। ফিফটি পেরোনো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদই মোহামেডানের সর্বোচ্চ স্কোরার। রান তাড়া করতে নেমে আবাহনী ম্যাচ জিতে যায় ৮ উইকেটে ৯০ বল হাতে রেখে। তাতে ৮ ম্যাচের ৮ টিতে জিতে ১৬ পয়েন্টে ডিপিএলের শীর্ষস্থান ধরে রাখল আবাহনী। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মোহামেডান ৮ ম্যাচে ৬ ম্যাচ জিতে পেয়েছে ১২ পয়েন্ট।
১৯১ রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৬ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে মোহামেডান পেসার আবু হায়দার রনিকে পুল করতে যান এনামুল হক বিজয়। মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন আরিফুল ইসলাম। ২০ বলে ২ চারে ১২ রান করেন বিজয়। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জাকের আলী অনিক। জাকেরের সঙ্গে আবাহনীর আরেক ওপেনার নাঈম শেখ দ্বিতীয় উইকেটে গড়েন ১০৬ রানের জুটি। জাকের, নাঈম দুই ব্যাটারই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। ধৈর্য ধরে খেললে হয়তো নাঈম সেঞ্চুরিটাই পেয়ে যেতেন। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে নাসুমকে ডিপ এক্সট্রা কাভার দিয়ে চার মারেন নাঈম। পরের বলে স্লগ সুইপ করতে যান নাঈম। ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন আরিফুল। ৬২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রান করেন নাঈম।
নাঈমের বিদায়ে আবাহনীর স্কোর হয়ে যায় ২৩.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১২২ রান। দুই ওপেনারের বিদায়ের পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তৃতীয় উইকেটে আফিফ-জাকের ৭৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে আবাহনীকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। জাকের ৭৮ রানে অপরাজিত থেকেছেন। ৯০ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কা মারেন তিনি। তিনিই হয়েছেন ম্যাচসেরা।আফিফ ৩৮ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৯ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন।
প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে মোহামেডান রীতিমতো ধুঁকতে থাকে। ২৮.১ ওভারে দলটির স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৯০ রান। ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত ধরে খেলতে থাকেন চার নম্বরে নামা মাহমুদউল্লাহ। সপ্তম উইকেটে আরিফুল হককে নিয়ে ৪০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মাহমুদউল্লাহ। এটাই মোহামেডানের ইনিংসের সর্বোচ্চ জুটি। ৪২তম ওভারের প্রথম বলে মাহমুদউল্লাহকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন রাকিবুল ইসলাম। ৮৩ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৪ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। আবাহনীর বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব।১০ ওভার বোলিং করে ৩১ রান খরচ করেন। ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ। তবে তিনি ওভারপ্রতি ৬-এর বেশি রান দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:
সাভারে আজ ভোরে সড়ক দুর্ঘটনায় তীব্র জ্যামের কারণে বাতিল হয় ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) দুই ম্যাচ। বিকেএসপিতে বাতিল হওয়া ম্যাচ দুটির সূচিও পরিবর্তন করা হয়। স্বাভাবিকভাবে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে আবাহনী-মোহামেডান দ্বৈরথ নিয়ে আগ্রহ ছিল বেশি। তবে দ্বৈরথে একতরফাভাবে জিতে গেল আবাহনী।
ফতুল্লায় টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। আবাহনীর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া মোহামেডান করে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৯০ রানে। ফিফটি পেরোনো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদই মোহামেডানের সর্বোচ্চ স্কোরার। রান তাড়া করতে নেমে আবাহনী ম্যাচ জিতে যায় ৮ উইকেটে ৯০ বল হাতে রেখে। তাতে ৮ ম্যাচের ৮ টিতে জিতে ১৬ পয়েন্টে ডিপিএলের শীর্ষস্থান ধরে রাখল আবাহনী। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মোহামেডান ৮ ম্যাচে ৬ ম্যাচ জিতে পেয়েছে ১২ পয়েন্ট।
১৯১ রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৬ রানেই ভেঙে যায় আবাহনীর উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে মোহামেডান পেসার আবু হায়দার রনিকে পুল করতে যান এনামুল হক বিজয়। মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন আরিফুল ইসলাম। ২০ বলে ২ চারে ১২ রান করেন বিজয়। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জাকের আলী অনিক। জাকেরের সঙ্গে আবাহনীর আরেক ওপেনার নাঈম শেখ দ্বিতীয় উইকেটে গড়েন ১০৬ রানের জুটি। জাকের, নাঈম দুই ব্যাটারই ফিফটির দেখা পেয়েছেন। ধৈর্য ধরে খেললে হয়তো নাঈম সেঞ্চুরিটাই পেয়ে যেতেন। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে নাসুমকে ডিপ এক্সট্রা কাভার দিয়ে চার মারেন নাঈম। পরের বলে স্লগ সুইপ করতে যান নাঈম। ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন আরিফুল। ৬২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রান করেন নাঈম।
নাঈমের বিদায়ে আবাহনীর স্কোর হয়ে যায় ২৩.৫ ওভারে ২ উইকেটে ১২২ রান। দুই ওপেনারের বিদায়ের পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তৃতীয় উইকেটে আফিফ-জাকের ৭৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে আবাহনীকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। জাকের ৭৮ রানে অপরাজিত থেকেছেন। ৯০ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কা মারেন তিনি। তিনিই হয়েছেন ম্যাচসেরা।আফিফ ৩৮ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৯ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন।
প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে মোহামেডান রীতিমতো ধুঁকতে থাকে। ২৮.১ ওভারে দলটির স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৯০ রান। ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত ধরে খেলতে থাকেন চার নম্বরে নামা মাহমুদউল্লাহ। সপ্তম উইকেটে আরিফুল হককে নিয়ে ৪০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মাহমুদউল্লাহ। এটাই মোহামেডানের ইনিংসের সর্বোচ্চ জুটি। ৪২তম ওভারের প্রথম বলে মাহমুদউল্লাহকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন রাকিবুল ইসলাম। ৮৩ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৪ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। আবাহনীর বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব।১০ ওভার বোলিং করে ৩১ রান খরচ করেন। ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ। তবে তিনি ওভারপ্রতি ৬-এর বেশি রান দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে