নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’
বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম প্রাণবন্ত রাখা, খেলোয়াড়দের ভালো-মন্দ কাছ থেকে জানা এবং পাশে থাকা–এমন এক চরিত্র ছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টরও করা হয়েছিল। কিন্তু অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠা খালেদ মাহমুদকে আগের মতো এখন আর দেখা যায় না।
আজ মিরপুরে এর কারণ অবশ্য স্পষ্ট করেছেন সুজন। তিনি জানিয়েছেন, বিসিবির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণেই এখন আগের মতো ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে। গত বছরের আগস্টে জিম্বাবুয়ে সিরিজ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। এরপর ডিসেম্বরে নিজেদের মাঠে ভারত সিরিজ থেকে ওই ভূমিকায় আর দেখা যায়নি সুজনকে।
আজ দুপুরের দিকে মিরপুর শেরেবাংলার একডেমি মাঠ ও ইনডোর পরিদর্শন করেন বোর্ড পরিচালকেরা। পরিদর্শন শেষে মিরপুরে আগের মতো কোনো কিছুতেই দেখা না যাওয়ার ব্যাখ্যায় সুজন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মূলত কোনো কারণই নেই, আমার নিজের একটা জীবন আছে। আমি বিসিবিতে পরিচালক হিসেবে, একটা বিভাগের প্রধান (গেম ডেভেলপমেন্ট) হিসেবে আছি, সেখানে মনোযোগ দিতে হয়। একটা সময় বিসিবি প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জাতীয় দলের সঙ্গে থাকার জন্য, সেখানে আমি যতটুকু পেরেছি চেষ্টা করেছি। এরপর আমার নিজস্ব কারণে হোক কিংবা অন্য কিছুর জন্যই হোক এখন আমি জাতীয় দলের সঙ্গে নেই।’
কোনো ইস্যুতে খেলোয়াড় ও বিসিবির মধ্যস্থতায়ও ভূমিকা রাখতেন খালেদ মাহমুদ। কিন্তু এখন আর তিনি আগের দায়িত্বে নেই। তাই বললেন, ‘যখন দায়িত্ব ছিল তখন ক্রিকেটারদের ম্যানেজ করা, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা। অর্থাৎ টিম ডিরেক্টর হিসেবে যা দায়িত্ব ছিল আমি করেছি। তখন লিখিত চুক্তি ছিল, এখন সেটা শেষ, আমার কাজও শেষ।’
তবে এখনো বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুম মিস করেন খালেদ মাহমুদ, ‘বাংলাদেশ দলকে অবশ্যই মিস করি। কিন্তু এটাই যে আমার কাজ তা মনে করি না। বিসিবি যদি মনে করে আমাকে ওখানে থাকতে হবে, তাহলে সব গুটিয়ে আমার আসতে হয়। এখানে আসা আমার জন্য অনেক কঠিন হয়। অনেকে মনে করে আমি বিসিবি থেকে অনেক টাকা পাই, জানিয়ে দিই , এটার কোনো টাকা নেই। জানিয়ে দিই, এখানে যে কোনো কাজে আসি, এখান থেকে কোনো বেতন নেই। আমি কিন্তু বিসিবির কর্মী না, আমাকে এখানে কাজ করতেই হবে।’
বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের প্রতি শ্রদ্ধার করণে কোনো কাজ ‘না’ করতে পারেন না খালেদ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘যখন পাপন ভাই বলেন, সভাপতি স্যার বলেন তখন মানুষটাকে না করতে পারি না (যেকোনো দায়িত্ব)। অনেককে হয়তো না করতে পারব, তাকে না করা সম্ভব না। আমি সব সময় বলি–হি ইজ মাই ক্যাপ্টেন। জানি না আমি কতটুকু দরকারি, অনেকে মনে করে আমি দরকারি না। এটা বড় বিষয় ভাবি না। বোর্ড যদি চায় জাতীয় দলের ড্রেসিংরুমে থাকতে হবে আমাকে, থাকব। না চাইলে না।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৮ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১০ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে