ক্রীড়া ডেস্ক
চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে প্রথম ম্যাচেই ৪ উইকেট নিয়ে এবারের আইপিএলে কী দুর্দান্ত শুরুই না করেছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। স্লোয়ার ও কাটারে পরে আরও বেশ কয়েক ম্যাচে ব্যাটারদের পরীক্ষা নিয়েছেন বাংলাদেশি পেসার। কিন্তু সবশেষ তিন ম্যাচে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন তিনি।
গতকাল তো ঘরের মাঠ চিপকে ‘নায়ক’ হওয়ার সুযোগ পেয়ে ‘খল নায়ক’ বনে গেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে ১৭ রান ডিফেন্ড করতে এসে ২ বল বাকি থাকতেই চেন্নাইকে পরাজয়ের হতাশায় ডুবিয়েছেন তিনি। তাঁর এমন বোলিংয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। তবে অনেকে ২৮ বছর বয়সী পেসারকে ম্যাচ হারার দোষ দিলেও খালেদ মাহমুদ সুজন দিচ্ছেন না। উল্টো তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান।
মোস্তাফিজের উত্থান–পতন নিয়ে সুজন বলেছেন, ‘খেলোয়াড় বাদ দেন সাধারণ মানুষের জীবনেই উত্থান-পতন থাকে। এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। মোস্তাফিজ একজন প্রমাণিত আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়। ভালো করবে খারাপ করবে এ রকম সময় আসবেই। তাঁকে আমাদের সমর্থন করতে হবে। মোস্তাফিজ একা ম্যাচ জেতাবে তাহলে তো বাংলাদেশের আর কোনো পেসারের দরকার ছিল না, মোস্তাফিজ খেললেই হতো।’
চেন্নাই ম্যাচ হেরে যাওয়ায় তাই মোস্তাফিজকে দোষ দেওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন সুজন। বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘অবশ্যই দল হিসেবে খেললে একদিন মোস্তাফিজের খারাপ দিন যাবে কিংবা তাসকিন-শরিফুলের যাবে। কিন্তু দল হিসেবে যখন আমরা ম্যাচ জিতব তখন ওই খারাপটাকে খারাপ বলা যাবে না।মোস্তাফিজকে সবাই দোষ দিলেও আমি কোনোভাবেই দিই না। এটা খেলার অংশ। তখন স্টয়নিস যেভাবে মারছিল স্বাভাবিকভাবেই তখন যেকোনো বোলারের ক্ষেত্রেই সেটা ঘটতে পারত।’
শিশিরের কারণে গতকাল চেন্নাই-লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের ম্যাচে বোলিং করতে বেশ ভুগছিলেন চেন্নাইয়ের বোলাররা। সেদিকেই ইঙ্গিত করেই সুজন বলেছেন, ‘মোস্তাফিজ যে ম্যাচগুলো জিতিয়েছে, সে সব দারুণ ছিল সেটাও মানতে হবে। সে রকম খেলোয়াড়দের ভালো-খারাপ দিন থাকবেই। উইকেটের সঙ্গে হয়তো সে মানিয়ে নিতে পারেনি। বলটা হয়তো গ্রিপ করতে পারেনি। এটা হতেই পারে। তবে মোস্তাফিজকে সতর্ক থাকতে হবে। এটা আমার কথা।’
আর কোন উইকেটে কোন বল করতে হবে সেটা মাথায় রাখার পরামর্শও দিয়েছেন নিজের উত্তরসূরি মোস্তাফিজকে। সুজন বলেছেন, ‘যখন উইকেট ফ্ল্যাট থাকবে তখন তার সেরা বলটা কী হওয়া উচিত সেটা ভাবতে হবে। যে উইকেটে বল গ্রিপ করবে সেখানে মোস্তাফিজ ভয়ংকর বোলার। তার মতো ভয়ংকর বোলার আর তখন কেউ নেই। কিন্তু যখন উইকেট বেশি ফ্ল্যাট হয়ে যাবে তখনো ওকে সেটা এখন থেকেই... নিশ্চয়ই সে চিন্তা করে ওর কিছু আছে। এসবে তার মনোযোগী হতে হবে। আমি অবশ্য তাকে নিয়ে চিন্তিত নই।’
মোস্তাফিজকে বাংলাদেশের বড় সম্পদ বলে সুজন আরও বলেছেন, ‘জানি মোস্তাফিজ বাংলাদেশের জন্য বড় এক সম্পদ। বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতাতে সেটা আমি সব সময় বিশ্বাস করি। এর আগেও বাংলাদেশকে অনেক ম্যাচ জিতেয়েছে। এবং আমি মনে করি ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু করবে।’
চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে প্রথম ম্যাচেই ৪ উইকেট নিয়ে এবারের আইপিএলে কী দুর্দান্ত শুরুই না করেছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। স্লোয়ার ও কাটারে পরে আরও বেশ কয়েক ম্যাচে ব্যাটারদের পরীক্ষা নিয়েছেন বাংলাদেশি পেসার। কিন্তু সবশেষ তিন ম্যাচে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন তিনি।
গতকাল তো ঘরের মাঠ চিপকে ‘নায়ক’ হওয়ার সুযোগ পেয়ে ‘খল নায়ক’ বনে গেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে ১৭ রান ডিফেন্ড করতে এসে ২ বল বাকি থাকতেই চেন্নাইকে পরাজয়ের হতাশায় ডুবিয়েছেন তিনি। তাঁর এমন বোলিংয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। তবে অনেকে ২৮ বছর বয়সী পেসারকে ম্যাচ হারার দোষ দিলেও খালেদ মাহমুদ সুজন দিচ্ছেন না। উল্টো তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান।
মোস্তাফিজের উত্থান–পতন নিয়ে সুজন বলেছেন, ‘খেলোয়াড় বাদ দেন সাধারণ মানুষের জীবনেই উত্থান-পতন থাকে। এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। মোস্তাফিজ একজন প্রমাণিত আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়। ভালো করবে খারাপ করবে এ রকম সময় আসবেই। তাঁকে আমাদের সমর্থন করতে হবে। মোস্তাফিজ একা ম্যাচ জেতাবে তাহলে তো বাংলাদেশের আর কোনো পেসারের দরকার ছিল না, মোস্তাফিজ খেললেই হতো।’
চেন্নাই ম্যাচ হেরে যাওয়ায় তাই মোস্তাফিজকে দোষ দেওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন সুজন। বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘অবশ্যই দল হিসেবে খেললে একদিন মোস্তাফিজের খারাপ দিন যাবে কিংবা তাসকিন-শরিফুলের যাবে। কিন্তু দল হিসেবে যখন আমরা ম্যাচ জিতব তখন ওই খারাপটাকে খারাপ বলা যাবে না।মোস্তাফিজকে সবাই দোষ দিলেও আমি কোনোভাবেই দিই না। এটা খেলার অংশ। তখন স্টয়নিস যেভাবে মারছিল স্বাভাবিকভাবেই তখন যেকোনো বোলারের ক্ষেত্রেই সেটা ঘটতে পারত।’
শিশিরের কারণে গতকাল চেন্নাই-লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের ম্যাচে বোলিং করতে বেশ ভুগছিলেন চেন্নাইয়ের বোলাররা। সেদিকেই ইঙ্গিত করেই সুজন বলেছেন, ‘মোস্তাফিজ যে ম্যাচগুলো জিতিয়েছে, সে সব দারুণ ছিল সেটাও মানতে হবে। সে রকম খেলোয়াড়দের ভালো-খারাপ দিন থাকবেই। উইকেটের সঙ্গে হয়তো সে মানিয়ে নিতে পারেনি। বলটা হয়তো গ্রিপ করতে পারেনি। এটা হতেই পারে। তবে মোস্তাফিজকে সতর্ক থাকতে হবে। এটা আমার কথা।’
আর কোন উইকেটে কোন বল করতে হবে সেটা মাথায় রাখার পরামর্শও দিয়েছেন নিজের উত্তরসূরি মোস্তাফিজকে। সুজন বলেছেন, ‘যখন উইকেট ফ্ল্যাট থাকবে তখন তার সেরা বলটা কী হওয়া উচিত সেটা ভাবতে হবে। যে উইকেটে বল গ্রিপ করবে সেখানে মোস্তাফিজ ভয়ংকর বোলার। তার মতো ভয়ংকর বোলার আর তখন কেউ নেই। কিন্তু যখন উইকেট বেশি ফ্ল্যাট হয়ে যাবে তখনো ওকে সেটা এখন থেকেই... নিশ্চয়ই সে চিন্তা করে ওর কিছু আছে। এসবে তার মনোযোগী হতে হবে। আমি অবশ্য তাকে নিয়ে চিন্তিত নই।’
মোস্তাফিজকে বাংলাদেশের বড় সম্পদ বলে সুজন আরও বলেছেন, ‘জানি মোস্তাফিজ বাংলাদেশের জন্য বড় এক সম্পদ। বাংলাদেশকে ম্যাচ জেতাতে সেটা আমি সব সময় বিশ্বাস করি। এর আগেও বাংলাদেশকে অনেক ম্যাচ জিতেয়েছে। এবং আমি মনে করি ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু করবে।’
বাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্ষ, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩৭ মিনিট আগেকাঠমান্ডুর রঙ্গশালায় তখন উৎসবের আমেজ। আনন্দটা বাংলাদেশ নারী দলের টানা দুই বার সাফের শিরোপা জয়ের। সাবিনা খাতুনরা বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে মাঠে দিয়েছেন ল্যাপ অব অনার। উৎসবমুখর রাতে অসংখ্য ক্যামেরার লেন্স স্বাভাবিকভাবেই ছিল সাফজয়ীদের দিকেই ফোকাস করা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে চলছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা। প্যারিস মাস্টার্স শুরু হবে বিকেল ৪টায়। একনজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা থাকছে।
২ ঘণ্টা আগেসাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে